সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

প্রচার অভিযান আমি সবেমাত্র ২০০০ সালের ২২শে জুন সংখ্যাটা পড়ে শেষ করেছি আর “আপনি কি যা কিছুই শোনেন তাই-ই বিশ্বাস করেন?” ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দিচ্ছি। আমি যেখানে থাকি সেখানে লোকেরা প্রায়ই রোমানিদের (কালো চামড়ার যাযাবরদের) টিটকারি দেয়। তারা কীভাবে চুরি করে সেই সম্বন্ধে লোকেরা প্রায়ই হাসিঠাট্টা করে থাকে। এই প্রবন্ধের বদৌলতে আমি বুঝতে পেরেছি যে, এইরকম ঠাট্টা করা ঠিক নয় এবং আমি ঠিক করেছি যে আমি আর কখনও এরকম করব না।

কে. এম., চেক প্রজাতন্ত্র (g০১ ৩/৮)

বিদেশে গিয়ে থাকা “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . আমার কি বিদেশে গিয়ে থাকা উচিত?” (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০০০) প্রবন্ধটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি এই প্রবন্ধগুলো নিয়মিত পড়ি কিন্তু মাঝে মাঝেই আমার মনে হতো এই প্রবন্ধগুলোতে আপনারা যে বিপদগুলোর কথা লিখেছেন, তা একটু বাড়িয়েই বলেছেন। কিন্তু, গত বছর আমি আমার স্কুল ও অন্য আরেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ বিনিময়ের জন্য বিদেশে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে যদিও অনেক মজা করেছি কিন্তু আধ্যাত্মিক দৃষ্টিকোণে বিচার করলে তা আসলে একেবারেই উপকারজনক ছিল না।

এম. পি., ইতালি

এই প্রবন্ধটা এবং “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . বিদেশে গিয়ে কী করে আমি ভালভাবে থাকতে পারব?” (জুলাই ২২, ২০০০, ইংরেজি) প্রবন্ধটা আমার জন্য একেবারে “উপযুক্ত সময়ে খাদ্য” ছিল। (মথি ২৪:৪৫) একটা বিদেশি ভাষা শেখার জন্য সেই দেশে গিয়ে এক বছর থাকব বলে আমি ইতিমধ্যেই ঠিক করেছি। তাই, এই সমস্ত পরামর্শ ও ব্যবহারিক উপদেশ দেওয়ার জন্য আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ।

আই. জেড., সুইজারল্যান্ড (g০১ ৩/৮)

হাসি “হাসি—আপনার মন ও শরীরের জন্য ভাল!” (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০০০) প্রবন্ধটা ছাপানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এখানে যা বলা আছে তার সঙ্গে আমি পুরোপুরি একমত। এটা আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে, অকৃত্রিম হাসির জন্য আমাকে সবসময় ভাল চিন্তা করতে হবে। হ্যাঁ, হাসি আমাদেরকে অন্যদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, হাসি মানসিক চাপ দূর করে দেয়।

পি. চ., চিন (g০১ ৩/৮)

টাই “টাই—সেকালে এবং আজকে” (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০০০) নামক আগ্রহজনক প্রবন্ধটার জন্য আমি আমার মন থেকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমার তিনটে বাচ্চা আছে আর আমি তাদেরকে যিহোবাকে ভালবাসতে শেখাচ্ছি। আমার বড় ছেলের বয়স ১৩ বছর আর সে বা আমি আমরা কেউই টাই বাঁধতে জানতাম না। তাই, ঐশিক পরিচর্যা বিদ্যালয়ে তার বক্তৃতার সময় সে নিজে নিজে টাই বাঁধতে পারত না। আমার স্বামী সত্যে নেই আর সে কখনও টাই পরে না। কীভাবে টাই বাঁধতে হয় তা এত সহজে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আপনাদের অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এম. বি., আমেরিকা

আমার বয়স ১১ আর যত অদ্ভুত বলেই মনে হোক না কেন, ওই ছবিগুলো দেখে শেষ পর্যন্ত আমি টাই বাঁধতে শিখেছি। আমার ওয়ারড্রবের টাইগুলো এখন আমি নিজে নিজে বাঁধতে পারি।

এ. পি., ইতালি (g০১ ২/২২)

আ্যনাকন্ডা আমি এমন একটা জায়গায় থাকি যেখানে প্রচুর আ্যনাকন্ডা আছে। লোকেরা প্রায়ই এই সাপ নিয়ে নানারকম মুখরোচক গল্প বলে কিন্তু সেগুলো আদৌ সত্যি কি না, তা যাচাই করে দেখার উপায় নেই। “আ্যনাকন্ডা—এদের কি কোন গুপ্ত রহস্য আছে?” (মে ২২, ২০০০, ইংরেজি) প্রবন্ধটা আমাকে কাল্পনিক কাহিনী ও সত্য বিষয় আলাদা করতে সাহায্য করেছে এবং এই প্রাণীর বিস্ময় নিয়ে আমার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে।

জে. এস. পি., ব্রাজিল (g০১ ২/৮)