‘ধর্মীয় স্বাধীনতার জন্য যিহোবার সাক্ষিদেরকে ধন্যবাদ’
‘ধর্মীয় স্বাধীনতার জন্য যিহোবার সাক্ষিদেরকে ধন্যবাদ’
ইউএসএ টুডে খবরের কাগজের একটা প্রবন্ধ বলে ‘একজন যিহোবার সাক্ষির মুখের ওপর দরজা বন্ধ করার আগে, একটু থামুন এবং কিছু বছর আগে তারা যে কঠিন নির্যাতন ভোগ করেছেন ও সেইসঙ্গে প্রথম সংশোধনী প্রস্তাবের দ্বারা গৃহীত স্বাধীনতাতে—যা আজকে আমরা সবাই ভোগ করছি—তারা যে অবদান রেখেছেন, তা ভেবে দেখুন।’ অন্য আরও অনেক কারণ সহ পতাকা অভিবাদন না করার জন্য ১৯৪০ এর দশকে আমেরিকায় যিহোবার সাক্ষিরা নির্যাতিত হয়েছিলেন।—যাত্রাপুস্তক ২০:৪, ৫.
১৯৩৮ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত মোট পাঁচ বছরের মধ্যে যিহোবার সাক্ষিদের প্রায় ৩০টা মামলা আমেরিকার সুপ্রিমকোর্টে নিয়ে আসা হয়। ওই প্রবন্ধ বলে: “যিহোবার সাক্ষিরা প্রথম সংশোধনী প্রস্তাবের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত মৌলিক বিষয়গুলো এত বার বার উত্থাপন করেছিলেন যে, বিচারক হারলেন ফিস্ক স্টোন লিখেছিলেন, ‘নাগরিক অধিকার সম্বন্ধে যে আইনগত সমস্যাগুলো ছিল, তা মীমাংসা করতে যিহোবার সাক্ষিরা যেভাবে সাহায্য করেছেন তার জন্য তাদের একটা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া উচিত।’”
তাই, ওই প্রবন্ধ এই বলে শেষ করে: “[ধর্মীয়] স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যিহোবার সাক্ষিদেরকে সমস্ত ধর্মের ধন্যবাদ দেওয়া উচিত।”
[৩২ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]
পিছনের বিল্ডিং: Photo by Josh Mathes, Collection of the Supreme Court of the United States; নিচে বাঁদিকে, বিচারকেরা: Collection of the Supreme Court of the United States