সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . কীভাবে আমি ব্যর্থতার অনুভূতিকে কাটিয়ে উঠতে পারি?” (জানুয়ারি - মার্চ, ২০০৫) এই চমৎকার প্রবন্ধের জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। আ্যনার মতো আমার মনে হয়েছিল যেন আমি ঈশ্বরকে অখুশি করেছি এবং তাঁর ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য নই। কিন্তু এই প্রবন্ধটি যেমন ব্যাখ্যা করেছিল, যিহোবা দায়ূদকে ক্ষমা করেছিলেন এবং তার দুর্বলতা সত্ত্বেও তার নিকটবর্তী ছিলেন। এটা জানা কতই না উৎসাহজনক যে, যদিও আমরা পতিত হই যিহোবা আবারও আমাদের উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করবেন!

জে. কে., ইতালি

গালাতীয় ৬:৪ পদ আমাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে। আমি বুঝতে পেরেছি যে, আমি সবসময় আমার ক্লাসের ভাল ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে নিজেকে তুলনা করি। এই প্রবন্ধটি আমাকে বুঝতে সাহায্য করেছে যে, আমি নিজের ক্ষতি করছি।

সি. পি., ফ্রান্স

স্কুলে সাক্ষ্য দেওয়া “যে-অল্পবয়স্করা নির্ভয়ে তাদের বিশ্বাসের পক্ষে কথা বলে” এই প্রবন্ধটি আমার ওপর সত্যিই ছাপ ফেলেছে। (অক্টোবর - ডিসেম্বর, ২০০৪) হলি, জেসিকা ও মেলিসার অভিজ্ঞতা আমাকে স্কুলে, সহপাঠী বা শিক্ষক-শিক্ষিকা সকলের কাছে আমার বিশ্বাস সম্বন্ধে কথা বলতে সাহায্য করেছে। প্রথম প্রথম আমি সাক্ষ্য দেওয়ার ব্যাপারে একটু ভিতু ছিলাম। কিন্তু এখন আমি স্কুলে যাদেরই দেখা পাই, তাদের সঙ্গে কথা বলতে উৎসাহিত হয়েছি।

জি. ও., নাইজেরিয়া

শ্বেতি রোগ সাম্প্রতিক, যে-প্রবন্ধটি আমার হৃদয় স্পর্শ করেছে সেটা হল “শ্বেতি রোগ কী?” (জানুয়ারি - মার্চ, ২০০৫) আমার নয় বছর বয়স থেকে শ্বেতি রোগ আছে। এখন আমি ৩০ এর কোঠায়। বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা করে ব্যর্থ হওয়ার পর আমি মেনে নিয়েছি যে, এটা থেকে আরোগ্য হওয়ার জন্য আমাকে অবশ্যই ঈশ্বরের নতুন জগৎ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তা সত্ত্বেও, আমি আমার জীবন নিয়ে সুখী! এই চর্মরোগ থাকা সত্ত্বেও, এক পূর্ণ ও সুখী জীবন পাওয়া সম্ভব!

এম. এস., মোজাম্বিক

“শ্বেতি রোগ কী?” প্রবন্ধটির জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। (জানুয়ারি - মার্চ, ২০০৫) পাঁচ বছর ধরে আমি এই রোগে ভুগছি। কিন্তু আপনারা এই প্রবন্ধটি প্রকাশ করার পর থেকে আমি আরও ভালভাবে এই রোগের সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারছি। আমি এক খ্রিস্টীয় সংগঠনের অংশ হতে পেরে আনন্দিত, যা আমাদের প্রত্যেকের জন্য গভীরভাবে চিন্তা করে থাকে!

সি. এইচ., জার্মানি

আমি গত ২৫ বছর ধরে শ্বেতি রোগে ভুগছি। আমার মতো অন্যেরাও একই ধরনের মানসিক পীড়া অনুভব করে, শুধুমাত্র এটা জানাই এক বিরাট সান্ত্বনা। এই রোগ সম্বন্ধে অনেক লোকের ভুল ধারণা রয়েছে কিন্তু এই প্রবন্ধটির মাধ্যমে তারা সঠিক বিষয়টা জানতে পারে। এই বিষয়টা সম্বন্ধে লেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ!

কে. এস., জাপান

আমি প্রায় ৩০ বছর ধরে এই সমস্যায় জর্জরিত। এই চেহারার জন্য ছোটবেলায় আমার বন্ধুবান্ধবরা আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করত। আমি এই রোগটা নিয়ে বেঁচে থাকতে শিখেছি। সিবংগিলির মতো আমিও বাইবেলের এই প্রতিজ্ঞা সম্বন্ধে অন্যদের উৎসাহিত করতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, যিহোবা খুব শীঘ্রই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সব ধরনের সমস্যা এবং এগুলোর সঙ্গে মানসিক উদ্বিগ্নতা যা অনেক কষ্ট নিয়ে আসে তা দূর করবেন।

জে. এম., চেক প্রজাতন্ত্র

আমার ১৯ বছর বয়সী মেয়ের এই রোগটা রয়েছে। কেউ জানে না যে, সে কত চোখের জল ফেলেছে বা কত বার এই সম্বন্ধে যিহোবার কাছে প্রার্থনা করেছে। সে যিহোবাকে ভালবাসে এবং সম্প্রতি একজন পূর্ণসময়ের সুসমাচার প্রচারক হয়েছে। এই ধরনের প্রবন্ধগুলো ছাপানোর জন্য আমরা আপনাদের কাছে খুবই কৃতজ্ঞ কারণ এগুলো আমাদের অনুভব করতে সাহায্য করে যে, যিহোবা আমাদের জন্য চিন্তা করেন।

এস. এস., জাপান

শ্বেতি রোগ নিয়ে জীবনযাপন করা মানসিক ও আবেগগত দিক দিয়ে কঠিন আর এটা বাড়িয়ে বলা হচ্ছে না। যিহোবা আমাদেরকে একে অপরের প্রতি আরও বেশি অনুভূতিশীল হওয়ার জন্য শিক্ষা দিচ্ছেন। আমি সেই দিনের অপেক্ষায় আছি যখন আমি আমার আসল রং ফিরে পাব।

বি. ডব্লু., যুক্তরাষ্ট্র