যিহোবার নিকটবর্তী হোন

ঈশ্বর আপনাকে তাঁর নিকটবর্তী হতে আমন্ত্রণ জানান। এই বই আপনাকে বাইবেল থেকে দেখাবে, কীভাবে আপনি তাঁর নিকটবর্তী হতে পারেন।

ভূমিকা

আপনি যিহোবা ঈশ্বরের সঙ্গে এমন এক বন্ধন গড়ে তুলতে পারেন, যা কখনো ভাঙবে না।

অধ্যায় ১

“এই দেখ, ইনিই আমাদের ঈশ্বর”

কেন মোশি ঈশ্বরের নাম জানতে চেয়েছিলেন, যদিও ইতিমধ্যেই তিনি তা জানতেন?

অধ্যায় ২

আপনি কি সত্যিই ‘ঈশ্বরের নিকটবর্ত্তী হইতে’ পারেন?

স্বর্গ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা যিহোবা ঈশ্বর আমাদেরকে একটা আমন্ত্রণ জানান এবং আমাদের কাছে এক প্রতিজ্ঞা করেন।

অধ্যায় ৩

“পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র . . . যিহোবা”

কেন বাইবেল পবিত্রতাকে সৌন্দর্যের সঙ্গে যুক্ত করে?

অধ্যায় ৪

“যিহোবা . . . পরাক্রমে মহান্‌”

ঈশ্বরের শক্তির কারণে আমাদের কি ভয় পাওয়া উচিত? হ্যাঁ এবং না, দুটোই সঠিক।

অধ্যায় ৫

সৃজনীশক্তি—‘আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীর নির্মাতা’

বিশাল সূর্য থেকে শুরু করে ছোট হামিংবার্ড, ঈশ্বরের সমস্ত সৃষ্টি আমাদেরকে তাঁর সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখাতে পারে।

অধ্যায় ৬

ধ্বংসাত্মক শক্তি—“যিহোবা যুদ্ধবীর”

“শান্তির ঈশ্বর” কীভাবে যুদ্ধ করতে পারেন?

অধ্যায় ৭

প্রতিরক্ষামূলক শক্তি—“ঈশ্বর আমাদের পক্ষে আশ্রয়”

ঈশ্বর দু-ভাবে তাঁর দাসদের সুরক্ষা করেন কিন্তু একটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

অধ্যায় ৮

পুনর্স্থাপনের শক্তি—যিহোবা ‘সকলই নূতন করিতেছেন’

যিহোবা ইতিমধ্যে বিশুদ্ধ উপাসনা পুনর্স্থাপন করেছেন। ভবিষ্যতে তিনি কী পুনর্স্থাপন করবেন?

অধ্যায় ৯

“খ্রীষ্ট ঈশ্বরেরই পরাক্রম”

যিশু খ্রিস্টের অলৌকিক কাজ ও শিক্ষা যিহোবা সম্বন্ধে আমাদের কী জানায়?

অধ্যায় ১০

আপনার ক্ষমতা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ‘ঈশ্বরের অনুকারী হোন’

আপনার মধ্যে হয়তো আপনার কল্পনার চেয়েও বেশি ক্ষমতা রয়েছে—কীভাবে আপনি উপযুক্তভাবে তা ব্যবহার করতে পারেন?

অধ্যায় ১১

“তাঁহার সমস্ত পথ ন্যায্য”

কীভাবে ঈশ্বরের ন্যায়বিচার এক প্রীতিকর গুণ?

অধ্যায় ১২

“ঈশ্বরে কি অন্যায় আছে?”

যিহোবা যদি অবিচার ঘৃণাই করেন, তাহলে জগৎ কেন অবিচারে ছেয়ে গিয়েছে?

অধ্যায় ১৩

“যিহোবার ব্যবস্থা সিদ্ধ”

আইনের প্রক্রিয়া কীভাবে প্রেমকে তুলে ধরে?

অধ্যায় ১৪

যিহোবা ‘অনেকের পরিবর্ত্তে মুক্তির মূল্যের’ ব্যবস্থা করেন

এক সরল অথচ গভীর শিক্ষা আপনাকে ঈশ্বরের নিকটবর্তী হতে সাহায্য করতে পারে।

অধ্যায় ১৫

যিশু “পৃথিবীতে ন্যায়বিচার স্থাপন করেন”

কীভাবে যিশু অতীতে ন্যায়বিচার দেখিয়েছিলেন? এখন তিনি তা কীভাবে দেখাচ্ছেন? আর কীভাবে তিনি ভবিষ্যতে ন্যায়বিচার স্থাপন করবেন?

অধ্যায় ১৬

ঈশ্বরের সঙ্গে গমনাগমনের ক্ষেত্রে ‘ন্যায়বিচার অনুশীলন করুন’

কেন যিশু সাবধান করেছিলেন: “তোমরা বিচার করিও না, যেন বিচারিত না হও”?

অধ্যায় ১৭

“আহা! ঈশ্বরের . . . প্রজ্ঞা . . . কেমন অগাধ!”

কেন ঈশ্বরের প্রজ্ঞা তাঁর নিজের জ্ঞান, বোধগম্যতা এবং বিচক্ষণতার চেয়েও ঊর্ধ্বে

অধ্যায় ১৮

‘ঈশ্বরের বাক্যে’ প্রজ্ঞা

কেন ঈশ্বর বাইবেল লেখার জন্য দূতেদের ব্যবহার না করে কিংবা নিজে না লিখে মানব লেখকদের ব্যবহার করেছেন?

অধ্যায় ১৯

‘নিগূঢ়তত্ত্বরূপে ঈশ্বরের প্রজ্ঞা’

সেই নিগূঢ়তত্ত্ব কী, যা ঈশ্বর গোপন রেখেছিলেন কিন্তু এখন প্রকাশ করেছেন?

অধ্যায় ২০

“চিত্তে বিজ্ঞ”—অথচ নম্র

নিখিলবিশ্বের সার্বভৌম প্রভু কীভাবে নম্র হতে পারেন?

অধ্যায় ২১

যিশু “ঈশ্বর হইতে প্রজ্ঞা” প্রকাশ করেন

কীভাবে যিশুর শিক্ষা, তাঁকে গ্রেপ্তার করার জন্য যে-সৈন্যদের পাঠানো হয়েছিল, তাদের খালি হাতে ফিরে যেতে বাধ্য করেছিল?

অধ্যায় ২২

“যে প্রজ্ঞা উপর হইতে আইসে,” তা কি আপনার জীবনে সক্রিয়?

বাইবেল চারটে চাবিকাঠি সম্বন্ধে বর্ণনা করে, যেগুলো ঈশ্বরীয় ভক্তি গড়ে তুলতে আপনাকে সাহায্য করবে।

অধ্যায় ২৩

“তিনিই প্রথমে আমাদিগকে প্রেম করিয়াছেন”

“ঈশ্বর প্রেম” কথাটার প্রকৃত অর্থ কী?

অধ্যায় ২৪

কোনো কিছুই “ঈশ্বরের প্রেম হইতে আমাদিগকে পৃথক্‌ করিতে” পারে না

আপনাকে কেউ ভালবাসে না অথবা ঈশ্বরের কাছে আপনার কোনো মূল্য নেই, এই মিথ্যা ধারণা উপড়ে ফেলুন।

অধ্যায় ২৫

‘আমাদের ঈশ্বরের কোমল সমবেদনা’

যিহোবা আপনার প্রতি যে-সমবেদনা দেখান, তা কীভাবে একজন মা বাচ্চার প্রতি যে-সমবেদনা দেখান, সেটার মতো?

অধ্যায় ২৬

একজন ঈশ্বর যিনি “ক্ষমা করার জন্য তৈরি”

যিহোবা যদি সবকিছুই স্মরণে রাখতে পারেন, তাহলে কীভাবে তিনি ক্ষমা করেন এবং ভুলে যান?

অধ্যায় ২৭

“আঃ! তাঁহার কেমন মঙ্গলভাব!”

ঈশ্বরের মঙ্গলভাব আসলে কী?

অধ্যায় ২৮

“একমাত্র তুমিই অনুগত”

কেন ঈশ্বরের আনুগত্য তাঁর বিশ্বস্ততার চেয়েও মহান?

অধ্যায় ২৯

‘খ্রীষ্টের প্রেম জানিতে সমর্থ হওয়া’

যিশুর প্রেমের তিনটে বৈশিষ্ট্য নিখুঁতভাবে যিহোবার প্রেমকে প্রতিফলিত করে।

অধ্যায় ৩০

“প্রেমে চল”

প্রথম করিন্থীয় ১৪টা উপায় সম্বন্ধে উল্লেখ করে, যে-উপায়গুলোর মাধ্যমে আমরা প্রেম দেখাতে পারি।

অধ্যায় ৩১

“ঈশ্বরের নিকটবর্ত্তী হও, তাহাতে তিনিও তোমাদের নিকটবর্ত্তী হইবেন”

আপনি নিজেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারেন? আপনি কীভাবে উত্তর দেবেন?