সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করার মধ্যে দোষের কী?

বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করার মধ্যে দোষের কী?

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করার মধ্যে দোষের কী?

“আমি মাঝে মাঝে ভাবি, বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করা কি আসলেই অন্যায়, বিশেষভাবে এখন পর্যন্ত যৌনসম্পর্ক করিনি বলে যখন আমার নিজেকে খুব অস্বাভাবিক বলে মনে হয়।”—জর্ডন। *

“যৌনতাকে পরখ করে দেখার জন্য আমি চাপ অনুভব করি। আমি মনে করি যে আমাদের সকলের এটার প্রতি স্বাভাবিক প্রবণতা রয়েছে,” কেলি বলে। “যেখানেই যান না কেন,” সে বলে চলে, “সমস্তকিছুই যৌনতায় পরিপূর্ণ!”

জর্ডন এবং কেলির মতো তোমারও কি একইরকম মনে হয়? আসলে, যে-পরম্পরাগত রীতিনীতি এবং মূল্যবোধগুলো একসময় বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করতে নিষেধ করত, সেগুলো বলতে গেলে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। (ইব্রীয় ১৩:৪) এশিয়ার একটা দেশের এক সমীক্ষা জানিয়েছিল যে, ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী অধিকাংশ পুরুষ মনে করেছিল যে, বিয়ের আগে যৌনসহবাস শুধু গ্রহণযোগ্যই নয় কিন্তু তারা তা করবে বলে প্রত্যাশাও করা হয়। তাই, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, সারা পৃথিবী জুড়ে বেশির ভাগ যুবক-যুবতী ১৯ বছর হওয়ার আগেই যৌনসম্পর্ক করেছে।

আবার, এমন তরুণ-তরুণীও রয়েছে, যারা যৌনসহবাস করা থেকে বিরত থাকে কিন্তু তথাকথিত বিকল্প পদ্ধতিতে যৌনসম্পর্ক করে থাকে, যেমন একে অপরের যৌনাঙ্গগুলোতে হাত বুলিয়ে আদর করা (কখনও কখনও পারস্পরিক হস্তমৈথুন বলা হয়)। দ্যা নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার এক দুঃখজনক তথ্য প্রকাশ করে যে, “যৌন কাজগুলোর সূচনা হিসেবে মৌখিক যৌনতা এক সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, যেটাকে অনেক যুবক-যুবতী যৌনসহবাসের চেয়ে কম অন্তরঙ্গ এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ . . . [আর] গর্ভধারণ এড়ানো এবং তাদের সতীত্ব রক্ষা করার একটা উপায় বলে মনে করে।”

কিন্তু, বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করাকে একজন খ্রিস্টানের কীভাবে দেখা উচিত? আর যৌনসহবাসের তথাকথিত বিকল্প পদ্ধতিগুলো সম্বন্ধে কী বলা যায়? সেগুলো কি ঈশ্বরের কাছে গ্রহণযোগ্য? সেগুলো কি নিরাপদ? আর তা কি সত্যিই একজন ব্যক্তির সতীত্বকে রক্ষা করে?

ব্যভিচারের অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো

এই প্রশ্নগুলোর নির্ভরযোগ্য উত্তর একমাত্র আমাদের সৃষ্টিকর্তার—যিহোবা ঈশ্বরের—কাছ থেকে আসতে পারে। আর তিনি তাঁর বাক্যে আমাদের “ব্যভিচার হইতে পলায়ন” করতে বলেছেন। (১ করিন্থীয় ৬:১৮) এর যথাযথ অর্থ কী? “ব্যভিচার” হিসেবে অনুবাদিত গ্রিক শব্দটি কেবল যৌনসহবাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় কিন্তু এর অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন ধরনের লম্পটতাপূর্ণ কাজ। তাই, দুজন অবিবাহিত ব্যক্তি যদি মৌখিক যৌনতা অথবা একে অপরের জননেন্দ্রিয়গুলোতে হাত বুলিয়ে আদর করায় লিপ্ত হয়, তা হলে তারা ব্যভিচারের দোষে দোষী।

কিন্তু, তা সত্ত্বেও তাদেরকে কি ঈশ্বরের চোখে সতী * হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে? বাইবেলে “সতী” শব্দটা নৈতিক শুদ্ধতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। (২ করিন্থীয় ১১:২-৬) এ ছাড়া, এটা আক্ষরিক অর্থেও ব্যবহৃত হয়েছে। বাইবেল রিবিকা নামে এক যুবতীর কথা বলে। এটি বলে যে, তিনি সতী বা “অবিবাহিতা ও পুরুষের পরিচয় অপ্রাপ্তা ছিলেন।” (আদিপুস্তক ২৪:১৬) আগ্রহজনক যে, মূল ইব্রীয় ভাষায় “পরিচয়” বা যৌনসহবাসের জন্য ব্যবহৃত শব্দটি স্পষ্টতই নারী/পুরুষের স্বাভাবিক যৌনসহবাস ছাড়াও অন্যান্য আচরণকে অন্তর্ভুক্ত করে। (আদিপুস্তক ১৯:৫) তাই, বাইবেল অনুযায়ী একজন অল্পবয়স্ক যদি কোনো ধরনের ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তা হলে তাকে একজন সতী হিসবে বিবেচনা করা যায় না।

বাইবেল খ্রিস্টানদের কেবল ব্যভিচার থেকেই নয় কিন্তু সেইসঙ্গে ব্যভিচারের দিকে পরিচালিত করতে পারে এমন সমস্ত ধরনের অশুচি আচরণ থেকে পলায়ন করার জন্য জোরালো পরামর্শ দেয়। * (কলসীয় ৩:৫) এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে অন্যেরা হয়তো তোমাকে উপহাস করতে পারে। “‘তুমি জানো না যে, তুমি কি হারাচ্ছ!’ এই কথাগুলোই আমি হাইস্কুলে পড়ার বছরগুলোতে শুনতাম,” কেলি নামে এক অল্পবয়স্ক খ্রিস্টান বলে। কিন্তু, বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করা “পাপজাত ক্ষণিক সুখভোগের” চেয়ে আর বেশি কিছু নয়। (বাঁকা অক্ষরে মুদ্রণ আমাদের।) (ইব্রীয় ১১:২৫) এটা দৈহিক, আবেগগত এবং আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে স্থায়ী ক্ষতি নিয়ে আসতে পারে।

মারাত্মক আশঙ্কাগুলো

বাইবেল আমাদের বলে যে, রাজা শলোমন একবার একজন যুবককে বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করার ব্যাপারে প্রলুব্ধ হতে দেখেছিলেন। শলোমন সেই যুবককে “হত হইতে যায়” এমন একটা ‘গোরুর’ সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। হত্যা করা হবে এমন একটা গরুকে দেখে মনে হয় যেন কী হতে যাচ্ছে, সেই বিষয়ে সেটার কোনো ধারণাই নেই। যে-যুবক-যুবতীরা বিয়ের আগেই যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়, তারাও প্রায়ই একই আচরণ করে—তাদের কাজের যে মারাত্মক পরিণতিগুলো রয়েছে, সেই বিষয়ে তারা খুব কম সচেতন বা একেবারেই সচেতন নয় বলে মনে হয়! শলোমন সেই যুবকের সম্বন্ধে বলেছিলেন যে, সে “জানে না যে, তাহা প্রাণনাশক।” (হিতোপদেশ ৭:২২, ২৩) হ্যাঁ, তোমার ‘প্রাণ’—তোমার জীবন—ঝুঁকির মুখে।

উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর তরুণ-তরুণীদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ ব্যক্তি যৌনবাহিত রোগগুলোর (এসটিডি) দ্বারা আক্রান্ত হয়। “আমি যখন জানতে পেরেছিলাম যে, আমার হারপিজ হয়েছে, তখন আমি কোথাও পালিয়ে যেতে চেয়েছিলাম,” লিডিয়া বলে। সে দুঃখ করে বলে, “এটা এমনই এক যন্ত্রণাদায়ক রোগ, যা কখনও ভাল হবে না।” পৃথিবীব্যাপী সমস্ত নতুন এইচআইভি সংক্রমণের (দিনে ৬,০০০) অর্ধেকেরও বেশি তাদের প্রতি ঘটে থাকে, যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে।

বিশেষভাবে মহিলারা বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করার সঙ্গে যুক্ত অনেক সমস্যার শিকার হয়। বস্তুত, এসটিডি-র (ও সেইসঙ্গে এইচআইভির) হুমকি পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের জন্য বেশি। একজন যুবতী যদি গর্ভবতী হয়, তা হলে সে নিজেকে এবং তার অজাত শিশুকে আরও ঝুঁকির মুখে ফেলে। কেন? কারণ একজন যুবতীর দেহ হয়তো নিরাপদে সন্তান প্রসব করার মতো পর্যায়ে পৌঁছায়নি।

এমনকি একজন কিশোরী মা স্বাস্থ্যগত মারাত্মক পরিণতিগুলো থেকে রেহাই পেলেও মাতৃত্ব যে-গুরুতর দায়িত্বগুলো নিয়ে আসে, সেগুলো তাকে মোকাবিলা করতে হবেই। অনেক মেয়ে দেখেছে যে, নিজের ও সেইসঙ্গে নবজাত শিশুর জন্য ভরণপোষণ জোগানো তারা যতটা কল্পনা করেছিল তার চেয়ে অনেক বেশি কঠিন।

এরপর রয়েছে আধ্যাত্মিক এবং আবেগগত পরিণতি। রাজা দায়ূদের যৌন সংক্রান্ত পাপ ঈশ্বরের সঙ্গে তার বন্ধুত্বকে বিপন্ন করেছিল এবং তাকে প্রায় আধ্যাত্মিক ধ্বংসের দিকে পরিচালিত করেছিল। (গীতসংহিতা ৫১) আর যদিও দায়ূদ আধ্যাত্মিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হয়ে উঠেছিলেন কিন্তু তিনি তার বাকি জীবনে পাপের পরিণতিগুলো ভোগ করেছিলেন।

আজকে যুবক-যুবতীরাও একইরকম কষ্টভোগ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মাত্র ১৭ বছর বয়সে শেরি একটা ছেলের সঙ্গে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিল। সে মনে করেছিল যে, ছেলেটা তাকে ভালবাসে। অনেক বছর পার হওয়া সত্ত্বেও, সে এখনও তার কাজের জন্য দুঃখ করে। সে দুঃখ করে বলে: “আমি বাইবেলের সত্যকে হালকাভাবে নিয়েছিলাম এবং পরিণতি ভোগ করেছিলাম। আমি যিহোবার অনুগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম আর সেটা অনেক ধ্বংসাত্মক ছিল।” ট্রিশ নামে এক যুবতী একইভাবে স্বীকার করে: “বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। আবারও সতী হওয়ার জন্য আমি যেকোনোকিছুই করতে রাজি।” হ্যাঁ, আবেগগত ক্ষত বছরের পর বছর ধরে স্থায়ী হতে পারে, যা চাপ এবং মর্মবেদনা নিয়ে আসে।

ইন্দ্রিয়দমন করতে শেখা

অল্পবয়স্ক শান্দা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করে, “কেন ঈশ্বর যুবক-যুবতীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা দিয়েছেন, যদিও তিনি জানেন যে বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত তাদের সেগুলো ব্যবহার করা উচিত নয়?” এটা সত্যি যে, বিশেষভাবে ‘সৌকুমার্য্যের’ সময় যৌন আকাঙ্ক্ষা প্রবল হতে পারে। (১ করিন্থীয় ৭:৩৬) আবার, কিশোর-কিশোরীরা কোনো স্পষ্ট কারণ ছাড়াই আকস্মিক যৌন আকাঙ্ক্ষা বোধ করতে পারে। কিন্তু, এটা খারাপ কিছু নয়। এটা জননতন্ত্রের বৃদ্ধির এক স্বাভাবিক অংশ। *

এ ছাড়া, এটাও সত্যি যে যিহোবা যৌনসম্পর্ক আনন্দদায়ক হওয়ার জন্য তৈরি করেছেন। এটা পৃথিবী পরিপূর্ণ করার বিষয়ে মানুষের জন্য তাঁর আদি উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। (আদিপুস্তক ১:২৮) তা সত্ত্বেও, যিহোবা কখনও চাননি যে, আমাদের জন্মদানের ক্ষমতাকে অপব্যবহার করা হোক। “তোমাদের প্রত্যেক জন যেন . . . পবিত্রতায় ও সমাদরে নিজ নিজ পাত্র লাভ করিতে জানে।” (১ থিষলনীকীয় ৪:৪, ৫) প্রতিবার তোমার যৌনকামনাকে মেটানো, এক অর্থে যতবার তুমি রাগ করো, ঠিক ততবারই কাউকে আঘাত করার মতো বোকামি হবে।

যৌনসম্পর্ক ঈশ্বরের কাছ থেকে এক উপহার, যে-উপহার উপযুক্ত সময়ে—যখন একজন ব্যক্তি বিয়ে করে—উপভোগ করতে হবে। আমরা যখন বিয়ের বাইরে যৌনসম্পর্ক উপভোগ করতে চাই, তখন ঈশ্বর কেমন বোধ করেন? ধরো, তুমি তোমার এক বন্ধুর জন্য একটা উপহার কিনেছ। উপহারটা সেই বন্ধুকে দেওয়ার আগেই, সেটা সে চুরি করে! তুমি কি দুঃখ পাবে না? তা হলে, কল্পনা করো যে ঈশ্বর কেমন বোধ করেন, যখন একজন ব্যক্তি বিয়ের আগেই যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়ে ঈশ্বর যে-উপহার দিয়েছেন, সেটার অপব্যবহার করে।

তোমার যৌন অনুভূতি সম্বন্ধে তোমার কী করা উচিত? সহজভাবে বললে সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করো। নিজেকে স্মরণ করিয়ে দাও যে, “যাহারা সিদ্ধতায় চলে, তিনি [সদাপ্রভু] তাহাদের মঙ্গল করিতে অস্বীকার করিবেন না।” (গীতসংহিতা ৮৪:১১) “আমি যখন চিন্তা করতে শুরু করি যে, বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করা এতটা অন্যায় হবে না,” গর্ডন নামে একজন তরুণ বলে, “তখন আমি মন্দ আধ্যাত্মিক পরিণতিগুলো নিয়ে চিন্তা করি এবং বুঝতে পারি যে, কোনো পাপই যিহোবার সঙ্গে আমার সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেলে তার ক্ষতিপূরণ করতে পারবে না।” ইন্দ্রিয়দমন করা হয়তো সহজ নয়। কিন্তু, অল্পবয়স্ক আ্যড্রিয়ান যেমন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, “এটা তোমাকে এক শুদ্ধ বিবেক এবং যিহোবার সঙ্গে এক উত্তম সম্পর্ক দেবে, অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রাখতে সমর্থ করবে, যেখানে অতীতের কাজের জন্য কোনো অপরাধবোধ বা বিবেকের দংশন থাকবে না।”—গীতসংহিতা ১৬:১১.

সমস্ত ধরনের ‘ব্যভিচার হইতে দূরে থাকিবার’ অনেক উত্তম কারণ তোমার রয়েছে। (১ থিষলনীকীয় ৪:৩, ৪) এটা ঠিক যে, তা সবসময় সহজ নয়। ভবিষ্যতে কোনো প্রবন্ধে বাস্তবসম্মত উপায়গুলো আলোচনা করা হবে, যার মাধ্যমে তুমি “আপনাকে শুদ্ধ করিয়া রক্ষা” করতে পারবে।—১ তীমথিয় ৫:২২. (g০৪ ৭/২২)

[পাদটীকাগুলো]

^ কিছু নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

^ এই প্রবন্ধে, “সতী” শব্দটা এমন পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, যারা যৌনসহবাস করেনি।

^ ব্যভিচার, অশুচিতা এবং লম্পটতার বিষয়ে আলোচনার জন্য “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . ‘অনেক দূর’ মানে কত দূর?” প্রবন্ধটা দেখো, যা ১৯৯৩ সালের ২২শে অক্টোবর সচেতন থাক! (ইংরেজি) পত্রিকায় তুলে ধরা হয়েছে।

^ আমাদের ১৯৯০ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি (ইংরেজি) সংখ্যায় “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . আমার শরীরে কেন এমনটা ঘটছে?” প্রবন্ধটা দেখ।

[১৭ পৃষ্ঠার ব্লার্ব]

একজন তরুণ বা তরুণী যদি কোনো ধরনের ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তা হলে ঈশ্বরের চোখে সে কি একজন সতী হিসেবে বিবেচ্য হতে পারে?

[১৭ পৃষ্ঠার চিত্র]

বিয়ের আগে যৌনসম্পর্ক করা ঈশ্বর-ভয়শীল এক তরুণ বা তরুণীর বিবেককে দংশন করতে পারে

[১৮ পৃষ্ঠার চিত্র]

যারা বিয়ের আগে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়, তাদের যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে