সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

স্কুলে যৌনতার বিষয়ে আমি কীভাবে না বলতে পারি?

স্কুলে যৌনতার বিষয়ে আমি কীভাবে না বলতে পারি?

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

স্কুলে যৌনতার বিষয়ে আমি কীভাবে না বলতে পারি?

“প্রতিদিন ছেলেমেয়েরা যৌনতার বিষয়ে কথা বলে। এমনকি মেয়েরাও নিজে থেকে ছেলেদের প্রস্তাব দেয় আর তারা স্কুলেই যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হয়।”—ইলিন, বয়স ১৬ বছর।

“আমার স্কুলে সমকামীরা অন্য ছেলেমেয়েদের সামনেই অনৈতিক আচরণ করে থাকে আর এতে তারা কোনোকিছুই মনে করে না।”—মাইকেল, বয়স ১৫ বছর। *

তোমার সহপাঠীরা কি অনবরত যৌনতার বিষয়ে কথা বলে? তাদের মধ্যে কেউ কেউ কি শুধুমাত্র বলার চেয়ে আরও বেশি কিছু করে থাকে? যদি তা-ই হয়, তা হলে তুমি হয়তো একজন কিশোরীর মতো একইরকম মনে করতে পারো, যে-কিশোরী স্কুলে থাকাকে “একটা অশ্লীল চলচ্চিত্র নির্মাণের সেটে কাজ করার” সঙ্গে তুলনা করেছে। আসল বিষয়টা হল, স্কুলে অনেক তরুণ-তরুণী নিয়মিতভাবে যৌনতার বিষয়ে আলোচনা করার—অথবা এমনকি যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার—সুযোগগুলো প্রায়ই লাভ করে থাকে।

তুমি হয়তো তোমার সহপাঠীদেরকে “ক্ষণকালের যৌনসম্পর্ক” সম্বন্ধে কথা বলতে শোনো, যে-শব্দগুলোর অর্থ কোনো আবেগগত প্রতিশ্রুতি ছাড়াই যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হওয়া। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছেলেমেয়েরা অল্প জানাশোনা কারো সঙ্গে এই ক্ষণকালীন যৌনসম্পর্ক করে থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে তারা একেবারে অপরিচিত এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করে থাকে, যাদের সঙ্গে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরিচয় হয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই ক্ষণকালীন যৌনসম্পর্কের উদ্দেশ্য থাকে যেন প্রেমভালবাসা এর মধ্যে ঢুকে না পড়ে। “এতে দুজন ব্যক্তির শারীরিক কামনা চরিতার্থ করা ছাড়া আর কিছুই থাকে না,” ১৯ বছর বয়সি ড্যানিয়েল বলে।

তাই, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, অনেক স্কুলে ক্ষণকালের যৌনসম্পর্ক জনপ্রিয় আলোচনার এক বিষয় হয়ে উঠেছে। “প্রত্যেক সাপ্তাহিক ছুটির পর হলগুলোতে নতুন নতুন ক্ষণকালীন যৌনসম্পর্কের খবর শোনা যায়, যেখানে বন্ধুবান্ধবের কাছে তা বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়,” ১৭ বছর বয়সি একটা মেয়ে তার স্কুল পত্রিকায় লিখেছিল।

তুমি যদি বাইবেলের মান অনুযায়ী জীবনযাপন করার চেষ্টা করে থাকো, তা হলে এমন লোকেদের মধ্যে থাকলে নিজেকে পরিত্যক্ত মনে হবে যারা কেবল যৌনতার বিষয়েই আলোচনা করে থাকে বলে মনে হয়। আর তুমি যদি তাদের আলোচনায় যোগ না দাও, তা হলে তুমি হয়তো সহজেই তাদের উপহাসের পাত্রে পরিণত হবে। এটা কিছুটা হলেও প্রত্যাশিত কারণ বাইবেল বলে যে, যখন অন্যেরা তোমার আচরণ সম্বন্ধে বুঝতে পারে না, তখন তারা হয়তো ‘তোমার নিন্দা’ করতে পারে। (১ পিতর ৪:৩, ৪) তা সত্ত্বেও, কেউই চায় না তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করা হোক। তা হলে, স্কুলে যৌনতার বিষয়ে তুমি কীভাবে না বলতে পারো এবং তোমার অবস্থান সম্বন্ধে প্রকৃত আত্মসম্মানবোধ বজায় রাখতে পারো? তবে, প্রথমে এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, কী কারণে যৌন প্রলোভন এতটা শক্তিশালী।

নিজেকে জানার চেষ্টা করো

কিশোর বয়সে তোমার শারীরিক গঠন ও আবেগ, উভয় ক্ষেত্রেই দ্রুত পরিবর্তন ঘটে। এই সময়ে তুমি তীব্র যৌনউদ্দীপনা বোধ করে থাকো। নিশ্চিত থাকো যে, এটা খুবই স্বাভাবিক। তাই, স্কুলে যদি বিপরীত লিঙ্গের কারো প্রতি প্রবল আকর্ষণ বোধ করো, তা হলে এই উপসংহারে আসবে না যে, তুমি সহজাতভাবেই খারাপ বা তোমার পক্ষে নৈতিকভাবে শুদ্ধ থাকা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তুমি চাইলেই শুদ্ধ থাকতে পারো!

কিশোর বয়সের এই গোপন লড়াইয়ের সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা বিষয় রয়েছে, যেটা সম্বন্ধে তোমাকে সতর্ক থাকতে হবে। অসিদ্ধ হওয়ায় সমস্ত মানুষেরই মন্দ বিষয়ের প্রতি প্রবণতা রয়েছে। এমনকি প্রেরিত পৌলও স্বীকার করেছিলেন: “আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গে অন্য প্রকার এক ব্যবস্থা দেখিতে পাইতেছি; তাহা আমার মনের ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, এবং পাপের যে ব্যবস্থা আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গে আছে, আমাকে তাহার বন্দি দাস করে।” পৌল বলেছিলেন যে, তার অসিদ্ধতা তাকে “দুর্ভাগ্য” মনে করতে পরিচালিত করেছিল। (রোমীয় ৭:২৩, ২৪) কিন্তু, তিনি সেই যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন আর তুমিও জয়ী হতে পারো!

তোমার সহপাঠীদের বোঝার চেষ্টা করো

আগে যেমন বলা হয়েছে যে, তোমার সহপাঠীরা হয়তো সবসময়ই যৌনতার বিষয়ে কথা বলতে পারে অথবা তাদের বলা যৌন আচরণগুলো নিয়ে গর্ব করতে পারে। তাদের ক্ষতিকর প্রভাব সম্বন্ধে তোমার সতর্ক থাকা উচিত। (১ করিন্থীয় ১৫:৩৩) কিন্তু, তাই বলে তোমার সহপাঠীদেরকে শত্রু বলে মনে করার দরকার নেই। কেন?

তোমার সহপাঠীদেরও তোমার মতো একই ধরনের আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। তাদেরও যা মন্দ, তা-ই করার এক প্রবণতা রয়েছে। কিন্তু, তোমার বিপরীতে তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো “ঈশ্বরপ্রিয় নয়, বরং বিলাসপ্রিয়।” অথবা তারা হয়তো এমন পরিবার থেকে এসেছে, যেখানে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ‘স্নেহ’ নেই। (২ তীমথিয় ৩:১-৪) তোমার সহপাঠীদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো ভালবাসাপূর্ণ শাসন ও নৈতিকতার বিষয়ে শিক্ষা পায়নি, যা প্রেমময় বাবামায়েরা দিয়ে থাকে।—ইফিষীয় ৬:৪.

প্রজ্ঞার যে-উচ্চতর উৎস—ঈশ্বরের বাক্য বাইবেল—তোমার হাতের মুঠোয় রয়েছে, তা তোমার সহপাঠীদের কাছে না থাকায় তারা হয়তো সেই ক্ষতি সম্বন্ধে জানেই না, যা লাগামহীনভাবে বাসনা চরিতার্থ করার ফলে এসে থাকে। (রোমীয় ১:২৬, ২৭) বিষয়টা এমন যেন তাদের বাবামা তাদেরকে একটা উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন গাড়িতে করে ব্যস্ত রাস্তায় পাঠিয়ে দিয়েছে—কিন্তু তাদের শেখায়নি যে, কীভাবে সেটা চালাতে হবে। সেই গাড়ি চালানো হয়তো ক্ষণিকের জন্য রোমাঞ্চকর লাগতে পারে কিন্তু দুর্ঘটনা অনিবার্য। তা হলে, তোমার সহপাঠীরা যখন তোমার সামনেই যৌনতার বিষয়ে কথা বলতে শুরু করে অথবা তোমাকে যদি তাদের অনৈতিক আচরণে যোগ দেওয়ার জন্য জোরাজুরি করে, তখন তুমি কী করতে পারো?

অনৈতিক কথাবার্তা প্রত্যাখ্যান করো

তোমার সহপাঠীরা যদি যৌন অনৈতিকতার বিষয়ে কথা বলতে শুরু করে, তখন তুমি হয়তো তা শোনার আর এমনকি তাদের সঙ্গে কথাবার্তায় যোগ দেওয়ার জন্যও প্ররোচিত হতে পারো—শুধুমাত্র এই কারণে যে, তুমি তাদের থেকে আলাদা হতে চাও না। কিন্তু একটু চিন্তা করো যে, তারা তোমার সম্বন্ধে কী মনে করবে। তাদের কথাবার্তার প্রতি তোমার আগ্রহ কি তুমি আসলে যে-ধরনের ব্যক্তি বা তুমি যেমনটা হতে চাও, সেই ব্যক্তিত্বকে প্রতিফলিত করবে?

তা হলে, যখন তুমি নিজেকে এমন আলোচনায় জড়িয়ে পড়তে দেখো যা যৌন অনৈতিকতার দিকে মোড় নিচ্ছে, তখন তোমার কী করা উচিত? তোমার কি সেই জায়গা ছেড়ে চলে আসা উচিত? অবশ্যই! (ইফিষীয় ৫:৩, ৪) বাইবেল বলে: “সতর্ক লোক বিপদ দেখিয়া আপনাকে লুকায়।” (হিতোপদেশ ২২:৩) তাই, সেই কথাবার্তা থেকে সরে আসার মাধ্যমে তুমি অভদ্র আচরণ করছো না—বরং তুমি সতর্কই হচ্ছো।

আসলে, কোনো অনৈতিক আলোচনা থেকে নিজেকে সরিয়ে আনার জন্য তোমার বিব্রত বোধ করার দরকার নেই। এমন অনেক ধরনের কথাবার্তা রয়েছে যেখান থেকে তুমি নিশ্চয়ই লজ্জা না পেয়েই চলে আসবে, বিশেষভাবে আলোচনার বিষয়বস্তুর প্রতি যদি তোমার কোনো আগ্রহ না থাকে বা তুমি সেটার অংশ হতে না চাও। উদাহরণস্বরূপ, মনে করো তোমার এক দল সহপাঠী একটা সশস্ত্র ডাকাতি করার বিষয়ে কথা বলতে শুরু করেছে। তখন তুমি কি তাদের কাছাকাছি থেকে তাদের পরিকল্পনা শুনবে? যদি তুমি তা করো, তা হলে তোমাকেও তাদের সহযোগী বলে মনে করা হবে। তাই, বিচক্ষণতার সঙ্গে তুমি সেখান থেকে চলে আসাই বেছে নেবে। যখন কোনো আলোচনা যৌন অনৈতিকতার দিকে মোড় নেয়, তখনও একই কাজ করো। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তুমি নিজেকে আত্মধার্মিক না দেখিয়ে এবং তাদেরকে উপহাসের সুযোগ না দিয়েই সেখান থেকে সরে আসার উপায় খুঁজে পাবে।

এটা ঠিক যে, তোমার পক্ষে সবসময় হয়তো এমন এক পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ক্লাসে যে-তরুণ-তরুণীরা তোমার কাছাকাছি নির্ধারিত জায়গায় বসে, তারা হয়তো যৌনতা বিষয়ক কথাবার্তায় তোমাকে জড়িত করার জন্য চেষ্টা করতে পারে। সেইক্ষেত্রে তুমি তাদেরকে দৃঢ়তার সঙ্গে কিন্তু ভদ্রভাবে বলতে পারো যে, তারা যেন তোমার মনোযোগকে বিক্ষিপ্ত না করে। এতে যদি কাজ না হয়, তা হলে ব্রেন্ডা যা করেছিল তুমিও সেটা করতে পারো। “আমি কৌশলতার সঙ্গে শিক্ষকের কাছে অনুরোধ করেছিলাম যেন আমাকে অন্য জায়গায় সরিয়ে দেওয়া হয়,” সে বলে।

বিচক্ষণ হও

কোনো একদিন, তোমার সহপাঠীদের মধ্যে কেউ না কেউ এই বিষয়ে কৌতূহল প্রকাশ করবে যে, কেন তুমি তাদের নোংরা কথাবার্তায় যোগ দাও না। তারা যদি তোমার নৈতিক মানগুলোর বিষয়ে প্রশ্ন করে, তা হলে কীভাবে উত্তর দিবে সেই বিষয়ে বিচক্ষণ হও। এটা ঠিক যে, কেউ কেউ হয়তো তোমার দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য নয় বরং তোমাকে উপহাস করার জন্য প্রশ্ন করতে পারে। কিন্তু, যদি কারো প্রশ্ন করার উদ্দেশ্য অকৃত্রিম বলে মনে হয়, তা হলে তাদেরকে তোমার বিশ্বাস সম্বন্ধে খোলাখুলিভাবে জানাও। অনেক তরুণ-তরুণী তাদের সহপাঠীদের বাইবেলের মান অনুযায়ী জীবনযাপন করার উপকারগুলো বুঝতে সাহায্য করার জন্য যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য—যে-উত্তরগুলো কাজ করে (ইংরেজি) বইটি ব্যবহার করেছে। *

দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ হও

যদি কোনো সহপাঠী সাহস দেখিয়ে তোমাকে অশোভনভাবে স্পর্শ করার বা চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে, তা হলে তোমার কী করা উচিত? যদি তুমি সেই ব্যক্তিকে তা করতে দাও, তা হলে তুমি তাকে সেই খারাপ আচরণ চালিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করছো। বাইবেল একজন যুবক সম্বন্ধে বর্ণনা করে যে-যুবক একজন দুশ্চরিত্রা নারীকে তাকে ধরতে ও চুমু দিতে দিয়েছিল। সে সেই নারীকে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ উপায়ে কথা বলতে দিয়েছিল। এর ফল কী হয়েছিল? “অমনি সে তাহার পশ্চাতে গেল, যেমন গোরু হত হইতে যায়।”—হিতোপদেশ ৭:১৩-২৩.

এর বিপরীতে, যোষেফ একই পরিস্থিতিকে যেভাবে মোকাবিলা করেছিলেন সেই বিষয়ে বিবেচনা করো। তার প্রভুর স্ত্রী বার বার তাকে প্রলোভিত করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তার প্রস্তাবগুলো প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত যখন সেই স্ত্রী তাকে ধরার চেষ্টা করেছিলেন, তখন তিনি চূড়ান্ত পদক্ষেপ নিয়েছিলেন এবং দৌড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন।—আদিপুস্তক ৩৯:৭-১২.

যখন কোনো সহপাঠী বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তি অশোভন উপায়ে তোমাকে স্পর্শ করার চেষ্টা করে, তখন তোমাকেও হয়তো যোষেফের মতো দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। “যখন কোনো ছেলে আমাকে স্পর্শ করার চেষ্টা করে, তখন আমি তাকে থামতে বলি,” ইলিন বলে। “সে যদি তারপরও না শোনে, তখন আমি তাকে চিৎকার করে বলি যেন সে হাত সরিয়ে নেয়।” তার স্কুলের যুবকদের সম্বন্ধে ইলিন আরও বলে: “তারা তোমাকে সম্মান করবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না তুমি তাদেরকে সম্মান করতে বাধ্য করো।”

তুমিও তোমার সহপাঠীদের কাছ থেকে একই সম্মান অর্জন করতে পারবে যদি তুমি অনৈতিক কথাবার্তা শোনা প্রত্যাখ্যান করো, উপযুক্ত সময়ে তোমার নৈতিক মান সম্বন্ধে সম্মানের সঙ্গে ব্যাখ্যা করো এবং দৃঢ়ভাবে অনৈতিক প্রস্তাবগুলো প্রত্যাখ্যান করো। আরও একটা উপকার হল তুমি নিজের সম্বন্ধে ভাল বোধ করবে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, যিহোবা তোমাকে সমর্থন করবেন।—হিতোপদেশ ২৭:১১. (g ৩/০৬)

চিন্তা করার মতো বিষয়

◼ অনৈতিক কথাবার্তা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য তুমি কী বলতে পারো?

◼ যদি কোনো সহপাঠী তোমাকে অনৈতিক প্রস্তাবগুলো দেয়, তখন তুমি কী বলবে এবং কী করবে?

[পাদটীকাগুলো]

^ কিছু নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

^ যিহোবার সাক্ষিদের দ্বারা প্রকাশিত।

[১৭ পৃষ্ঠার চিত্র]

কথাবার্তা যদি অবৈধ যৌনতার দিকে মোড় নেয়, তা হলে সেখান থেকে সরে এসো

[১৮ পৃষ্ঠার চিত্র]

অনৈতিক প্রস্তাবগুলো দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করো