সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

শরীরকে সাজানো “বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি: শরীরকে সাজানোর ব্যাপারে বিচার-বুদ্ধি খাটানো দরকার” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ২০০০) আপনাদের এই প্রবন্ধ পড়ে আমি লিখছি। শরীরকে যদি রুচির সঙ্গে সাজানো হয়, তাহলে সেটা সুন্দর দেখায় আর তা সত্যিই এক দক্ষতার কাজ। আমি কীধরনের ব্যক্তি, তা হয়তো সমাজের লোকেরা আমার বাইরের চেহারা দেখে ধারণা করার বা বোঝার চেষ্টা করবে কিন্তু আমি জানি যে ঈশ্বরের চোখে আমি প্রিয়। আমি আশা ও প্রার্থনা করি যে, অন্যেরা আমার শরীরে আঁকা উল্কি দেখে আমার বিচার করবে না বরং আমার মন দেখবে।

কে. এম., যুক্তরাষ্ট্র

এই প্রবন্ধে এটা বলা হয়েছিল যে একজন ব্যক্তি শরীরকে সাজাবে নাকি সাজাবে না, সেটা তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তবুও, একজন ব্যক্তি ‘সলজ্জ ও সুবুদ্ধিভাবে নিজেকে ভূষিত করে’ প্রমাণ দিতে পারেন যে তার মন সুন্দর। (১ তীমথিয় ২:৯) বাইবেল এটাও স্পষ্ট করে বলে যে, একজন খ্রীষ্টান শুধু তার নিজের সংবেদের বিষয়েই নয় সেইসঙ্গে “অন্য ব্যক্তির” সংবেদের কথাও চিন্তা করবেন।’ (১ করিন্থীয় ১০:২৯)—সম্পাদক (g০১ ৪/৮)

যৌন হয়রানি “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . যৌন হয়রানিকে আমি কীভাবে মোকাবিলা করতে পারি?” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ২০০০) এই প্রবন্ধের জন্য আমি আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই। অনৈতিক আচরণে আমি নিজেকে জড়াতে চাইনি বলে স্কুলে তারা আমাকে বিভিন্ন নামে ডাকত। উচ্চবিদ্যালয়ের পড়াশুনা শেষ করার পর আমি ভেবেছিলাম যে এই হয়রানি বুঝি শেষ হয়ে যাবে কিন্তু বেশ কয়েকজন মেয়ে আমাকে উদ্দেশ্য করে অশ্লীল ইঙ্গিত করে। আমার খ্রীষ্টীয় বিশ্বাস সম্বন্ধে সবাইকে জানানোর ফলে এইধরনের প্রস্তাবগুলোকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আমি সাহায্য পেয়েছি। এইধরনের আধ্যাত্মিক খাবার জোগানোর জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।

এইচ. সি., জাম্বিয়া (g০১ ৪/২২)

এই প্রবন্ধটা অনেক সাহায্য করেছে। আমার সঙ্গে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া একটা ছেলে সবসময় আমার দিকে তাকিয়ে থাকে। এখন আমি জানি যে আমাকে কী করতে হবে।

এইচ. কে., যুক্তরাষ্ট্র (g০১ ৪/২২)

এটা একেবারে ঠিক সময়ে প্রকাশ করা হয়েছে! আমার কাজের জায়গায় আমি যৌন হয়রানি ভোগ করছি। আমি মানসিক দিক দিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ছিলাম। আমি যখন একেবারে ভেঙে পড়ছিলাম ঠিক সেই সময় এই প্রবন্ধটা প্রকাশ হয়। এখন আমি জানি যে কাজের জায়গায় লোকেদের কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়।

এল. টি., যুক্তরাষ্ট্র (g০১ ৪/২২)

নার্সরা প্রায় তিন বছর ধরে আমি একজন নার্স। অসুস্থ এবং কষ্ট পাচ্ছেন এমন লোকেদের সরাসরি দেখাশোনা করা খুব সহজ কাজ নয়। “নার্সরা—না থাকলে আমাদের কী হতো?” (জানুয়ারি - মার্চ, ২০০১) এই ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলো পড়ে এটা জেনে কতই না উৎসাহ পাওয়া গিয়েছে যে, অন্যেরা আমাদের কাজের জন্য কৃতজ্ঞ! এর চেয়েও বেশি উৎসাহ পাওয়া যায় বাইবেলের এই প্রতিজ্ঞা সম্বন্ধে জেনে যে খুব শীঘ্রিই নার্সদের আর প্রয়োজন হবে না।—যিশাইয় ৩৩:২৪.

জে.এস.বি., ব্রাজিল (g০১ ৭/৮)

আমি ও আমার স্বামী একটা আউটপেসেন্ট নার্সিং সার্ভিস চালাই এবং এই প্রবন্ধটা আমাদেরকে খুব উৎসাহ দিয়েছে। এটা আমাদেরকে এই পেশা এবং রোগীদের প্রতি আমাদের মনোভাবকে আরও ভাল করার জন্য সাহায্য করেছে। আপনারা খুব ভাল একটা প্রবন্ধ লিখেছেন!

এস. এস., জার্মানি (g০১ ৭/৮)

অনুভূতিকে জাগিয়ে তোলে এমন প্রবন্ধগুলোর জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। নার্সিং আমাকে অনেক দিক দিয়ে পরিপক্ক হতে সাহায্য করেছে। এটা হল একটা অন্যতম কারণ যা আমাকে জীবনের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে চিন্তা করতে এবং বাইবেল অধ্যয়ন করতে প্ররোচিত করেছে। সচেতন থাক! পত্রিকার এই সংখ্যাটা যেরকম সুন্দরভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে সেভাবে কেউ কখনও আমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি। আমি এর থেকে অনেক সময় ধরে উৎসাহ পাব!

জে. ডি., চেক প্রজাতন্ত্র (g০১ ৭/৮)

এই ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলোর জন্য জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আমি অনেক বছর ধরে একজন রেজিস্ট্রিকৃত নার্স। আমি আমার রোগীদের কষ্টকে এতটাই অনুভব করি যে যখন আমি তাদের চোখে ওষুধ দিই, তখন আমার নিজের চোখেও জল চলে আসে। আমি নিশ্চিত যে বিশ্বের সমস্ত নার্সরা এই সচেতন থাক! পত্রিকাটার প্রতি ভাল সাড়া দেবেন।

এল.এ.আর., যুক্তরাষ্ট্র (g০১ ৭/৮)