সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

কেন আমাকেই সবসময় বাদ দেওয়া হয়?

কেন আমাকেই সবসময় বাদ দেওয়া হয়?

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

কেন আমাকেই সবসময় বাদ দেওয়া হয়?

“সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে আমার মনে হয়, যেন শুধু আমি ছাড়া বাকি সকলেই মজা করছে।”—রিনে।

“ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে সময় কাটাবে কিন্তু তারা সবসময় আমাকেই বাদ দেয়!”—জেরেমি।

আজকে দিনটা বেশ ভাল আর তোমার কোনো কাজ নেই। তবে আর সবার রয়েছে। তোমার সব বন্ধুরা মিলে বাইরে গিয়ে মজা করে সময় কাটাচ্ছে। আবারও, তোমাকেই বাদ দেওয়া হয়েছে!

কোনো একটা কার্যক্রমে আমন্ত্রণ না পাওয়াই যথেষ্ট দুঃখজনক, তবে এটা যা ইঙ্গিত দেয়, তা আরও বেশি দুঃখজনক হতে পারে। ‘হয়তো আমার মধ্যে খারাপ কিছু আছে,’ তুমি মনে মনে বলে থাকো। ‘কেন আমার সঙ্গে কেউই মিশতে চায় না?’

যেকারণে এটা কষ্ট দেয়

কোনো দলের অংশ হতে চাওয়া ও তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে চাওয়ার ইচ্ছা স্বাভাবিক। বাস্তবিকই, সামাজিক জীব হিসেবে আমরা অন্যদের সঙ্গে মেলামেশা করে অনেক উপকৃত হই। হবাকে সৃষ্টি করার আগে যিহোবা আদম সম্বন্ধে বলেছিলেন: “মনুষ্যের একাকী থাকা ভাল নয়।” (আদিপুস্তক ২:১৮) স্পষ্টতই, লোকেদের কারোর সাহচর্য প্রয়োজন; আমাদেরকে এভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে। আর ঠিক এই কারণেই কোনোকিছু থেকে বাদ পড়া এতটা কষ্ট দেয়।

এটা বিশেষভাবে হতাশাজনক হতে পারে, যদি তুমি বার বার বাদ পড়ো কিংবা তোমাকে এমনটা মনে করতে বাধ্য করানো হয় যে, তুমি যাদের বন্ধু হতে চাও, তাদের মানগুলো তুমি পূরণ করতে পারবে না। “কিছু যুবক-যুবতী রয়েছে, যারা মহৎ মহৎ কাজ সম্পাদন করছে,” মেরি নামে একজন যুবতী বলে, “কিন্তু, এই বিষয়টা স্পষ্ট যে, তারা মনে করে তুমি তাদের সাহচর্যে থাকার মতো যোগ্য নও।” অন্যেরা যখন তাদের দল থেকে তোমাকেই বাদ দিয়ে দেয়, তখন তুমি শেষপর্যন্ত পরিত্যক্ত ও একাকী বোধ করে থাকো।

এমনকি কখনো কখনো কোনো দলের মধ্যে থেকেও তুমি একাকী বোধ করতে পারো। “যত অদ্ভুতই শোনাক না কেন,” নিকোল বলে, “আমার মনে আছে, একটা সামাজিক মেলামেশার সময় আমি খুবই একাকী বোধ করছিলাম। আমার মনে হয় এর কারণ ছিল, যদিও আমি অনেক লোকের মাঝে ছিলাম কিন্তু তাদের কারো সঙ্গেই আমি নির্দিষ্টভাবে ঘনিষ্ঠ বোধ করিনি।” কেউ কেউ এমনকি খ্রিস্টীয় সম্মেলনগুলোতেও একাকী বোধ করে। “মনে হয় যেন সবাই সবাইকে চেনে কিন্তু আমাকে কেউই চেনে না!” মেগেন বলে। মারিয়া নামের এক যুবতীও একইরকম বোধ করে থাকে। সে বলে, “এটা এমন যেন বন্ধুবান্ধব আমাকে ঘিরে রেখেছে অথচ আমার কোনো বন্ধু নেই।”

কেউই একাকী বোধ করার অনুভূতি থেকে মুক্ত নয়—এমনকি তারাও নয়, যাদেরকে জনপ্রিয় বা সুখী বলে মনে হয়। “হাস্যকালেও মনোদুঃখ হয়,” বাইবেলের একটি প্রবাদ বলে। (হিতোপদেশ ১৪:১৩) একাকিত্ব যখন তীব্র হয় ও ক্রমাগত চলতে থাকে, তখন তা অসহ্য হয়ে উঠতে পারে। বাইবেল বলে: “মনের ব্যথায় আত্মা ভগ্ন হয়।” আরেকটা সংস্করণ এই পদটিকে এভাবে অনুবাদ করে: “দুঃখ তোমাকে ভেঙে দিতে পারে।” (হিতোপদেশ ১৫:১৩; কনটেমপোরারি ইংলিশ ভারসন) তোমাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে তুমি যদি ভেঙে পরো, তা হলে তুমি কী করতে পারো?

একাকিত্বের সঙ্গে লড়াই করা

একাকিত্বের অনুভূতির সঙ্গে লড়াই করার জন্য নীচে বর্ণিত পদক্ষেপগুলো মেনে চলার চেষ্টা করো:

তোমার গুণগুলোর ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করো। (২ করিন্থীয় ১১:৬) নিজেকে জিজ্ঞেস করো, ‘আমার মধ্যে কোন কোন প্রতিভা রয়েছে?’ তোমার কিছু প্রতিভার বা ইতিবাচক গুণের কথা চিন্তা করো এবং সেগুলো নীচে তালিকাবদ্ধ করো।

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

তুমি যখন পরিত্যক্ত বোধ করো, তখন তোমার নিজের সেই প্রতিভাগুলোর কথা মনে করো, যেগুলো তুমি ওপরে তালিকাবদ্ধ করেছ। এটা ঠিক যে, তোমার বিভিন্ন দুর্বলতা রয়েছে এবং সেগুলোকে কাটিয়ে ওঠার জন্য তোমার আপ্রাণ চেষ্টা করা উচিত। তারপরেও চেষ্টা করো, যাতে তোমার দোষত্রুটির কারণে অসহায় বোধ না করো। পরিবর্তে, নিজেকে এমন একজন ব্যক্তি হিসেবে দেখো, যে মেরামত করা হচ্ছে এমন একটা বাড়ির মতো, তার দোষত্রুটিকে কাটিয়ে ওঠার জন্য ধৈর্যের সঙ্গে আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছে। সবকিছু হয়তো যথাস্থানে না-ও থাকতে পারে কিন্তু কিছু কিছু বিষয় রয়েছে। সেই বিষয়গুলোর ওপরই মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করো!

প্রশস্ত হও। (২ করিন্থীয় ৬:১১-১৩) লোকেদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য প্রথমে পদক্ষেপ নাও। এটা ঠিক যে, তা করা কঠিন হতে পারে। “দল দেখে হয়তো খুব ভয় লাগতে পারে,” ১৯ বছর বয়সি লিজ বলে, “কিন্তু তুমি যদি শুধু একজন ব্যক্তির কাছে এগিয়ে গিয়ে বলো, ‘কী খবর,’ তা হলে সঙ্গে সঙ্গেই তুমি সেই দলের অংশ হয়ে উঠবে।” (“কথোপকথনের জন্য কিছু পরামর্শ” শিরোনামের বাক্স দেখো।) বাদ পড়ে যাওয়ার বিষয়ে বলতে গিয়ে নিশ্চিত থেকো যেন তুমিই কাউকে বাদ না দাও—যেমন বয়স্ক ব্যক্তিদের। “আমার বয়স যখন ১০ বা ১১ বছর ছিল,” কোরি নামে এক কিশোরী স্মরণ করে, “তখন আমার এমন একজন বান্ধবী ছিলেন, যিনি বয়সে আমার চেয়ে অনেক বড় ছিলেন। বয়সের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, আমরা সত্যিই খুব ঘনিষ্ঠ ছিলাম।”

তোমার মণ্ডলীর দুজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির কথা চিন্তা করো, যাদের সম্বন্ধে তুমি আরও ভালভাবে জানতে চাও।

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

মণ্ডলীর পরবর্তী সভাতে, ওপরে যে-লোকেদের তালিকা করেছ, তাদের একজনের কাছেই এগিয়ে যাও না কেন। কথা শুরু করো। সেই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করো, কীভাবে তিনি বাইবেলের প্রতি আগ্রহী হয়েছেন। ‘ভ্রাতৃসমাজের’ প্রতি তুমি যতই এগিয়ে যাবে, ততই তুমি কম পরিত্যক্ত ও কম একাকী বোধ করবে।—১ পিতর ২:১৭.

একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির কাছে মনের কথা খুলে বলো। (হিতোপদেশ ১৭:১৭) তোমার বাবামা অথবা অন্য কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির কাছে তোমার দুশ্চিন্তার বিষয়গুলো বলা তোমার একাকিত্বের অনুভূতি লাঘবে সাহায্য করতে পারে। ১৬ বছর বয়সি এক মেয়ে তা দেখেছিল। প্রথম প্রথম, বাদ পড়ে যাওয়ার কারণে সে খুবই দুশ্চিন্তা বোধ করত। “আমি ভাবতাম যে, কী এমন হয়েছে, যা আমাকে পরিত্যক্ত বোধ করতে বাধ্য করেছে,” সে বলে, “আমার মনে কেবল সেই চিন্তাই ঘুরপাক খেত। কিন্তু, পরে আমি বিষয়টা নিয়ে মার সঙ্গে কথা বলি আর তিনি আমাকে পরামর্শ দেন যে, সেই পরিস্থিতির সঙ্গে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা সত্যিই সাহায্য করে!”

তোমার যদি কখনো স্থায়ী একাকিত্বের অনুভূতি সম্বন্ধে কথা বলার দরকার হয়, তা হলে তুমি কার কাছে যেতে পারো?

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

অন্যদের সম্বন্ধে চিন্তা করো। (১ করিন্থীয় ১০:২৪) বাইবেল বলে যে, আমাদের ‘প্রত্যেক জনের আপনার বিষয়ে নয়, কিন্তু পরের বিষয়েও লক্ষ্য রাখা’ উচিত। (ফিলিপীয় ২:৪) এটা ঠিক যে, যখন তুমি পরিত্যক্ত বোধ করো, তখন বিষণ্ণ হয়ে পড়া বা দুঃখ পাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু, হতাশার আরও গভীরে ডুবে যাওয়ার পরিবর্তে, এমন কারো জন্য তুমি কিছু করো না কেন, যার প্রয়োজন রয়েছে? এভাবে করলে তুমি এমনকি নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করতে সমর্থ হবে!

হয়তো তোমার পরিবার বা মণ্ডলীরই এমন কারো বিষয়ে চিন্তা করো, যার কোনোভাবে তোমার সাহচর্য বা সহযোগিতার প্রয়োজন হতে পারে। নীচে সেই ব্যক্তির নাম লেখো এবং বর্ণনা করো যে, কীভাবে তুমি তাকে সাহায্য করতে পারো।

․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․․

তুমি যখন নিজের বিষয় ছাড়া অন্যদের সম্বন্ধে চিন্তা করো ও তাদের জন্য কিছু করো, তখন তোমার একাকী বোধ করার সময় খুব একটা থাকবে না। ফলস্বরূপ, এটা তোমার দৃষ্টিভঙ্গি ও চালচলনকে আরও ইতিবাচক করতে পারে, তোমাকে একজন সম্ভাবনাময় বন্ধু হিসেবে আরও বেশি কাম্য করে তুলতে পারে। হিতোপদেশ ১১:২৫ পদ বলে: “জল-সেচনকারী আপনিও জলে সিক্ত হয়।”

বাছাই করতে শেখো। (হিতোপদেশ ১৩:২০) তোমাকে ঝামেলায় ফেলতে পারে এমন তথাকথিত অনেক বন্ধু থাকার চেয়ে বরং অল্প কয়েক জন প্রকৃত বন্ধু থাকা আরও ভাল। (১ করিন্থীয় ১৫:৩৩) বাইবেলে উল্লেখিত ছোট্ট শমূয়েলের কথা চিন্তা করো। আবাসে তিনি সম্ভবত একাকী ছিলেন। তার সহকর্মীদের মধ্যে ছিল হফ্‌নি ও পীনহস, যাদের মন্দ কাজ তাদেরকে কুসংসর্গ করে তুলেছিল—এমনকি যদিও তারা মহাযাজকের ছেলে ছিল। শমূয়েলের জন্য তাদের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া আধ্যাত্মিকভাবে আত্মহত্যা করার শামিল হতো। কিন্তু, নিশ্চিতভাবেই শমূয়েল তেমনটা চাননি! বাইবেল বলে: “কিন্তু বালক শমূয়েল উত্তর উত্তর বৃদ্ধি পাইয়া সদাপ্রভুর কাছে ও মনুষ্যদের কাছে অনুগ্রহ প্রাপ্ত হইতেন।” (১ শমূয়েল ২:২৬) কোন মানুষদের কাছে? নিশ্চিভাবেই হফ্‌নি ও পীনহসের কাছে নয়, যারা হয়তো শমূয়েলের উত্তম কাজের জন্য তাকে ইচ্ছে করেই এড়িয়ে চলেছিল। এর পরিবর্তে, শমূয়েলের প্রশংসনীয় গুণগুলো তাকে সেই ব্যক্তিদের কাছে প্রিয় করে তুলেছিল, যারা ঈশ্বরের মানগুলোকে সমর্থন করত। যে-লোকেরা যিহোবাকে ভালবাসে, তারাই হচ্ছে সেই ধরনের বন্ধু, যাদেরকে তোমার প্রয়োজন!

ইতিবাচক হও। (হিতোপদেশ ১৫:১৫) প্রত্যেকেই মাঝে মাঝে পরিত্যক্ত বোধ করে—অন্তত কিছুটা হলেও। কী সাহায্য করতে পারে? নেতিবাচক বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা করার পরিবর্তে, জীবন সম্বন্ধে এক ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে প্রাণপণ চেষ্টা করো। মনে রেখো, যদিও তুমি হয়তো জীবনের পরিস্থিতির প্রতিটা দিককে নিয়ন্ত্রণ করতে সমর্থ হবে না, কিন্তু বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি তুমি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারো।

তাই, পরিত্যক্ত বোধ করলে তুমি পরিস্থিতিকে পালটাতে বা অন্ততপক্ষে সেটার প্রতি তোমার দৃষ্টিভঙ্গিকে পালটাতে ইতিবাচক পদক্ষেপগুলো নাও। সবসময় মনে রাখবে যে, যিহোবা জানেন তুমি কীভাবে নির্মিত হয়েছ, তাই তিনি তোমার প্রয়োজনগুলো এবং সেগুলোকে কীভাবে সর্বোত্তমভাবে পূর্ণ করা যেতে পারে, তা জানেন। তোমার মধ্যে থাকতে পারে এমন যেকোনো একাকিত্বের স্থায়ী অনুভূতি সম্বন্ধে যিহোবার কাছে প্রার্থনা করো। এই বিষয়ে নিশ্চিত হও যে, “তিনিই তোমাকে ধরিয়া রাখিবেন।”—গীতসংহিতা ৫৫:২২. (g ৭/০৭)

www.watchtower.org/ype ওয়েব সাইটে “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য. . . ” নামক ধারাবাহিকগুলো থেকে আরও প্রবন্ধ পাওয়া যেতে পারে।

চিন্তা করার মতো বিষয়

◼ পরিত্যক্ত বোধ করলে আমি কোন ইতিবাচক পদক্ষেপগুলো নিতে পারি?

◼ কোন শাস্ত্রপদগুলো আমাকে নেতিবাচক চিন্তাভাবনার দ্বারা জর্জরিত হয়ে পড়ার বদলে এক ভারসাম্যপূর্ণ উপায়ে নিজেকে দেখতে সাহায্য করবে?

[১৪ পৃষ্ঠার বাক্স/চিত্র]

কথোপকথনের জন্য কিছু পরামর্শ

হাসো। তোমার আন্তরিকতা অন্যদেরকে তোমার সঙ্গে কথা বলতে আমন্ত্রণ জানাবে।

নিজের পরিচয় দাও। তোমার নাম ও কোথা থেকে এসেছ, তা বলো।

প্রশ্ন জিজ্ঞেস করো। অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে অত্যধিক কৌতূহলী না হয়ে, তার পটভূমি সম্বন্ধে উপযুক্ত প্রশ্ন জিজ্ঞেস করো।

মন দিয়ে শোনো। এরপর তুমি কী বলবে, সেই ব্যাপারে চিন্তা কোরো না। প্রথমে মন দিয়ে শোনো। তোমার পরের প্রশ্ন বা কথা স্বাভাবিকভাবেই চলে আসবে।

সহজ বোধ করো! কথাবার্তা বলা নতুন নতুন বন্ধুত্বের দ্বার খুলে দিতে পারে। তাই অভিজ্ঞতাটা উপভোগ করো!