সজাগ হোন! নং ২ ২০২০ | দুঃখকষ্ট সম্বন্ধে পাঁচটা প্রশ্নের উত্তর
কোনো না কোনো সময়ে প্রত্যেকেই দুঃখজনক ঘটনার দ্বারা প্রভাবিত হই—সেটা হতে পারে অসুস্থতা, কোনো দুর্ঘটনা, কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা দৌরাত্ম্যমূলক কাজ।
এইরকম পরিস্থিতিতে লোকেরা এগুলোর কারণ খুঁজে থাকেন।
কারো কারো মতে মানুষের দুঃখকষ্টের পিছনে রয়েছে তাদের ভাগ্য আর আমাদের প্রতি যা ঘটে, সেটার উপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।
অন্যেরা বিশ্বাস করেন প্রত্যেককে তার কর্মফল ভোগ করতে হয়। তারা বলে থাকেন, আমরা এই জন্মে কিংবা পূর্বজন্মে কোনো মন্দ কাজ করার কারণে দুঃখকষ্ট ভোগ করি।
যখন কোনো দুঃখজনক ঘটনা ঘটে, তখন লোকেদের মনে অনেক প্রশ্ন ওঠে আর তারা এগুলোর উত্তর খুঁজে থাকেন।
কেউ কেউ যা বিশ্বাস করে
বিভিন্ন ধর্মগুলো দুঃখকষ্টের কারণগুলোকে যেভাবে দেখে থাকে সেটা তুলনা করুন।
১ আমাদের দুঃখকষ্টের জন্য কি ঈশ্বর দায়ী?
লোকেরা এমন শিক্ষাগুলোর দ্বারা প্রতারিত হয়ে এসেছে, যেগুলো ঈশ্বরকে ভুলভাবে তুলে ধরে। সত্যটা কী?
২ আমাদের দুঃখকষ্টের জন্য কি আমরা নিজেরাই দায়ী?
এই প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তা হলে এর অর্থ হল, আমাদের দুঃখকষ্টকে লাঘব করার ক্ষমতা হয়তো আমাদের রয়েছে।
৩ কেন ভালো লোকেরা দুঃখকষ্ট ভোগ করে?
বাইবেল আমাদের উত্তরটা বুঝতে সাহায্য করে।
৪ ঈশ্বরের কি এটাই উদ্দেশ্য ছিল, যেন আমরা দুঃখকষ্ট ভোগ করি?
একজন ঈশ্বর যিনি এই পৃথিবীতে সমস্তকিছু এত সুন্দরভাবে সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি আমাদের দুঃখকষ্ট ভোগ করতে দেবেন? এর উত্তর যদি না হয়, তা হলে কীভাবে দুঃখকষ্ট শুরু হয়েছিল?
৫ দুঃখকষ্ট কি কখনো শেষ হবে?
বাইবেল আমাদের জানায় যে, কীভাবে ঈশ্বর দুঃখকষ্ট দূর করবেন।
সাহায্য লাভ করুন
আমাদের সমস্যাগুলোর সমাধান অসম্ভব বলে মনে হলেও এক নির্ভরযোগ্য নির্দেশনা রয়েছে, যা আমাদের সাহায্য করতে পারে।