সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

টাগুয়া বাদাম ১৯৫৪ সাল থেকে আমি আপনাদের পত্রিকার প্রত্যেকটা সংখ্যাই পড়ে আসছি আর সেই প্রবন্ধগুলো পড়ে আমি অবাক না হয়ে পারিনি, যেগুলো যিহোবার সৃষ্ট বস্তুর বিভিন্ন ব্যবহার সম্বন্ধে জানিয়েছিল। “টাগুয়া বাদাম কি হাতিদের বাঁচাতে পারবে?” (ইংরেজি) (নভেম্বর ৮, ১৯৯৯) ছিল এইরকমই একটা প্রবন্ধ। আমাদের ঈশ্বরের অগাধ জ্ঞানকে আরও ভাল করে বুঝতে সাহায্য করার জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ডি. এইচ., যুক্তরাষ্ট্র

মিশুকে “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . কী করে আমি আরেকটু মিশুকে হতে পারি?” (জানুয়ারি থেকে মার্চ, ২০০০) প্রবন্ধটা পড়ে আমার খুব ভাল লেগেছে। আমার বয়স ১৬ বছর। লোকেদের সঙ্গে বিশেষ করে সভাগুলোতে ভাইবোনদের সঙ্গে কথা বলা আমার কাছে শক্ত কাজ বলে মনে হয়। আমার মতো ছেলেমেয়েদের এই সমস্যার কথা চিন্তা করার জন্য ধন্যবাদ। এই প্রবন্ধে আপনারা যে ভাল পরামর্শগুলো দিয়েছেন, তা আমি কাজে লাগানোর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করব।

আই. এ., ফ্রান্স

গায়ক পাখিরা “চমৎকার দ্বৈত গায়কগায়িকা” (জানুয়ারি থেকে মার্চ, ২০০০) প্রবন্ধটার জন্য ধন্যবাদ। গাছের ডালে বসে এই পাখিরা যখন গান গায় তখন তা শুনতে কত মধুর লাগে, তা আমি এখন কল্পনা করতে পারি! আমাদেরকে আনন্দ দেওয়ার জন্য যিহোবা যে পশুপাখিদের সৃষ্টি করেছেন তার জন্য আমি তাঁকে রোজ ধন্যবাদ জানাই।

ওয়াই. এস., জাপান

কুসংস্কার আমি একজন ভাষাবিদ আর তাই আমি ১৯৯৯ সালের ২২শে অক্টোবরের সচেতন থাক! (ইংরেজি) পত্রিকার একটা ভুল ধরিয়ে দিতে চাই। “কুসংস্কার—কেন এত বিপদজনক?” ধারাবাহিক প্রবন্ধে আপনারা বলেছেন যে কেউ যখন হাঁচি দেয় তখন জার্মান শব্দ জেসুংহেইট বলার মানে হল “গড ব্লেস ইউ।” কিন্তু এই শব্দের ইংরেজি অনুবাদ হল “হেলথ্‌।”

সি. কে., যুক্তরাষ্ট্র

আমরা এই প্রবন্ধে “জেসুংহেইট” শব্দের সঠিক ইংরেজি অনুবাদ কী তা বলতে চাইনি। এটা আরও দুটো বিদেশি শব্দের সঙ্গে ছিল আর এগুলো “গড ব্লেস ইউ” এই কথাগুলোকে যেভাবে ব্যবহার করা হয়, সেই “একইভাবে” ব্যবহার করা হয়ে থাকে।—সম্পাদক।

লজ্জা “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . কেন আমি মিশুকে নই?” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ১৯৯৯) প্রবন্ধের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এটা সত্যিই ঠিক সময়ে ঠিক খাদ্য ছিল। লাজুক স্বভাবের জন্য আমাকে অনেক ভুগতে হয়েছে। আমার বয়স এখন ১৭ বছর। অচেনা লোকেদের আর সভাগুলোতে যে নতুন লোকেরা আসেন তাদের সঙ্গে কথা বলা আমার কাছে শক্ত কাজ বলে মনে হয়। এইজন্য আমি ভাইবোনদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে পারিনি আর তাদের সঙ্গে মেলামেশাও করতে পারিনি। কিন্তু আপনাদের এই প্রবন্ধটা পড়ে আমি জেনেছি যে আমার মতো আরও অনেকেরই লাজুক স্বভাব রয়েছে আর চাইলেই এটা আমি কাটিয়ে উঠতে পারি।

বি. এইচ., যুক্তরাষ্ট্র