সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

বিয়েগুলো টিকিয়ে রাখা ২০০১ সালের এপ্রিল থেকে জুন এর সচেতন থাক! পত্রিকা “আমরা কি আমাদের বিয়ে টিকিয়ে রাখতে পারি?” এর ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলোর জন্য অন্তর থেকে আমি আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। এক বছর আগে আমার স্ত্রীর ও আমার মধ্যে বৈবাহিক কিছু সমস্যা ছিল। আমরা দুজনেই এমন এক পরিবারে বড় হয়ে উঠেছি যেখানে প্রতিদিনই ঝগড়াঝাঁটি হতো। তাই আমাদের মুখ থেকে এমন কথা বেরিয়ে যেত, যা পরস্পরকে সত্যিই ব্যথা দিত আর পরিস্থিতি আয়ত্তের বাইরে চলে যেত। কিন্তু, আমরা বাইবেলের নীতিগুলোকে কাজে লাগাতে শুরু করেছিলাম আর এখন আমরা খুবই সুখী।

আর. ও., যুক্তরাষ্ট্র (g০১ ৮/২২)

মণ্ডলীর একজন প্রাচীন হিসেবে সবচেয়ে কঠিন যে পরিস্থিতির মুখোমুখি আমি হয়েছি তা হল, এমন লোকেদেরকে সাহায্য করা যারা মনে করেন ভালবাসা নেই, এমন এক বিয়ের ফাঁদে তারা আটকা পড়েছেন। সত্যিই, বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে আমরা শাস্ত্র থেকে প্রচুর পরামর্শ পেয়েছি। কিন্তু এই পত্রিকার প্রচ্ছদ পৃষ্ঠার ওপর নজর দিয়েই আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে, এইধরনের ব্যক্তিদেরকে আরও সরাসরি সাহায্যের জন্য আমাদের যেটার প্রয়োজন ছিল এটার মধ্যে ঠিক তা-ই রয়েছে। এই প্রবন্ধগুলো আমার আশা পূর্ণ করেছে!

এল. আর., যুক্তরাষ্ট্র (g০১ ৮/২২)

আমার বৈবাহিক জীবনে যেন কোন উদ্দেশ্যই ছিল না। আর এমন মনে হতো যেন আমার স্বামী ও আমার মধ্যে কোন ভালবাসাই নেই কিন্তু আমরা যেন একে অপরকে সহ্য করে চলছি। কখনও কখনও আমি বিবাহবিচ্ছেদেরও কথা ভেবেছি। কিন্তু “আমরা কি আমাদের বিয়ে টিকিয়ে রাখতে পারি?” (এপ্রিল থেকে জুন ২০০১) এই ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলোর জন্য ধন্যবাদ, আমাদের ভালবাসা আবার জেগে উঠেছে।

ই. আর., স্পেন (g০১ ৯/৮)

আমি একজন খ্রীষ্টান স্ত্রী কিন্তু গত বছর থেকে আমার বৈবাহিক জীবন দুর্দশার মধ্যে ছিল। এর কারণ আমার স্বামী ও আমি পরস্পরকে এতটাই দুঃখ দিয়েছি যে আমাদের সম্পর্ককে আবার জোড়া দেওয়া অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। কিন্তু, এই প্রবন্ধগুলো পড়ার সময় আমার এমন মনে হয়েছিল যেন যিহোবা বলছেন, ‘হাল ছেড়ো না!’ আগে আমাদের পরস্পরের মধ্যে যে উষ্ণ ভালবাসা ছিল সেটাকে আবার জাগিয়ে তোলার জন্য আমি নিজের থেকে বাস্তব পদক্ষেপগুলোকে নেওয়ার প্রেরণা পাই। ইতিমধ্যেই আমি তার কাছ থেকেও একটু একটু সাড়া পেয়েছি। আমি এই প্রবন্ধগুলো বারবার পড়ব।

এন. এইচ., জাপান (g০১ ৯/৮)

সম্প্রতি আমি বাপ্তিস্ম নিয়েছি এবং আমার অবিশ্বাসী স্ত্রীর কাছ থেকে বিরোধিতার মুখোমুখি হচ্ছি। কীভাবে আমি আমার বিবাহকে সফল করতে পারি তা বুঝতে আপনাদের প্রবন্ধগুলো আমাকে সাহায্য করেছে। এই প্রবন্ধগুলো একেবারে ঠিক সময়ে পেয়েছি।

ডব্লিউ. এস., অস্ট্রেলিয়া (g০১ ৯/৮)

আমরা বিয়ে করে যেহেতু সুখে আছি, তাই এই প্রবন্ধগুলোতে দেওয়া বিষয়গুলো পড়ে অন্যদের সাহায্য করতে পারব ভেবে আমি এগুলোকে পড়তে শুরু করি। কিন্তু এই পত্রিকার শুরু থেকেই ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলোতে কিছু বাস্তব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে, যা আমার নিজের বিবাহ বন্ধনকে শক্তিশালী করতে পারে।

এম. ডি., ইতালি (g০১ ৯/৮)

আমার মণ্ডলীর একজন খ্রীষ্টান বোন আমাকে বলেছিলেন যে, তার অবিশ্বাসী স্বামীর সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি হওয়ায় তারা আলাদা থাকেন। কিছুদিন পর তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, পরিস্থিতির এখন অনেক উন্নতি হয়েছে। এই প্রবন্ধগুলো তিনি “খুবই আগ্রহের সঙ্গে পড়েছেন” এবং এগুলো তাকে সেই সমস্যা মোকাবিলা করতে অনেক সাহায্য করেছে। তিনি বলেছিলেন, ভাববিনিময় করার বিষয়ে যা বলা হয়েছিল সেটা তাকে বিশেষ সাহায্য করেছে। তিনি ও তার স্বামী আবার একসঙ্গে থাকেন।

এন. এস., কানাডা (g০১ ৯/৮)

শিশু দাঁত একটা ডেন্টিস্টের অফিসে আমার কাজের একটা অংশ হল, মায়েদেরকে শেখানো যে কীভাবে তারা তাদের শিশুদের দাঁতের যত্ন নিতে পারেন। “দূর্বল দাঁতকে রক্ষা করা” (জানুয়ারি থেকে মার্চ ২০০১) এই প্রবন্ধ আমাকে অনেক সাহায্য করেছে কারণ এতে খমিরণ হওয়ার এবং ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। যে সমস্ত মায়েরা আমার কাছে আসেন তারা সবাই এর একটা করে কপি পেয়েছেন আর এতে খুব ভাল ফল পাওয়া গেছে!

টি.সি.এস., ব্রাজিল (g০১ ৭/৮)