সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

“অবশেষে আমি জানতে পারি যে আমার কী হয়েছে!”

“অবশেষে আমি জানতে পারি যে আমার কী হয়েছে!”

“অবশেষে আমি জানতে পারি যে আমার কী হয়েছে!”

 টোকিওর একজন লোক ২০০০ সালের ১লা ডিসেম্বরের প্রহরীদুর্গ পত্রিকায় দেওয়া জীবন কাহিনীটা পড়ে ঠিক এমনটাই ভেবেছিলেন। প্রবন্ধটার শিরোনাম ছিল “তোমরা ত কল্যকার তত্ত্ব জান না; তোমাদের জীবন কি প্রকার?” আর এই প্রবন্ধটাতে একজন প্রাক্তন মিশনারির অভিজ্ঞতা দেওয়া আছে যিনি এক কঠিন রোগে কষ্ট পাচ্ছিলেন, যেটাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বাইপোলার মুড ডিসঅর্ডার বলা হয়।

টোকিও থেকে সেই লোকটা এই পত্রিকার প্রকাশকদের উদ্দেশে একটা চিঠিতে জানিয়েছিলেন: “যে লক্ষণগুলোর কথা বলা হয়েছে তা আমার সঙ্গে হুবহু মিলে গিয়েছিল। তাই আমি এক মানসিক রোগের হাসপাতালে যাই আর তখন জানতে পারি যে আমার মুড ডিসঅর্ডারের রোগ হয়েছে। যে ডাক্তার আমাকে পরীক্ষা করেছিলেন তিনি খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যে লোকেদের এই রোগ হয় তারা খুব কমই মনে করে যে তারা অসুস্থ।’ গুরুতর পর্যায়ে যাওয়ার আগেই এই রোগকে পরীক্ষা করে দেখার জন্য আমাকে সাহায্য করা হয়েছিল।”

সারা পৃথিবী জুড়ে লক্ষ লক্ষ লোক প্রহরীদুর্গ এবং এর সহকারী সচেতন থাক! পত্রিকার প্রত্যেকটা সংখ্যা পড়ে নানাভাবে উপকার পাচ্ছেন। তারা মনে করেন যে এই প্রবন্ধগুলোতে অনেক তথ্য রয়েছে, যা পড়ে আনন্দ পাওয়া যায়। প্রহরীদুর্গ পত্রিকা এখন ১৪১টা ভাষায় এবং সচেতন থাক! পত্রিকা ৮৬টা ভাষায় ছাপানো হয়। আপনিও নিয়মিতভাবে প্রহরীদুর্গ এবং সচেতন থাক! পত্রিকা পড়ে আনন্দ পাবেন।