আমাদের কি রীতিগত বিয়ের অনুষ্ঠান করতেই হবে?
যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .
আমাদের কি রীতিগত বিয়ের অনুষ্ঠান করতেই হবে?
“আমার বাগদত্তা সিন্ডিই প্রথমে আমাদের সমস্ত বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনকে না জানিয়ে ব্যক্তিগতভাবে অনুষ্ঠান করে বিয়ে করার বিষয়ে বলেছিল। এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করার পর আমরা দুজনেই বুঝতে পেরেছিলাম যে, এভাবে বিয়ে করলে সময় কম লাগবে, শক্তি কম খরচ হবে আর তাতে চাপও কম হবে।—আ্যলেন। *
তোমার যদি বিয়ে করার ও কাউকে জীবনসঙ্গী করার মতো বয়স হয়ে থাকে, তা হলে কাউকে না জানিয়ে চুপিচুপি বিয়ে করার ধারণাটা হয়তো তোমার কাছে আকর্ষণীয় বলে মনে হতে পারে। কিছু পরিস্থিতিতে কোনো দম্পতি হয়তো পালিয়ে এমনকি তাদের বাবামাকেও না জানিয়ে বিয়ে করার জন্য প্রলুব্ধ হতে পারে। কী করা উচিত, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কোন নীতিগুলো তোমাকে সাহায্য করতে পারে?
পরম্পরাগত প্রথাই কি প্রধান বিষয়?
যদিও বিয়ে অধিকাংশ সংস্কৃতিতেই প্রচলিত রয়েছে কিন্তু এর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত রীতিনীতিগুলো একেক জায়গায় একেক রকম হয়ে থাকে। বিয়ের অনুষ্ঠানে স্থানীয় সমস্ত রীতিনীতি পালন করা হচ্ছে কি না, তা খ্রিস্টান দম্পতিদের প্রধান চিন্তার বিষয় নয়। (রোমীয় ১২:২) এর পরিবর্তে, তাদের প্রধান আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে তাদের বিবাহপূর্ব মেলামেশা ও বিয়ে এমনভাবে করা, যা যিহোবা ঈশ্বরের সম্মান নিয়ে আসবে।—১ করিন্থীয় ১০:৩১.
যেহেতু বিয়ে হচ্ছে এক সম্মানজনক ব্যবস্থা, তাই অধিকাংশ দম্পতিই এই বিষয়টা গোপন রাখতে চায় না। পাশ্চাত্যের অনেক দেশে, যিহোবার সাক্ষি দম্পতিরা সাধারণত স্থানীয় কিংডম হলে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। * এরপর, তারা হয়তো অন্য জায়গায় বিবাহোত্তর অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারে, যেখানে তারা তাদের পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া ও আনন্দ উপভোগ করতে পারবে। এই ধরনের অনুষ্ঠান জাঁকজমকপূর্ণ হওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু, এটা স্বীকার করতেই হবে যে, বিয়ে এবং বিবাহোত্তর অভ্যর্থনার আয়োজন করা চাপ নিয়ে আসে আর তাতে হয়তো যথেষ্ট খরচ হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাষ্ট্রে বিবাহোত্তর অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে হাজার হাজার ডলার খরচ হয়ে থাকে।
চাপ ও খরচ কমানোর জন্য কিছু দম্পতি অতি সাধারণভাবে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। “আমরা আমাদের বাবামাকে জানিয়েছিলাম যে, আমরা পরম্পরাগত রীতি অনুযায়ী বিয়ের অনুষ্ঠান
করব না,” সিন্ডি বলে, “কারণ আমরা সেই অনুষ্ঠানকে সাধারণ রাখতে ও কম খরচের মধ্যে করতে চাচ্ছিলাম। আমার বাবামা আমাদের আশ্বাস দিয়েছিল যে, তারা আমাদের পরিস্থিতি বোঝে ও তারাও এই ব্যাপারে রাজি আছে। তারা যথেষ্ট সমর্থন করেছিল।” অন্যদিকে আ্যলেন, যার সঙ্গে সিন্ডির বিয়ে ঠিক হয়েছিল ও যার কথা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, সে যখন তার বাবামাকে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা সম্বন্ধে জানিয়েছিল, তখন তাদের জন্য তা মেনে নেওয়া কষ্টকর ছিল। “বাবামা ভেবেছিল যে তাদের কোনো দোষ রয়েছে,” আ্যলেন বলে, “তারা এমন কিছু করেছে যেকারণে আমরা এইরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিন্তু, বিষয়টা আসলে তা ছিল না।”তুমি যদি অতি সাধারণভাবে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নাও, তা হলে তোমার বাবামাও হয়তো দুঃখ পেতে পারে, যেহেতু তারা সম্ভবত এই বিশেষ দিনের আনন্দকে যত বেশি লোকেদের সঙ্গে সম্ভব ভাগ করে নিতে চায়। কিন্তু, তোমার বাবামা তোমার বিয়ে করার সিদ্ধান্তে বিরোধিতা করবে এইরকম মনে করে তুমি যদি তাদেরকে না জানিয়ে বিয়ে করার চিন্তা করে থাকো, তা হলে কী বলা যায়?
তোমার পরিবারের অনুভূতির কথা বিবেচনা করো
হতে পারে তোমার বাবামা এইরকম চিন্তা করে আপত্তি জানিয়ে থাকে যে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো বয়স তোমার এখনও হয়নি। তারা ভয় পেতে পারে যে, তুমি পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হয়তো তোমার পছন্দ বদলে যাবে এবং এই বিবাহসঙ্গী বাছাই করেছ বলে পরে তুমি দুঃখ করবে। অন্যদিকে, তারা হয়তো ভাবতে পারে যে, তোমার বিয়ে করার মতো বয়স হয়েছে ঠিকই কিন্তু তোমার পছন্দের ব্যক্তির চরিত্রে কিছু ত্রুটি রয়েছে। অথবা তোমার পছন্দের ব্যক্তি তোমার মতো একই ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী নয় বলে তারা তোমাকে তাকে বিয়ে করতে নিষেধ করতে পারে।
তোমার বাবামা যদি সত্য খ্রিস্টান হয়ে থাকে, তা হলে তাদের চিন্তার পিছনে নিশ্চয়ই বাইবেলভিত্তিক কারণ রয়েছে। কোনো ব্যাপারে তাদের সন্দেহ থাকলে সেটা তাদের প্রকাশ করা উপযুক্ত। বস্তুতপক্ষে, তারা যদি সেটা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়, তা হলে যিহোবা তাদেরকে অবহেলাকারী ও প্রেমহীন বলে বিবেচনা করবেন। আর তাদের দৃষ্টিভঙ্গি সম্বন্ধে শোনা তোমার জন্যই উপকারজনক।—হিতোপদেশ ১৩:১, ২৪.
উদাহরণস্বরূপ: তুমি যখন কোনো কাপড় কেনো, তখন সেটা আসলে তোমাকে মানায় কি না, সেই বিষয়ে জানার জন্য সম্ভবত অন্যের মতামত জানার চেষ্টা করো। তুমি হয়তো সবসময় তাদের মতামতের সঙ্গে একমত না-ও হতে পারো কিন্তু তারপরও তুমি আশা করবে যে, তোমার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা যদি সেই কাপড় বা স্টাইল তোমাকে মানাচ্ছে না বলে মনে করে, তা হলে তারা যেন তোমাকে তা বলে। তুমি তাদের মন্তব্যকে মূল্য দিয়ে থাকো কারণ তারা হয়তো তোমাকে তোমার পয়সা বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে। তা হলে, বিবাহসঙ্গী বাছাই করার ব্যাপারে তোমার পরিবারের মতামত শোনাকে তোমার আরও কত বেশি মূল্য দেওয়া উচিত। যদিও তুমি একটা কাপড় পালটাতে বা বাতিল করে দিতে পারো কিন্তু যিহোবা চান যে, তুমি তোমার সঙ্গীর সঙ্গে সারাজীবন থাকবে। (মথি ১৯:৫, ৬) তুমি যদি এমন কাউকে সঙ্গী হিসেবে বেছে নাও, যে তোমার ব্যক্তিত্ব ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে মানিয়ে চলবে না, তা হলে সঠিক মাপের কাপড় না পরার ফলে যে-অস্বস্তি হয়ে থাকে, সেই বিয়ে তোমাকে তার চেয়ে আরও অনেক বেশি অস্বস্তিতে ফেলবে। (আদিপুস্তক ২:১৮; হিতোপদেশ ২১:৯) আর এর ফলে তুমি হয়তো প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়ার এক সুযোগ হারিয়ে ফেলবে।—হিতোপদেশ ৫:১৮; ১৮:২২.
এটা ঠিক যে, কিছু বাবামা হয়তো স্বার্থপর কারণগুলোর জন্য বিয়েতে বাধা দিতে পারে—উদাহরণস্বরূপ, তাদের সন্তানের ওপর কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চায়। কিন্তু, তুমি তোমার বাবামার চিন্তাগুলোকে স্বার্থপর বলে উড়িয়ে দেওয়ার ও চুপিচুপি বিয়ে করার আগে, তাদের আপত্তিগুলোকে বিশ্লেষণ করে দেখো না কেন?
সাবধান হওয়ার কারণগুলো
এটা সত্য যে, পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমার পছন্দগুলোও পালটাবে। “আমি যখন শিশু ছিলাম,” প্রেরিত পৌল লেখেন, “তখন শিশুর ন্যায় কথা কহিতাম, শিশুর ন্যায় চিন্তা করিতাম, শিশুর ন্যায় বিচার করিতাম; এখন মানুষ হইয়াছি বলিয়া শিশুভাবগুলি ত্যাগ করিয়াছি।” (১ করিন্থীয় ১৩:১১) একইভাবে, কিশোর বয়সে অন্যের যে-বৈশিষ্ট্যগুলো তোমার কাছে আকর্ষণীয় বলে মনে হয়, সেগুলো হয়তো বড় হয়ে যে-বৈশিষ্ট্যগুলো তোমার কাছে আকর্ষণীয় বলে মনে হবে, তা থেকে ভিন্ন। তাই, বাইবেল সুপারিশ করে যে, একজন বিবাহসঙ্গী বাছাই করার মতো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার আগে তোমার “সৌকুমার্য্য”—যে-বছরগুলোতে তোমার যৌন আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত প্রবল থাকে—‘অতীত হওয়া’ পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত।—১ করিন্থীয় ৭:৩৬.
তোমার বাবামা যদি তোমার হবু সাথির মধ্যে কোনো ত্রুটি দেখতে পায়, তা হলে? জীবনে তাদের অভিজ্ঞতার কারণে তোমার বাবামার জ্ঞানেন্দ্রিয় হয়তো সদসৎ বা ভাল-মন্দ নির্ণয় করার জন্য আরও বেশি প্রশিক্ষিত হয়েছে। (ইব্রীয় ৫:১৪) তাই, তারা হয়তো তোমার হবু সাথির ব্যক্তিত্বে গুরুতর ত্রুটিগুলো দেখতে পাচ্ছে, যা তুমি দেখতে পাচ্ছো না। বিজ্ঞ ব্যক্তি শলোমন যে-নীতি সম্বন্ধে লিখেছিলেন, তা বিবেচনা করো: “যে প্রথমে নিজ পক্ষ সমর্থন করে, তাহাকে ধার্ম্মিক বোধ হয়; কিন্তু তাহার প্রতিবাসী আসিয়া তাহার পরীক্ষা করে।” (হিতোপদেশ ১৮:১৭) একইভাবে, তোমার পছন্দের ব্যক্তি হয়তো তোমাকে এই বিষয়ে দৃঢ়প্রত্যয়ী করেছে যে, সে তোমার জন্য উপযুক্ত পাত্র বা পাত্রী। কিন্তু, তোমার বাবামা ‘তাহাকে পরীক্ষা করিবার’ পর তারা হয়তো নির্দিষ্ট বিষয়গুলো তোমার দৃষ্টিতে নিয়ে আসতে পারে, যেগুলো বিবেচনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উদাহরণস্বরূপ, তারা হয়তো তোমাকে দৃঢ়ভাবে মনে করিয়ে দিতে পারে যে, বাইবেল সত্য খ্রিস্টানদের “কেবল প্রভুতেই” বিয়ে করতে নির্দেশ দেয়। (১ করিন্থীয় ৭:৩৯) তুমি হয়তো আপত্তি করতে পারো যে, তুমি এমন ব্যক্তিদের কথা জানো, যারা তাদের খ্রিস্টীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী কাউকে বিয়ে করেনি ঠিকই অথচ এখন তারা দুজনেই আনন্দের সঙ্গে যিহোবাকে সেবা করছে। এটা ঠিক যে, এইরকমটা ঘটে থাকে। কিন্তু, এই ধরনের উদাহরণ খুব কমই হয়ে থাকে। তুমি যদি এমন কাউকে বিয়ে করো, যে তোমার বিশ্বাসে বিশ্বাসী নয়, তা হলে তুমি শুধু যে যিহোবার মানগুলোর প্রতি অসম্মান দেখাচ্ছো তা-ই নয় কিন্তু সেইসঙ্গে নিজেকে গুরুতর আধ্যাত্মিক বিপদের মধ্যে ফেলছ।—২ করিন্থীয় ৬:১৪. *
বিয়ে করার এক মূর্খতাপূর্ণ কারণ
কিছু তরুণ-তরুণী পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে কারণ তারা অনৈতিক আচরণে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল এবং ভেবেছিল যে, তাদের সঙ্গীকে বিয়ে করাই তাদের বিবেককে স্বস্তি দেবে। কিংবা তারা হয়তো তাদের পাপের পরিণতি, যেমন অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ লুকিয়ে রাখার আশায় বিয়ে করেছে।
তুমি যদি কোনো পাপ ঢেকে রাখার কারণে বিয়ে করতে চাও, তা হলে তুমি আরেকটা ভুল করে এর পাল্লাকে ভারী করছ। “যে আপন অধর্ম্ম সকল ঢাকে, সে কৃতকার্য্য হইবে না,” শলোমন সাবধান করেছিলেন, “কিন্তু যে তাহা স্বীকার করিয়া ত্যাগ করে, সে করুণা পাইবে।” (হিতোপদেশ ২৮:১৩) শলোমনের বাবামা দায়ূদ ও বৎশেবা তাদের অনৈতিক আচরণ ঢাকার মূর্খতা সম্বন্ধে শিখেছিলেন। (২ শমূয়েল ১১:২–১২:২৫) তোমার পাপ ঢেকে রাখার পরিবর্তে, তোমার বাবামা ও মণ্ডলীর প্রাচীনদের সঙ্গে কথা বলো। এর জন্য তোমার সাহসের প্রয়োজন, তবে তুমি নিশ্চিত থাকতে পারো যে, যদি তুমি অনুতপ্ত হও, তা হলে যিহোবা তোমাকে ক্ষমা করবেন। (যিশাইয় ১:১৮) শুদ্ধ বিবেক লাভ করার পর, তুমি বিয়ের ব্যাপারে এক ভারসাম্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আরও ভাল অবস্থানে থাকবে।
দুঃখ করা এড়ানো
আ্যলেন তার বিয়ের কথা স্মরণ করে বলে: “সাধারণভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্তের কারণে তুলনামূলকভাবে কম চাপ এসেছিল। আমার একমাত্র দুঃখ হচ্ছে, আমি আমার পরিবারকে আমাদের সিদ্ধান্তের কারণগুলো ভালভাবে বুঝিয়ে বলতে পারিনি।”
আসলে, পরিপক্ব এক দম্পতি বিয়ের অনুষ্ঠান পরম্পরাগত রীতি অনুযায়ী করবে কি না, তা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কিন্তু, বিয়ে সম্বন্ধে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথেষ্ট সময় নাও, পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করো এবং ‘তোমার পাদক্ষেপের প্রতি লক্ষ্য রাখ।’ তা হলে তুমি দুঃখ করার কারণগুলো কমাতে পারবে।—হিতোপদেশ ১৪:১৫. (g০৫ ১১/২২)
[পাদটীকাগুলো]
^ নামগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে।
^ উপাসনার এই স্থানগুলো যিহোবার সাক্ষিদের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য আদর্শ স্থান। অনুষ্ঠানটি খুবই সাধারণ হয়ে থাকে ও এই সময় সংক্ষেপে বাইবেলের সেই নীতিগুলো আলোচনা করা হয়ে থাকে, যেগুলো এক উত্তম বিয়ের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। অবশ্য, কিংডম হল ব্যবহার করার জন্য তাদের কোনো মূল্য দিতে হয় না।
^ এই বিষয়ের ওপর আরও বিস্তারিত আলোচনার জন্য ২০০৪ সালের ১লা জুলাই প্রহরীদুর্গ পত্রিকার ৩০-১ পৃষ্ঠা এবং ১৯৮৯ সালের ১লা নভেম্বর প্রহরীদুর্গ (ইংরেজি) পত্রিকার ১৮-২২ পৃষ্ঠা দেখো।
[২৭ পৃষ্ঠার চিত্র]
বিয়ে করার ব্যাপারে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তোমার পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করো