সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা সেই নির্দেশনা লাভ করে, যা হৃদয়কে স্পর্শ করে

গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা সেই নির্দেশনা লাভ করে, যা হৃদয়কে স্পর্শ করে

গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা সেই নির্দেশনা লাভ করে, যা হৃদয়কে স্পর্শ করে

 ওয়াচটাওয়ার বাইবেল স্কুল অভ্‌ গিলিয়েড এর ১২১তম ক্লাসের গ্র্যাজুয়েশন কার্যক্রম, ২০০৬ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের প্যাটারসনের ওয়াচটাওয়ার এডুকেশনাল সেন্টার-এ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটা এক হৃদয়গ্রাহী কার্যক্রম ছিল।

যিহোবার সাক্ষিদের পরিচালক গোষ্ঠীর একজন সদস্য জেফ্রি জ্যাকসন, ৫৬ জন গ্র্যাজুয়েট এবং ৬,৩৬৬ জন আন্তর্জাতিক শ্রোতাকে স্বাগত জানিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। তিনি গীতসংহিতা ৮৬:১১ পদ সম্বন্ধে কথা বলেছিলেন, যেটি বলে: “হে সদাপ্রভু, তোমার পথ আমাকে শিক্ষা দেও, আমি তোমার সত্যে চলিব; তোমার নাম ভয় করিতে আমার চিত্তকে একাগ্র কর।” ভাই জ্যাকসন তিনটে বিষয়ের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করিয়েছিলেন, যেগুলো সম্বন্ধে সেই পদে জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেছিলেন: “প্রথম বাক্যে রয়েছে শিক্ষা; দ্বিতীয় বাক্যে প্রয়োগ; এবং তৃতীয় বাক্যে প্রেরণা। এই তিনটে বিষয় আপনারা যারা মিশনারি তাদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যখন আপনারা আপনাদের বিভিন্ন কার্যভারে যাবেন।” এরপর তিনি ধারাবাহিক কয়েকটা বক্তৃতা ও সাক্ষাৎকারের বিষয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যেগুলো এই তিনটে বিষয়ের ওপর জোর দিয়েছিল।

শিক্ষার হৃদয়গ্রাহী বাক্য

প্রধান কার্যালয়ের একজন সদস্য উইলিয়াম ম্যালেনফন্ট “সম্ভাব্য সর্বোত্তম জীবন” মূলভাবের ওপর আলোচনা করেছিলেন। তিনি মার্থার বোন মরিয়মের উদাহরণের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়েছিলেন। একবার যিশু যখন তাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন, তখন মরিয়ম যিশুর পায়ের কাছে বসে তাঁর কথা শোনার বিষয়টা মনোনীত করেছিলেন, সেটাকে তার জীবনে অগ্রাধিকারের বিষয় করেছিলেন। যিশু মার্থাকে বলেছিলেন: “মরিয়ম সেই উত্তম অংশটী মনোনীত করিয়াছে, যাহা তাহার নিকট হইতে লওয়া যাইবে না।” (লূক ১০:৩৮-৪২) “সেই বিষয়টা একটু ভেবে দেখুন,” বক্তা বলেছিলেন। “যুগ যুগ ধরে মরিয়মের বিষয় স্মরণ করা হবে যে, তিনি যিশুর পায়ের কাছে বসে চমৎকার আধ্যাত্মিক সত্যগুলো সরাসরি শুনেছিলেন—সমস্তকিছুর পিছনে মূল কারণ ছিল তিনি এক উত্তম বিষয় মনোনীত করেছিলেন।” গ্র্যাজুয়েটদেরকে তাদের উত্তম আধ্যাত্মিক মনোনয়নগুলোর জন্য প্রশংসা করার পর তিনি বলেছিলেন: “আপনাদের বাছাইগুলো আপনাদেরকে যথাসম্ভব সর্বোত্তম জীবনের দিকে পরিচালিত করেছে।”

এরপর, পরিচালক গোষ্ঠীর একজন সদস্য আ্যন্থনি মরিস রোমীয় ১৩:১৪ পদের ওপর ভিত্তি করে “প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে পরিধান কর” এই মূলভাবের ওপর আলোচনা করেছিলেন। কীভাবে আমরা তা করতে পারি? “‘খ্রীষ্টকে পরিধান করিবার’ সঙ্গে প্রভুর আচরণকে অনুকরণ করা জড়িত।” এর অর্থ হচ্ছে, যিশুর উদাহরণ ও মনোভাবকে অনুকরণ করা। “যিশু এমনভাবে আচরণ করতেন, যাতে লোকেরা তাঁর কাছে স্বচ্ছন্দ বোধ করে,” বক্তা বলেছিলেন, “কারণ তাদের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম আগ্রহ ছিল আর তারা তা উপলব্ধি করতে পারত।” এরপর সেই বক্তা আলোচনা করেছিলেন যে, ইফিষীয় ৩:১৭, ১৮ পদ যেমন বলে, তেমনই সত্যের ‘প্রশস্ততা, দীর্ঘতা, উচ্চতা ও গভীরতা কি বুঝিতে’ ছাত্র-ছাত্রীরা কীভাবে তাদের গিলিয়েড কোর্সে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছিল। কিন্তু তিনি তাদেরকে ১৯ পদের কথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, যেটি বলে চলে: “এবং জ্ঞানাতীত যে খ্রীষ্টের প্রেম, তাহা যেন জানিতে সমর্থ হও।” ভাই মরিস ছাত্র-ছাত্রীদের জোরালোভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন: “যখন আপনারা আপনাদের ব্যক্তিগত অধ্যয়ন করে চলেন, তখন কীভাবে খ্রিস্টের প্রেমপূর্ণ সমবেদনা অনুকরণ করতে পারেন, সেই বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন এবং বাস্তবিকই ‘প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে পরিধান করুন।’”

গিলিয়েড নির্দেশকদের কাছ থেকে বিদায়ি পরামর্শ

পরের বক্তৃতাটা দিয়েছিলেন গিলিয়েড নির্দেশক ওয়ালেস লিভারেন্স, যার মূলভাব ছিল হিতোপদেশ ৪:৭ পদের ওপর ভিত্তি করে। তিনি বলেছিলেন যে, যদিও ঈশ্বরীয় প্রজ্ঞাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু আমাদের ‘সুবিবেচনাও উপার্জ্জন করিতে’ হবে, যেটার সঙ্গে আলাদা আলাদা বিষয়গুলোকে যুক্ত করা এবং সেগুলো কীভাবে একটা অন্যটার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত তা উপলব্ধি করা জড়িত, যাতে কোনো একটা বিষয়ের মূল অর্থ বোঝা যায়। বক্তা দেখিয়েছিলেন যে, সুবিবেচনা অর্জন করা আনন্দ নিয়ে আসে। উদাহরণস্বরূপ, নহিমিয়ের সময়ে লেবীয়রা ‘ব্যবস্থা-পুস্তকের অর্থ বুঝাইয়া দিয়াছিল’ এবং ‘পাঠ বুঝাইয়া দিয়াছিল।’ এরপর, লোকেরা “অতিশয় আনন্দ করিতে” গিয়েছিল “কেননা যে সকল কথা তাহাদের কাছে বলা গিয়াছিল, তাহারা সে সকল বুঝিতে পারিয়াছিল।” (নহিমিয় ৮:৭, ৮, ১২) ভাই লিভারেন্স উপসংহারে বলেছিলেন: “ঈশ্বরের আত্মায় অনুপ্রাণিত বাক্য বোঝার ফলে আনন্দ পাওয়া যায়।”

মার্ক নুমার নামে আরেকজন গিলিয়েড নির্দেশক, “আপনার শত্রু আসলে কে?” এই মূলভাব আলোচনা করেছিলেন। যুদ্ধের সময় এক বিরাটসংখ্যক সৈনিক মিত্রপক্ষের সৈনিকদের, অর্থাৎ তাদের নিজ দলের সৈনিকদের দ্বারাই নিহত হয়। “আমরা যে-আধ্যাত্মিক যুদ্ধে রত রয়েছি, সেই বিষয়ে কী বলা যায়?” তিনি জিজ্ঞেস করেছিলেন। “যদি সতর্ক না হই, তা হলে আমাদের আসল শত্রু কে, সেই বিষয়ে আমরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়তে পারি ও নিজের দলের সৈনিকদের আহত করতে পারি।” হিংসা কাউকে কাউকে বিভ্রান্ত করে ফেলতে পারে। এটা রাজা শৌলকে তার সহউপাসক দায়ূদকে হত্যা করার চেষ্টা করতে পরিচালিত করেছিল, যখন কিনা আসলে পলেষ্টীয়রা তার শত্রু ছিল। (১ শমূয়েল ১৮:৭-৯; ২৩:২৭, ২৮) এরপর সেই বক্তা আরও বলেছিলেন: “কী হবে যদি আপনি এমন একজন মিশনারির সঙ্গে সেবা করেন, যিনি আপনার চেয়ে অনেক দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ? আপনি কি সমালোচনামূলক মন্তব্য করার দ্বারা আপনার সহসৈনিককে আহত করবেন, নাকি আপনি শান্তিপূর্ণভাবে এই বিষয়টাকে মেনে নেবেন যে, অন্যেরা বিভিন্ন দিক দিয়ে আপনার চেয়ে শ্রেষ্ঠ? অন্যদের অসিদ্ধতার ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা আমাদেরকে আসল শত্রু কে, সেই বিষয়ে কেবল বিভ্রান্তই করতে পারে। আসল শত্রু শয়তানের সঙ্গে যুদ্ধ করুন।”

উপভোগ্য অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষণীয় সাক্ষাৎকারগুলো

গিলিয়েড নির্দেশক লরেন্স বোয়েন, “সুসমাচার-প্রচারকের কার্য্য কর” শিরোনামের পরবর্তী বক্তৃতা দিয়েছিলেন আর সেটাতে বিভিন্ন সাক্ষাৎকার ও অভিজ্ঞতা ছিল। গিলিয়েড থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মিশনারির প্রধান কাজ হচ্ছে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়া আর এই ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীরা যেখানেই লোকেদের পেয়েছে, সেখানেই তা করেছে।” কিছু আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা পুনরায় অভিনয় করে দেখানো হয়েছিল।

কার্যক্রমের পরের অংশটা দুটো ভাগে যথাক্রমে মাইকেল বারনেট ও স্কট শফ্‌নের পরিচালনা করেছিল, তারা দুজনেই বেথেল পরিবারের সদস্য। তারা অস্ট্রেলিয়া, বার্বাডোস, কোরিয়া, উগান্ডার শাখা কমিটির সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল। কমিটির সদস্যদের মন্তব্যগুলো প্রকাশ করেছিল যে, মিশনারিদের জন্য উপযুক্ত থাকার জায়গা ও স্বাস্থ্যসেবা জোগানোসহ তাদের প্রয়োজনগুলোর যত্ন নিতে কত প্রচেষ্টা করা হয়ে থাকে। কমিটির সদস্যরা জোর দিয়েছিল যে, সফল মিশনারিরা স্থানীয় পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে ইচ্ছুক।

এক উদ্দীপনামূলক ও প্রেরণাদায়ক উপসংহার

কার্যক্রমের প্রধান বক্তৃতা ছিল “ঈশ্বরকে ভয় কর ও তাঁহাকে গৌরব প্রদান কর,” যেটা পরিচালক গোষ্ঠীর একজন দীর্ঘদিনের সদস্য জন ই. বার উপস্থাপন করেছিলেন। তিনি প্রকাশিত বাক্য ১৪:৬, ৭ পদ আলোচনা করেছিলেন, যেখানে লেখা আছে: “আমি আর এক দূতকে দেখিলাম, তিনি আকাশের মধ্যপথে উড়িতেছেন, তাঁহার কাছে অনন্তকালীন সুসমাচার আছে, যেন তিনি পৃথিবী-নিবাসীদিগকে, প্রত্যক জাতি ও বংশ ও ভাষা ও প্রজাবৃন্দকে, সুসমাচার জানান; তিনি উচ্চ রবে এই কথা কহিলেন, ঈশ্বরকে ভয় কর ও তাঁহাকে গৌরব প্রদান কর, কেননা তাঁহার বিচার-সময় উপস্থিত।”

ভাই বার ছাত্র-ছাত্রীদের সেই দূত সম্বন্ধে তিনটে বিষয় মনে রাখতে জোরালো পরামর্শ দিয়েছিলেন। প্রথমত, তাকে এই অনন্তকালীন সুসমাচার ঘোষণা করতে হয়েছিল যে, খ্রিস্ট এখন রাজ্যের পূর্ণ ক্ষমতা নিয়ে শাসন করছেন। বক্তা বলেছিলেন: “আমরা পুরোপুরি দৃঢ়প্রত্যয়ী যে, ১৯১৪ সালে তিনি সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। তাই এই সুসমাচার অবশ্যই সমস্ত পৃথিবীতে ঘোষিত হবে।” দ্বিতীয়ত, সেই দূত বলেছিলেন: “ঈশ্বরকে ভয় কর।” বক্তা ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, গ্র্যাজুয়েটদের তাদের বাইবেল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ঈশ্বরের প্রতি শ্রদ্ধা গড়ে তুলতে সাহায্য করতে হবে, যাতে তারা এমন কিছু না করে, যা তাঁকে অসন্তুষ্ট করে। তৃতীয়ত, সেই দূত আদেশ দিয়েছিলেন: ‘ঈশ্বরকে গৌরব প্রদান কর।’ “কখনো ভুলে যাবেন না,” ছাত্র-ছাত্রীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, “আমরা ঈশ্বরের গৌরবের জন্য সেবা করি, নিজেদের জন্য নয়।” এরপর ‘বিচার সময়ের’ বিষয় আলোচনা করতে গিয়ে ভাই বার বলেছিলেন: “চূড়ান্ত বিচার ঘোষণার আগে অল্প কিছু সময় বাকি রয়েছে। এখনও আমাদের এলাকার অনেকের খুব বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই সুসমাচারের বার্তা শোনা প্রয়োজন।”

এই কথাগুলো তাদের কানে বাজছিল আর সেই ৫৬ জন গ্র্যাজুয়েটকে তাদের ডিপ্লোমা দেওয়া হয়েছিল এবং তাদেরকে পৃথিবীর প্রান্ত পর্যন্ত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই আনন্দপূর্ণ দিনে তারা যে-প্রেরণাদায়ক পরামর্শ লাভ করেছিল, তা গ্র্যাজুয়েট ও উপস্থিত অন্যান্য সকলের হৃদয়কে স্পর্শ করেছিল।

[১৭ পৃষ্ঠার বাক্স]

ক্লাসের পরিসংখ্যান

যতগুলো দেশ থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা এসেছে: ৬

যতগুলো দেশে তাদের পাঠানো হয়েছে: ২৫

মোট ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা: ৫৬

গড় বয়স: ৩৫.১

সত্যে থাকার গড় বছর: ১৮.৩

পূর্ণসময়ের পরিচর্যার গড় বছর: ১৩.৯

[১৮ পৃষ্ঠার চিত্র]

ওয়াচটাওয়ার বাইবেল স্কুল অভ্‌ গিলিয়েড এর ১২১তম গ্র্যাজুয়েটিং ক্লাস

নীচের তালিকাতে সামনে থেকে পিছনে সারিগুলোকে সংখ্যান্বিত করা হয়েছে এবং প্রত্যেক সারিতে বাম দিক থেকে ডান দিকে নামগুলো তালিকাবদ্ধ করা হয়েছে।

(১) ফক্স, ওয়াই.; কুনিকি, ডি.; উইলকিনসন, এস.; কাওয়ামোতো, এস.; কোনসোলানডি, জি.; মায়েন, সি. (২) সান্টিয়াগো, এন.; ক্ল্যানসি, আর.; ফিশার, এম.; দ্য আব্রু, এল.; ডেভিস, ই. (৩) হুয়াং, জে.; হফম্যান, ডি.; রিজওয়ে, এল.; ইব্রাহিম, জে.; ডাবেলশ্টিন, এ.; বাকাবেক, এম. (৪) পেটার্‌স্‌, এম.; জোন্স, সি.; ফোর্ড, এস.; পারা, এস.; রদ্রক, ডি.; ট্যাটলো, এম.; পেরেজ, ই. (৫) দ্য আব্রু, এফ.; কাওয়ামোতো, এস.; ইভ্‌স্‌, এস.; বার্ডো, জে.; হুয়াং, জে.; উইলকিনসন, ডি. (৬) ফক্স, এ.; বাকাবেক, জে.; সিকেউসকি, পি.; ফরিয়া, সি.; মায়েন, এস.; কোনসোলানডি, ই.; রিজওয়ে, ডব্লু. (৭) পারা, বি.; পেরেজ, বি.; ট্যাটলো, পি.; সান্টিয়াগো, এম.; ইব্রাহিম, ওয়াই.; কুনিকি, সি. (৮) বার্ডো, সি.; সিকেউসকি, বি.; ইভ্‌স্‌, কে.; ফোর্ড, এ.; রদ্রক, জে.; হফম্যান, ডি.; ডেভিস, এম. (৯) পেটার্‌স্‌, সি.; ডাবেলশ্টিন, সি.; জোন্স, কে.; ক্ল্যানসি, এস.; ফিশার, জে.; ফরিয়া, এস.