সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান


এই বই থেকে যেভাবে আপনি সবচেয়ে বেশি উপকার লাভ করতে পারেন

এই বই থেকে যেভাবে আপনি সবচেয়ে বেশি উপকার লাভ করতে পারেন

প্রথমে এই পৃষ্ঠা এবং পরের পৃষ্ঠায় দেওয়া বিষয়বস্তু পড়ুন আর এরপর ভিডিওটা দেখুন

প্রথম অংশ

প্রতিটা পাঠের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় প্রথম অংশটা পড়ুন, যেটার অন্তর্ভুক্ত মোটা অক্ষরে লেখা প্রশ্নগুলো (ক) আর প্রধান বিষয়গুলোর উপর জোর দেয় এমন শাস্ত্রপদগুলো (খ)। সেইসঙ্গে লক্ষ করুন, কিছু শাস্ত্রপদের আগে “পড়ুন” লেখা রয়েছে, যেগুলো আপনাকে পড়তে হবে।

মাঝের অংশ

গভীরভাবে গবেষণা করুন অংশে, পরবর্তী আলোচনার বিষয়বস্তু (গ) সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে। উপশিরোনামগুলো (ঘ) সেই আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু সম্বন্ধে তুলে ধরে। যিনি আপনাকে বাইবেল অধ্যয়ন করান, তার সঙ্গে শাস্ত্রপদগুলো পড়ুন, প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন এবং ভিডিওগুলো দেখুন।

পাঠে দেওয়া অডিওভিডিওর মাধ্যমে আপনি বিষয়বস্তু আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। কিছু ভিডিও সত্য ঘটনার উপর, আবার কিছু ভিডিও কাল্পনিক ঘটনার উপর তুলে ধরা হয়েছে, যেগুলো থেকে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

ছবি এবং ছবির নীচে দেওয়া শিরোনামগুলো (ঙ) নিয়ে বিবেচনা করুন এবং কেউ কেউ বলে থাকে (চ) অংশে দেওয়া প্রশ্নের উত্তরে আপনি কী বলবেন, তা নিয়ে চিন্তা করুন।

শেষ অংশ

সারাংশ ও পুনরালোচনা (ছ) অংশ দিয়ে পাঠ শেষ করা হয়েছে। পাঠ শেষ করার পর তারিখ লিখে রাখুন। লক্ষ্য (জ) অংশে আপনাকে কিছু করার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। আরও জানুন (ঝ) অংশে পড়ার অথবা দেখার জন্য কিছু অতিরিক্ত বিষয় দেওয়া হয়েছে।

বাইবেলের পদগুলো যেভাবে খুঁজে বের করা যায়

বাইবেলের মধ্যে ৬৬টা ছোটো ছোটো বই রয়েছে। এটিতে দুটো ভাগ রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে প্রথমটা হল, ইব্রীয়-অরামীয় শাস্ত্র (যেটিকে “পুরাতন নিয়ম” বলা হয়ে থাকে) আর দ্বিতীয়টা হল, খ্রিস্টীয় গ্রিক শাস্ত্র (যেটিকে “নূতন নিয়ম” বলা হয়ে থাকে)।

শাস্ত্রপদগুলো এভাবে তুলে ধরা হয়েছে, বাইবেলের বই (ক), অধ্যায় (খ), এবং পদ অথবা পদগুলো (গ)

যেমন, যোহন ১৭:৩ বলতে যোহন বই, অধ্যায় ১৭, পদ ৩ বোঝায়।