একজন নাস্তিক তার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পান
একজন নাস্তিক তার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পান
“প্রহরীদুর্গ এবং সচেতন থাক! পত্রিকার প্রবন্ধগুলো এক কথায় চমৎকার! আপনাদের নতুন পত্রিকাগুলো খুবই সুন্দর! সেগুলো অনেক প্রশ্নের উত্তর দেয় এবং সেগুলো পড়ে আমি শান্তি পাই।”
দক্ষিণ ভারতের একজন পাঠক এই কথাগুলো বলেছিলেন। তিনি এক হিন্দু পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন কিন্তু তার বাবা তাকে একজন নাস্তিক করে মানুষ করেছিলেন। তিনি বলেন: “আমার মনে হতো বেঁচে থাকার কোন মানেই হয় না। ডারউইনের ক্রমবিবর্তনবাদকে আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়েছে। বেশ কয়েক বছর ধরে আমার মনে অনেক প্রশ্ন এসেছে যেমন, ঈশ্বর কে? এই জগতে এত অন্যায় কেন? মৃত্যুর পর আমরা কোথায় যাই? ভূতপ্রেত বলে কি সত্যিই কিছু আছে?”
প্রহরীদুর্গ এবং সচেতন থাক! পত্রিকায় প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে এই উদ্যোগী পাঠক দুটো পত্রিকারই গ্রাহক হয়েছিলেন, তার বোনকেও উপহার হিসেবে এই পত্রিকাগুলোর গ্রাহক করিয়ে দিয়েছিলেন এবং এখন যে লোকেদের সঙ্গেই তার দেখা হয় তিনি তাদেরকে এই পত্রিকাগুলো পড়ার জন্য দেন। একজন আলোকচিত্রী ও চিত্রকর হওয়ায় তিনি পত্রিকাগুলোর নকশা ও ছবিগুলোর প্রশংসা করেন, সেগুলো “যেন কথা বলে।” এই সুন্দর পত্রিকাগুলো পড়ে আপনিও সারা পৃথিবীর কোটি কোটি লোকেদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেন, যারা তাদের প্রশ্নগুলোর উত্তর এবং মনের শান্তি খুঁজে পেয়েছেন।
আপনি কি আরও বেশি জানতে চান? ঈশ্বর কি প্রকৃতই আমাদের জন্য চিন্তা করেন? ব্রোশারটায় ঈশ্বর ও আমাদের জন্য তাঁর উদ্দেশ্য কী সে বিষয়ে আরও ভাল করে বলা রয়েছে। সারা পৃথিবীতে বিতরিত এই ৩২-পৃষ্ঠার ব্রোশারটা যদি আপনি পেতে চান, তাহলে এই পত্রিকায় দেওয়া কুপনটা পূরণ করে এখানে লেখা ঠিকানা কিংবা ৫ পৃষ্ঠায় দেওয়া যে কোন ঠিকানায় ডাকযোগে পাঠিয়ে দিন।
□ ঈশ্বর কি প্রকৃতই আমাদের জন্য চিন্তা করেন? ব্রোশারটা আমাকে পাঠান।
□ বিনা পয়সায় বাইবেল অধ্যয়ন করার জন্য দয়া করে আমার সঙ্গে দেখা করুন।
[৩২ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]
প্রচ্ছদ, ২-৯ ও ৩২ পৃষ্ঠা: আইনস্টাইন: U.S. National Archives photo; ফোর্ডের মডেল-টি গাড়ি: From the Collections of Henry Ford Museum & Greenfield Village; মহামন্দা: Dorothea Lange, FSA Collection, Library of Congress; নিকোলাস দ্বিতীয় ও তার পরিবার: From the book Liberty’s Victorious Conflict; জাতিপুঞ্জের বিল্ডিং: U.S. National Archives photo; চার্চিল: The Trustees of the Imperial War Museum (MH ২৬৩৯২); যুদ্ধজাহাজ: U.S. Navy photo; পারমাণবিক বোমা: USAF photo; গান্ধী: Culver Pictures; চাঁদের মাটিতে মানুষ: NASA photo; দূষণ: Godo-Foto; মাও সে-তুং: Culver Pictures; আফ্রিকার শিশুরা: FAO photo/F. Botts; লেলিনের মূর্তি: Juraatis/Sipa Press; মহাকাশ যান: NASA photo; আর্চডিউক ফার্দিনান্দ: From the book The War of the Nations; লেলিন: Musée d’Histoire Contemporaine-BDIC