সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

“আমি ঈশ্বর সম্বন্ধে বেশি কিছু জানতাম না”

“আমি ঈশ্বর সম্বন্ধে বেশি কিছু জানতাম না”

“আমি ঈশ্বর সম্বন্ধে বেশি কিছু জানতাম না”

 ভারতের কেরলে বসবাসরত একজন ব্যক্তি লেখেন, “গত বছর থেকে, যিহোবার সাক্ষিরা আমার কাছে আসছে এবং ঈশ্বরের রাজ্যের চমৎকার সংবাদ জানাচ্ছে। আট বছর ধরে আমি একজন ক্যাথলিক ছিলাম কিন্তু আমি ঈশ্বর সম্বন্ধে বেশি কিছু জানতাম না। মাত্র এই এক বছরে, আমি অনেক কিছু শিখেছি।” তিনি আরও বলেছিলেন, “আমি এটা জেনে খুব খুশি যে, প্রহরীদুর্গ পত্রিকা ১৩৯টা [এখন ১৪৬টা] ভাষায় প্রকাশিত হচ্ছে। এটা সত্যিই আশ্চর্যজনক যে, সব ভাষার লোকেরা ঈশ্বর সম্বন্ধীয় বার্তা জানতে পারছে।”

যদিও অনেক দার্শনিক দাবি করে যে, ঈশ্বরকে জানা অসম্ভব কিন্তু প্রেরিত পৌল স্পষ্ট করে বলেছিলেন যে এটা সম্ভব। এথেন্সের লোকেদের একটা দলের উদ্দেশে বলতে গিয়ে, যাদের কয়েকজন “অপরিচিত দেবের” উদ্দেশে একটা বেদিতে উপাসনা করছিল, পৌল বলেছিলেন: “তোমরা যে অপরিচিতের ভজনা করিতেছ, তাঁহাকে আমি তোমাদের নিকটে প্রচার করি। ঈশ্বর, যিনি জগৎ ও তন্মধ্যস্থ সমস্ত বস্তু নির্ম্মাণ করিয়াছেন . . . সকলকে জীবন ও শ্বাস ও সমস্তই দিতেছেন। আর তিনি এক ব্যক্তি হইতে মনুষ্যদের সকল জাতিকে উৎপন্ন করিয়াছেন, যেন তাহারা সমস্ত ভূতলে বাস করে।”—প্রেরিত ১৭:২৩-২৬.

পৌল তার শ্রোতাদের সৃষ্টিকর্তাকে জানার চেষ্টা করতে অনুরোধ জানিয়েছিলেন কারণ “তিনি আমাদের কাহারও হইতে দূরে নহেন।” (প্রেরিত ১৭:২৭) যিহোবার সাক্ষিরা সত্য ঈশ্বর ও তাঁর অপূর্ব গুণগুলো সম্বন্ধে আপনাকে জানতে সাহায্য করতে পেরে খুশি হবে।