পুরনো কাগজ বিক্রি করার দোকানে পাওয়া গিয়েছিল
পুরনো কাগজ বিক্রি করার দোকানে পাওয়া গিয়েছিল
ভারতের চেন্নাইয়ে তামিল ভাষী এক যুবক এখানেই ১৯৯৯ সালের ৮ই আগস্ট সংখ্যার সচেতন থাক! পত্রিকার একটা কপি দেখেছিল। এই পত্রিকা ও সেইসঙ্গে আরও অন্যান্য যে-কপি সে সংগ্রহ করতে পেরেছিল সেগুলো ভালভাবে পড়ে দেখার পর, সেগুলো সম্বন্ধে যিহোবার সাক্ষিদের ভারতের শাখা অফিসে তার মতামত জানিয়ে সে একটা চিঠি লেখে।
সে লিখেছিল, ‘সচেতন থাক! খুবই চমৎকার, তথ্যবহুল এবং খুব উপকারী এক পত্রিকা। যে-বিষয়গুলো এখানে তুলে ধরা হয়, সেগুলো খুব সাহায্য করে। অভিনন্দন রইল!’
এরপর সেই যুবক অনুরোধ করেছিল: “আমি কামনা করি, যে-তথ্যবহুল পত্রিকাটা পৃথিবীর সর্বত্র ভ্রমণ করে, সেটা আমার ব্যক্তিগত লাইব্রেরিরও অংশ হোক। এই পর্যন্ত যতগুলো পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে, তা পড়ার পর আমি আগামী সংখ্যাগুলো পেতে চাই।”
প্রত্যেকটা সচেতন থাক! পত্রিকার ৪ পৃষ্ঠায় যেমন ব্যাখ্যা করা হয়েছে, সচেতন থাক! পত্রিকা অনেক বিষয়ের ওপর জ্ঞানালোকপ্রাপ্ত করে। তবুও এতে উল্লেখিত উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে: “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই পত্রিকা সৃষ্টিকর্তার এই প্রতিজ্ঞার ওপর আস্থা গড়ে তোলে যে, শীঘ্রই বর্তমান দুষ্ট, নীতিহীন বিধিব্যবস্থার জায়গায় এক শান্তিপূর্ণ ও সুরক্ষিত নতুন জগৎ আসবে।”
ঈশ্বর আমাদের কাছ থেকে কী চান? নামের ৩২ পৃষ্ঠার ব্রোশার ঈশ্বরের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে তুলে ধরে এবং বাইবেল থেকে দেখায় যে, ঈশ্বরের অনুমোদন পেতে হলে আমাদের কী করতে হবে। এখানে দেওয়া কুপনটা পূরণ করে এটাতে যে-ঠিকানা দেওয়া আছে বা পত্রিকার ৫ পৃষ্ঠায় দেওয়া যে-কোন উপযুক্ত ঠিকানায় ডাকযোগে পাঠিয়ে আপনি এই ব্রোশার সম্বন্ধে আরও তথ্য জানানোর জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
□ঈশ্বর আমাদের কাছ থেকে কী চান? ব্রোশার সম্বন্ধে আমাকে আরও তথ্য জানান।
□বিনা পয়সায় গৃহ বাইবেল অধ্যয়ন করানোর জন্য দয়া করে আমার সঙ্গে দেখা করুন।