সঙ্গী-সাথিদের চাপকে যেভাবে তারা ঠেকাতে পারে
সঙ্গী-সাথিদের চাপকে যেভাবে তারা ঠেকাতে পারে
অন্যদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠার ইচ্ছা থাকায় অনেকে তাদের সঙ্গী-সাথিদের মতো চিন্তা ও কাজ করতে প্রভাবিত হয়। মাদকদ্রব্য ও যৌন অনৈতিকতার মতো ক্ষতিকর অভ্যাসগুলোকে প্রত্যাখান করার জন্য বিশেষ করে যুবক-যুবতীদের শক্তি দরকার। কিন্তু, কীভাবে তারা সঙ্গী-সাথিদের চাপকে ঠেকাতে পারে?
সম্প্রতি, পোল্যান্ডের দুজন কিশোরী লিখেছে: “আমাদের অনেক সঙ্গী-সাথিদের মধ্যে জগতের আত্মাকে পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। তারা পরীক্ষায় নকল করে, কথাবার্তা বলার সময় নোংরা ভাষা ব্যবহার করে, অসংযত ও উগ্র পোশাকআশাক পরে এবং উদ্দাম ও খারাপ গানবাজনা শোনে। আমাদের মতো যুবক-যুবতীদের জন্য লেখা প্রবন্ধগুলো পেয়ে এবং সেগুলো অতৃপ্ত ও বিদ্রোহী কিশোর-কিশোরীদের প্রভাব থেকে রক্ষা করে বলে আমরা কতই না খুশি!
“প্রহরীদুর্গ এর প্রবন্ধগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমাদের জানা নেই, যেখানে আমাদের মতো যুবক-যুবতীদের দরকার আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং আমাদেরকে প্রশংসা করা হয়েছে। বাইবেলের যে পরামর্শগুলো আমরা পেয়েছি সেগুলো আমাদের সঠিক পথে চলতে সাহায্য করেছে, যাতে করে আমরা সবসময় ঈশ্বরকে খুশি করে চলতে পারি। আমরা বুঝতে পেরেছি যে বিশ্বস্তভাবে যিহোবাকে সেবা করাই হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে উত্তম পথ।”
হ্যাঁ, যুবক-যুবতীরা সঙ্গী-সাথিদের চাপকে ঠেকাতে পারে। “জ্ঞানেন্দ্রিয় সকল” পটু করে খ্রীষ্টান যুবক-যুবতীরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শেখে, যেগুলো “জগতের আত্মাকে” প্রকাশ করে না বরং “ঈশ্বরের হইতে নির্গত আত্মাকে” প্রকাশ করে।—ইব্রীয় ৫:১৪; ১ করিন্থীয় ২:১২.