সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

কীভাবে আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে আমার বিশ্বাসের পক্ষ সমর্থন করতে পারি?

কীভাবে আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে আমার বিশ্বাসের পক্ষ সমর্থন করতে পারি?

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

কীভাবে আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে আমার বিশ্বাসের পক্ষ সমর্থন করতে পারি?

“ক্লাসে যখন বিবর্তনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল, তখন সবকিছুই আমার শেখা বিষয়গুলো থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। বিবর্তনকে সত্য বলে তুলে ধরা হয়েছিল আর তাই আমার খুব ভয় ভয় লাগছিল।”—রাইয়েন, বয়স ১৮.

“আমার বয়স যখন প্রায় ১২ বছর, তখন আমার শিক্ষিকা ছিলেন একজন গোঁড়া বিবর্তনবাদী। এমনকি তার গাড়িতে ডারউইনের একটা ছবিও ছিল! সেই কারণে আমি সৃষ্টির বিষয়ে আমার বিশ্বাস সম্বন্ধে কথা বলতে অনিচ্ছুক ছিলাম।”—টাইলের, বয়স ১৯.

“যখন সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষিকা বলেছিলেন যে, আমাদের পরবর্তী পাঠ্য বিষয় হল বিবর্তন, তখন আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমার অবস্থান কোথায় তা আমাকে ক্লাসে ব্যাখ্যা করতে হবে।”—রাকেল, বয়স ১৪.

সম্ভবত তুমিও রাইয়েন, টাইলের ও রাকেলের মতো ক্লাসে যখন বিবর্তনবাদের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, তখন অস্বস্তি বোধ করে থাকো। তুমি বিশ্বাস করো যে, ঈশ্বরই ‘সকলের সৃষ্টি করিয়াছেন।’ (প্রকাশিত বাক্য ৪:১১) তুমি তোমার চারপাশে বুদ্ধিসম্পন্ন নকশার প্রমাণ দেখে থাকো। কিন্তু পাঠ্যপুস্তক বলে যে, আমরা বিবর্তনের মাধ্যমে এসেছি আর তোমার শিক্ষকও ঠিক তা-ই বলেন। “অভিজ্ঞদের” সঙ্গে তর্ক করার তুমি কে? আর তুমি যদি . . . ঈশ্বর সম্পর্কে কথা বলতে শুরু করো, তা হলে তোমার সহপাঠীরাই বা কেমন প্রতিক্রিয়া দেখাবে?

যদি এইরকম প্রশ্নগুলো তোমায় দুশ্চিন্তায় ফেলে, তা হলে ভয় পেও না! শুধুমাত্র তুমিই যে সৃষ্টিতে বিশ্বাস করো, তা নয়। সত্যি বলতে কী, এমনকি বেশ কিছু সংখ্যক বিজ্ঞানীও বিবর্তনের মতবাদকে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে না। অনেক শিক্ষকও করে না। পাঠ্যপুস্তক যা-ই বলুক না কেন, তবুও তার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে, ৫ জনের মধ্যে ৪ জন ছাত্র-ছাত্রই একজন সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে।

তা সত্ত্বেও, তুমি হয়তো জিজ্ঞেস করতে পারো, ‘আমাকে যদি সৃষ্টি সম্পর্কে আমার বিশ্বাসের পক্ষ সমর্থন করতে বলা হয়, তা হলে আমি কী বলব?’ নিশ্চিত থাকো যে, তুমি যদি ভয়ও পাও, তবুও তুমি আস্থা সহকারে পদক্ষেপ নিতে পারো। তবে, এর জন্য কিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন।

তোমার বিশ্বাসকে পরীক্ষা করো!

যদি তুমি খ্রিস্টান বাবামার তত্ত্বাবধানে বড় হয়ে থাকো, তা হলে তুমি হয়তো এইজন্য সৃষ্টিতে বিশ্বাস করো, কারণ তুমি সেরকমই শিখেছ। এখন যদিও তুমি বড় হচ্ছ তবুও, তুমি তোমার ‘যুক্তি করার ক্ষমতাকে’ ব্যবহার করে, তোমার বিশ্বাসের পক্ষে দৃঢ় ভিত্তিসহ ঈশ্বরকে উপাসনা করতে চাও। (রোমীয় ১২:১, NW) পৌল প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টানদের ‘সর্ব্ববিষয়ের পরীক্ষা করিতে’ উৎসাহ দিয়েছিলেন। (১ থিষলনীকীয় ৫:২১) সৃষ্টি সম্বন্ধে তোমার বিশ্বাসকে তুমি কীভাবে পরীক্ষা করতে পারো?

প্রথমত, ঈশ্বর সম্বন্ধে পৌল যা লিখেছিলেন তা বিবেচনা করো: “তাঁহার অদৃশ্য গুণ . . . জগতের সৃষ্টিকাল অবধি তাঁহার বিবিধ কার্য্যে বোধগম্য হইয়া দৃষ্ট হইতেছে।” (রোমীয় ১:২০) এই কথাগুলো মনে রেখে মানবদেহ, পৃথিবী, বিশাল নিখিলবিশ্ব, সমুদ্রের গভীরতা সম্বন্ধে গভীরভাবে চিন্তা করো। কীটপতঙ্গ, গাছপালা, পশুপাখি—এদের মধ্যে যেটা তোমার কাছে আগ্রহজনক লাগে—সেটার আকর্ষণীয় জগৎ সম্পর্কে বিবেচনা করো। এরপর, “যুক্তি করার ক্ষমতা” ব্যবহার করে নিজেকে জিজ্ঞেস করো, ‘কী আমাকে একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন বলে দৃঢ়প্রত্যয়ী করে?’

এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ১৪ বছর বয়সি স্যাম, মানবদেহের বিষয়ে উল্লেখ করে। “এটা খুবই সূক্ষ্ম এবং জটিল,” সে বলে, “এবং এর প্রতিটা অঙ্গই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে একত্রে কাজ করে। মানবদেহ বিবর্তনের মাধ্যমে আসতে পারে না!” ১৬ বছর বয়সি হলি এই বিষয়ে একমত। “আমার ডায়াবিটিস ধরা পড়ার পর,” সে বলে, “দেহ কীভাবে কাজ করে, সেই বিষয়ে আমি অনেক কিছু শিখেছি। উদাহরণস্বরূপ, অগ্ন্যাশয়—পাকস্থলীর পিছনে লুকিয়ে থাকা একটা ছোট্ট অঙ্গ—রক্ত এবং অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সচল রাখার ব্যাপারে যে-বিরাট কাজ করে, তা বিস্ময়কর।”

অন্য তরুণ-তরুণীরা আবার বিষয়টাকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে থাকে। “আমার জন্য,” ১৯ বছর বয়সি জারেড বলে, “সর্বপ্রধান প্রমাণটা হল যে আমাদের উপাসনা করার ক্ষমতা ও সেইসঙ্গে সৌন্দর্য উপলব্ধি করার এবং শেখার ইচ্ছা রয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য এই বৈশিষ্ট্যগুলোর প্রয়োজন নেই, যেমনটা বিবর্তনবাদ আমাদের বিশ্বাস করতে শেখায়। একমাত্র যে-ব্যাখ্যাটাকে আমার কাছে অর্থপূর্ণ বলে মনে হয় সেটা হল, আমরা এখানে এমন কারোর দ্বারা এসেছি, যিনি চেয়েছিলেন আমরা যেন জীবন উপভোগ করি।” শুরুতে বলা টাইলেরও একইরকম উপসংহারে পৌঁছায়। “যখন আমি জীবনকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য গাছপালা যে-ভূমিকা পালন করে সেই বিষয়ে এবং এদের অঙ্গবিন্যাসের জটিলতা সম্বন্ধে চিন্তা করি, তখন আমি দৃঢ়প্রত্যয়ী হই যে, একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন।”

সৃষ্টি সম্বন্ধে কথা বলা সহজ হয়, যদি তুমি এই বিষয়ে মনোযোগ সহকারে চিন্তা করো এবং এই বিষয়ে দৃঢ়প্রত্যয়ী হও। তাই, ঈশ্বরের চমৎকার হস্তকৃত কর্ম সম্পর্কে বিবেচনা করার জন্য স্যাম, হলি, জারেড এবং টাইলেরের মতো সময় করে নাও। তারপর “শোনো” যে, সেগুলো তোমায় কী “বলছে”। কোনো সন্দেহ নেই যে, তুমিও প্রেরিত পৌলের মতো একই উপসংহারে পৌঁছাবে যে—ঈশ্বরের কেবলমাত্র অস্তিত্বই নয় কিন্তু নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, তাঁর গুণগুলোও ‘তাঁহার বিবিধ কার্য্যে বোধগম্য হইতেছে।’ *

বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়, তা জানো

ঈশ্বর যেসমস্ত জিনিস সৃষ্টি করেছেন সেই বিষয়ে ভালভাবে জানা ছাড়াও, সৃষ্টির পক্ষ সমর্থন করার জন্য, তোমার এবিষয়ে বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়, তাও জানা দরকার। যে-বিষয়গুলো সম্পর্কে বাইবেল সরাসরি কিছু বলে না, সে বিষয়গুলো নিয়ে তর্ক করার দরকার নেই। কয়েকটা উদাহরণ বিবেচনা করো।

◼ আমার বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক বলে যে, পৃথিবী ও সৌরজগৎ কোটি কোটি বছর ধরে অস্তিত্বে আছে। বাইবেল পৃথিবী অথবা সৌরজগতের বয়স সম্পর্কে কিছু বলে না। এটা যা বলে তা এই ধারণার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ যে, নিখিলবিশ্ব হয়তো প্রথম সৃষ্টি “দিবস” শুরু হওয়ারও কোটি কোটি বছর আগেই অস্তিত্বে এসেছিল।—আদিপুস্তক ১:১, ২.

◼ আমার শিক্ষক বলেন যে, পৃথিবী কোনোমতেই মাত্র ছয় দিনে সৃষ্টি হতে পারে না। বাইবেল বলে না যে, ছয়টা সৃষ্টি ‘দিবসের’ প্রতিটা দিন আক্ষরিক ২৪ ঘন্টা সময়কালের ছিল। আরও তথ্যের জন্য এই পত্রিকার ১৮-২০ পৃষ্ঠা দেখো।

◼ সুদীর্ঘ সময় ধরে পশুপাখি ও মানুষ কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে, সেই বিষয়ে আমাদের ক্লাসে কিছু উদাহরণ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাইবেল বলে যে, ঈশ্বর “স্ব স্ব জাতি অনুযায়ী” জীবিত বস্তুদের সৃষ্টি করেছেন। (আদিপুস্তক ১:২০, ২১) এটা এই ধারণাকে সমর্থন করে না যে, জীবনের উদ্গম কোনো নির্জীব বস্তু থেকে হয়েছে বা ঈশ্বর একটা একক কোষ থেকে বিবর্তন প্রক্রিয়ার সূচনা করেছিলেন। তা সত্ত্বেও, প্রত্যেক ‘জাতিরই’ বিশদ বৈচিত্র্যের সম্ভাবনা আছে। তাই বাইবেল প্রতিটা নির্দিষ্ট ‘জাতির’ মধ্যে পরিবর্তন ঘটার বিষয় স্বীকার করে।

তোমার বিশ্বাস সম্বন্ধে আত্মবিশ্বাসী হও!

তুমি সৃষ্টিতে বিশ্বাস করো বলে অপ্রস্তুত বা লজ্জিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। তথ্য বিবেচনা করলে এটা বিশ্বাস করা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত—বস্তুতপক্ষে বিজ্ঞানসম্মত যে—আমরা বুদ্ধিসম্পন্ন নকশার ফল। সবশেষে বলা যায় যে, সৃষ্টিতে নয় বরং বিবর্তনের ওপর এবং কোনো অলৌকিক কার্যসাধক ছাড়া অলৌকিক কাজগুলোর ওপর নির্ভর করার জন্যই তোমার অধিক বিশ্বাসের প্রয়োজন। বস্তুত, সচেতন থাক! পত্রিকার এই সংখ্যার অন্য প্রবন্ধগুলো বিবেচনা করার পর সন্দেহাতীতভাবে তুমি দৃঢ়প্রত্যয়ী হবে যে, প্রমাণ সৃষ্টিকে সমর্থন করে। আর তুমি যদি তোমার যুক্তি করার ক্ষমতা ব্যবহার করে এই বিষয়ে মনোযোগ সহকারে চিন্তা করে থাকো, তা হলে তুমি তোমার ক্লাসের সহপাঠী ও শিক্ষদের কাছে তোমার বিশ্বাসের পক্ষ সমর্থন করতে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হবে।

শুরুতে বলা রাকেলও এইরকমই মনে করে। “এটা উপলব্ধি করতে আমার বেশ কিছুদিন সময় লেগেছিল যে, আমার বিশ্বাস সম্বন্ধে আমার চুপ করে থাকা উচিত নয়,” সে বলে। “আমি আমার শিক্ষিকাকে জীবন—কীভাবে তা এখানে এসেছে? ক্রমবিবর্তন অথবা সৃষ্টির মাধ্যমে? বইটির নির্দিষ্ট কিছু অংশ যেগুলোর প্রতি আমি তার মনোযোগ আকর্ষণ করাতে চাই, সেগুলোতে দাগ দিয়ে শিক্ষিকাকে বইটি দিয়েছিলাম। পরে তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, এই বইটি তাকে বিবর্তন সম্বন্ধে এক নতুন ধারণা দিয়েছে আর তাই ভবিষ্যতে এই বিষয়ে শিক্ষা দেওয়ার সময় তিনি এই বিষয়গুলোকে বিবেচনা করবেন!” (g ৯/০৬)

“যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .” এই ধারাবাহিক থেকে আরও অন্যান্য প্রবন্ধ www.watchtower.org/ype ওয়েব সাইটে পাওয়া যেতে পারে।

চিন্তা করার মতো বিষয়

◼ কিছু উপায় কী, যেগুলোর দ্বারা তুমি স্কুলে সৃষ্টি সম্বন্ধে তোমার বিশ্বাস স্বচ্ছন্দে প্রকাশ করতে পারো?

◼ যিনি সমস্তই সৃষ্টি করেছেন, তাঁর প্রতি তুমি কীভাবে তোমার উপলব্ধি দেখাতে পারো?—প্রেরিত ১৭:২৬, ২৭.

[পাদটীকা]

^ অনেক তরুণ-তরুণী, জীবন—কীভাবে তা এখানে এসেছে? ক্রমবিবর্তন অথবা সৃষ্টির মাধ্যমে? (ইংরেজি) এবং এমন একজন সৃষ্টিকর্তা কি আছেন যিনি আপনার জন্য চিন্তা করেন? (ইংরেজি) বইয়ের মতো প্রকাশনাগুলোতে দেওয়া তথ্য পুনরালোচনা করে উপকৃত হয়েছে। দুটি বই-ই যিহোবার সাক্ষিদের দ্বারা প্রকাশিত।

[২৭ পৃষ্ঠার বাক্স]

“পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে”

“এমন একজন যুবক ব্যক্তিকে তুমি কী বলবে, যে একজন সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস গড়ে তুলে বড় হয়েছে কিন্তু স্কুলে তাকে বিবর্তনবাদ শেখানো হচ্ছে?” এই প্রশ্নটা অণুজীবতত্ত্ববিদকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, যিনি একজন যিহোবার সাক্ষি। তার উত্তর কী ছিল? “এই পরিস্থিতিকে তোমার, ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্বন্ধে প্রমাণ পরীক্ষা করে দেখার সুযোগ হিসেবে দেখা উচিত—কিন্তু তা কেবল এইজন্য নয় যে, তোমার বাবামার কাছ থেকে তুমি এইরকমই শিখেছ বরং এইজন্য যে, তুমি প্রমাণ পরীক্ষা করে দেখেছ এবং তারপর এই উপসংহারে এসেছ। কখনো কখনো শিক্ষকদের যখন বিবর্তন ‘প্রমাণ’ করতে বলা হয়, তখন তারা মনে করে যে, তারা তা করতে পারবে না আর তাই তারা বুঝতে পারে যে এই বিষয়টা শুধুমাত্র তাদের শেখানো হয়েছে বলে তারা এই মতবাদকে গ্রহণ করে নিয়েছে। একজন সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাসের ক্ষেত্রে তুমিও একই ফাঁদে পড়তে পারো। সেইজন্য ঈশ্বরের যে প্রকৃতই অস্তিত্ব রয়েছে, সেই প্রমাণ নিজে পরীক্ষা করে দেখা যথার্থ হবে। এই বিষয়ে পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। তাই, এটা খুঁজে পাওয়া কঠিন কিছু নয়।”

[২৮ পৃষ্ঠার বাক্স/চিত্র]

কোন বিষয়টা তোমাকে দৃঢ়প্রত্যয়ী করে?

নীচে এমন তিনটে বিষয় তালিকাভুক্ত করো যেগুলো তোমাকে দৃঢ়প্রত্যয়ী করে যে, একজন ঈশ্বর আছেন:

১. ․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

২. ․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

৩. ․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․