সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

খ্রিস্টধর্ম এশিয়া মাইনরে পৌঁছায়

খ্রিস্টধর্ম এশিয়া মাইনরে পৌঁছায়

খ্রিস্টধর্ম এশিয়া মাইনরে পৌঁছায়

 সাধারণ কাল প্রথম শতাব্দীতে এশিয়া মাইনরে (মূলত আধুনিক দিনের তুরস্কে) অনেক খ্রিস্টীয় মণ্ডলী সমৃদ্ধি লাভ করেছিল। বিরাট সংখ্যক যিহুদি এবং পরজাতীয় ব্যক্তি খ্রিস্টীয় বার্তার প্রতি সাড়া দিয়েছিল। একটি বাইবেল অভিধান বলে: “সিরিয়া-প্যালেস্টাইন ছাড়া এই এশিয়া মাইনরেই খ্রিস্টীয় দল সবচেয়ে প্রথমে ও সবচেয়ে ব্যাপকভাবে অগ্রগতি লাভ করেছিল।”

বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে আমরা এই অঞ্চলে খ্রিস্টধর্মের প্রসার সম্বন্ধে এক পূর্ণাঙ্গ চিত্র লাভ করতে পারি। আসুন আমরা দেখি যে, প্রাপ্তিসাধ্য তথ্য বিবেচনা করে আমরা কীভাবে উপকৃত হতে পারি।

এশিয়া মাইনরের প্রথম খ্রিস্টানরা

এশিয়া মাইনরে খ্রিস্টধর্ম প্রসারের ক্ষেত্রে প্রথম তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাটা ঘটেছিল সা.কা. ৩৩ সালের পঞ্চাশত্তমীর দিনে, যখন ডায়াস্পোরা যিহুদি (প্যালেস্টাইনের বাইরে বসবাসরত যিহুদি) ও ধর্মান্তরিত যিহুদিসহ বহুভাষী একটা দল যিরূশালেমে সমবেত হয়েছিল। যিশুর প্রেরিতরা এই অভ্যাগতদের কাছে সুসমাচার প্রচার করেছিল। ঐতিহাসিক বিবরণ বলে যে, অনেকে কাপ্পাদকিয়া, পন্ত, এশিয়া (আশিয়া), * ফরুগিয়া এবং পাম্ফলিয়া থেকে এসেছিল, যে-এলাকাগুলো নিয়ে এশিয়া মাইনরের বিশাল অংশ গঠিত ছিল। প্রায় ৩,০০০ জন শ্রোতা খ্রিস্টীয় বার্তা গ্রহণ করেছিল এবং বাপ্তিস্ম নিয়েছিল। নিজেদের দেশে ফিরে যাওয়ার সময়ে তারা তাদের নতুন বিশ্বাস সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিল।—প্রেরিত ২:৫-১১, ৪১.

তথ্যের পরবর্তী অংশ আমরা এশিয়া মাইনরে প্রেরিত পৌলের মিশনারি যাত্রা সম্বন্ধে বাইবেলের বিবরণে খুঁজে পাই। সা.কা. প্রায় ৪৭/৪৮ সালে, পৌল তার প্রথম যাত্রার সময় তার সঙ্গীদের সঙ্গে জাহাজে করে কুপ্র থেকে এশিয়া মাইনরে যাত্রা করেছিলেন এবং এরপর পাম্ফলিয়ার পর্গাতে পৌঁছেছিলেন। পিষিদিয়ার অভ্যন্তরীণ নগর আন্তিয়খিয়ায় প্রচার কাজে তাদের সফলতার কারণে যিহুদিরা ঈর্ষান্বিত হয়ে উঠেছিল ও বিরোধিতা করেছিল। পৌল যখন দক্ষিণ-পূর্বে ইকনিয়তে চলে গিয়েছিলেন, তখন অন্য যিহুদিরা মিশনারিদের অপমান করার ষড়যন্ত্র করেছিল। কাছাকাছি নগর লুস্ত্রার আবেগপ্রবণ স্থানীয় লোকেরা প্রথমে পৌলকে একজন দেবতা বলে ঘোষণা করেছিল। কিন্তু, আন্তিয়খিয়া ও ইকনিয় থেকে বিরোধী যিহুদিরা আসার পর, স্থানীয় জনতা পৌলকে পাথর মারতে শুরু করেছিল এবং তাকে মৃত মনে করে ফেলে রেখে গিয়েছিল! সেই অভিজ্ঞতা লাভের পর পৌল ও বার্ণবা গালাতিয়ার রোমীয় রাজনৈতিক প্রদেশের দর্বী নগরের দিকে যাত্রা চালিয়ে গিয়েছিল, যে-এলাকার লোকেরা লুকায়নীয় ভাষায় কথা বলত। বিভিন্ন মণ্ডলী সংগঠিত করা হয়েছিল এবং প্রাচীনদের নিযুক্ত করা হয়েছিল। তাই আপনারা দেখতে পারছেন যে, সা.কা. ৩৩ সালের পঞ্চাশত্তমীর দিনের প্রায় ১৫ বছর পর, এশিয়া মাইনরে খ্রিস্টধর্ম সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল।—প্রেরিত ১৩:১৩–১৪:২৬.

সাধারণ কাল প্রায় ৪৯ থেকে ৫২ সালে, তার দ্বিতীয় যাত্রার সময়ে পৌলের দল প্রথমে স্থলপথে লুস্ত্রায় যাত্রা করেছিল, সম্ভবত তার নিজের এলাকা কিলিকিয়ার তার্ষ নগর অতিক্রম করেছিল। লুস্ত্রার ভাইদের সঙ্গে পুনরায় দেখা করার ও উত্তরে যাত্রা করার পর, পৌল বিথুনিয়া এবং এশিয়ার প্রদেশগুলোতে “বাক্য প্রচার করিতে” উদ্যত হয়েছিলেন। কিন্তু, পবিত্র আত্মা তাতে বাধা দিয়েছিল। সেইসমস্ত এলাকায় পরে সুসমাচার প্রচার করা হবে। এর পরিবর্তে, ঈশ্বর পৌলকে এশিয়া মাইনরের উত্তর-পশ্চিম এলাকা থেকে উপকূলবর্তী অঞ্চল ত্রোয়ার দিকে পরিচালিত করেছিলেন। এরপর, পৌলকে একটা দর্শনের মাধ্যমে ইউরোপে সুসমাচার ঘোষণা করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।—প্রেরিত ১৬:১-১২; ২২:৩.

সাধারণ কাল প্রায় ৫২ থেকে ৫৬ সালে, পৌলের তৃতীয় মিশনারি যাত্রার সময়ে তিনি আবারও এশিয়া মাইনরের মধ্যে দিয়ে যাত্রা করেছিলেন, এশিয়ার এক গুরুত্বপূর্ণ বন্দরনগরী ইফিষে পৌঁছেছিলেন। তার দ্বিতীয় যাত্রা থেকে ফেরার পথে তিনি ইতিমধ্যেই সেখানে একবার থেমেছিলেন। সেই নগরে এক দল খ্রিস্টান সক্রিয় ছিল এবং পৌল ও তার সঙ্গীরা তাদের সঙ্গে প্রায় তিন বছর ধরে ছিল। সেই বিরতির সময় বেশ কয়েকটা সমস্যা ও বিপদ দেখা দিয়েছিল, যেগুলোর মধ্যে একটা ছিল ইফিষীয় স্বর্ণকারদের দ্বারা সৃষ্ট গোলযোগ, যা তারা তাদের লাভজনক ধর্মীয় ব্যাবসা রক্ষা করার জন্য সৃষ্টি করেছিল।—প্রেরিত ১৮:১৯-২৬; ১৯:১, ৮-৪১; ২০:৩১.

ইফিষে যে-মিশনারি কাজ করা হয়েছিল, তাতে স্পষ্টতই সুদূরপ্রসারী ফল লাভ করা গিয়েছিল। প্রেরিত ১৯:১০ পদ বলে: “এশিয়া-নিবাসী যিহূদী ও গ্রীক সকলেই প্রভুর বাক্য শুনিতে পাইল।”

এশিয়া মাইনরে বৃদ্ধি

ইফিষে থাকার শেষের দিকে পৌল করিন্থীয়দের উদ্দেশে লিখেছিলেন: “এশিয়ার মণ্ডলী সকল তোমাদিগকে মঙ্গলবাদ করিতেছে।” (১ করিন্থীয় ১৬:১৯) পৌলের মনে কোন মণ্ডলীগুলো ছিল? তিনি হয়তো কলসী, লায়দিকেয়া, হিয়রাপলির মণ্ডলীগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। (কলসীয় ৪:১২-১৬) পৌল—তার কাহিনি (ইংরেজি) বইটি বলে: “এটা যুক্তিসংগত বলে মনে হয় যে, ইফিষে মিশনারিদের পদক্ষেপ গ্রহণের কারণেই স্মুর্ণা, পর্গাম, সার্দ্দি ও ফিলাদিল্‌ফিয়ায় বিভিন্ন দল গঠিত হয়েছিল। . . . সবগুলোই ইফিষের ১২০ মাইল (১৯২ কিলোমিটার) জায়গা জুড়ে ছিল এবং চমৎকার রাস্তাগুলোর মাধ্যমে সংযুক্ত ছিল।”

তাই, সা.কা. ৩৩ সালের পঞ্চাশত্তমীর দিনের প্রায় ২০ বছর পর, এশিয়া মাইনরের দক্ষিণ ও পশ্চিমে বেশ কয়েকটা খ্রিস্টীয় মণ্ডলী ছিল। এই অঞ্চলের অন্যান্য অংশ সম্বন্ধে কী বলা যায়?

পিতরের চিঠিগুলোর প্রাপকরা

এর কয়েক বছর পর, সা.কা. প্রায় ৬২ থেকে ৬৪ সালে, প্রেরিত পিতর তার প্রথম অনুপ্রাণিত চিঠি লিখেছিলেন। তিনি এটি পন্ত, গালাতিয়া, কাপ্পাদকিয়া, এশিয়া ও বিথুনিয়ার খ্রিস্টানদের উদ্দেশে লিখেছিলেন। পিতরের চিঠি ইঙ্গিত করে যে, এই এলাকাগুলোতে সম্ভবত খ্রিস্টীয় মণ্ডলী ছিল আর সেই মণ্ডলীগুলোর প্রাচীনদের বিনতি করা হয়েছিল, যেন তারা ‘পালকে পালন করে।’ এই মণ্ডলীগুলো কখন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল?—১ পিতর ১:১; ৫:১-৩.

পিতরের চিঠিগুলোর প্রাপকরা যে-এলাকাগুলোতে বাস করত, তার মধ্যে কয়েকটাতে যেমন, এশিয়া ও গালাতিয়াতে পৌল সুসমাচার প্রচার করেছিলেন। কিন্তু, তিনি কাপ্পাদকিয়া অথবা বিথুনিয়াতে প্রচার করেননি। বাইবেল আমাদের বলে না যে, কীভাবে এই অঞ্চলগুলোতে খ্রিস্টধর্ম প্রসার লাভ করেছিল কিন্তু হতে পারে যে, সা.কা. ৩৩ সালে পঞ্চাশত্তমীর দিনে যে-যিহুদি ও ধর্মান্তরিত ব্যক্তিরা যিরূশালেমে উপস্থিত ছিল এবং পরে তাদের নিজেদের দেশে ফিরে গিয়েছিল, তাদের মাধ্যমে তা প্রসার লাভ করেছিল। যা-ই হোক না কেন, পঞ্চাশত্তমীর দিনের প্রায় ৩০ বছর পর যখন পিতর তার চিঠিগুলো লিখেছিলেন, তখন এটা স্পষ্ট ছিল যে, মণ্ডলীগুলো “পুরো এশিয়া মাইনর জুড়ে ছড়িয়েছিটিয়ে ছিল,” যেমনটা একজন পণ্ডিত ব্যক্তি বলেছিলেন।

প্রকাশিত বাক্যের সাতটা মণ্ডলী

রোমীয়দের বিরুদ্ধে যিহুদি বিদ্রোহ সা.কা. ৭০ সালে যিরূশালেমের জন্য ধ্বংস ডেকে এনেছিল। হতে পারে যে, যিহূদিয়ার কিছু খ্রিস্টান শেষ পর্যন্ত এশিয়া মাইনরে থেকে গিয়েছিল। *

সাধারণ কাল প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে, যিশু খ্রিস্ট প্রেরিত যোহনের মাধ্যমে এশিয়া মাইনরের সাতটা মণ্ডলীকে চিঠি প্রদান করেছিলেন। ইফিষ, স্মুর্ণা, পর্গাম, থুয়াতীরা, সার্দ্দি, ফিলাদিল্‌ফিয়া ও লায়দিকেয়া মণ্ডলীর প্রতি এই চিঠিগুলো প্রকাশ করে যে, এশিয়া মাইনরের এই অংশের খ্রিস্টানরা সেই সময়ে বিভিন্ন বিপদ যেমন, অনৈতিকতা, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মভ্রষ্টতার মুখোমুখি হচ্ছিল।—প্রকাশিত বাক্য ১:৯, ১১; ২:১৪, ১৫, ২০.

বিনয়ী, পূর্ণহৃদয়ের সেবা

প্রথম শতাব্দীতে খ্রিস্টধর্মের প্রসার সম্বন্ধে প্রেরিতদের কার্য বিবরণে আমরা যা পড়ি, স্পষ্টতই তার চেয়ে আরও বেশি কিছু জড়িত রয়েছে। যদিও পিতর এবং পৌলের মতো সুপরিচিত প্রেরিতরা, প্রেরিত বইয়ে বর্ণিত ঘটনাগুলোতে জড়িত ছিল কিন্তু অজানা সংখ্যক আরও অনেক ব্যক্তি অন্যান্য জায়গায় প্রচার করেছিল। এশিয়া মাইনরের বৃদ্ধি নিশ্চিত করে যে, প্রাথমিক খ্রিস্টানরা যিশুর এই আদেশের প্রতি গভীর মনোযোগ দিয়েছিল: “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিষ্য কর।”—মথি ২৮:১৯, ২০.

একইভাবে আজকেও, তুলনামূলকভাবে বিশ্বব্যাপী যিহোবার সাক্ষিদের কেবল অল্পসংখ্যক বিশ্বস্ত কাজ সম্বন্ধে আন্তর্জাতিক ভ্রাতৃসমাজ অবগত আছে। প্রথম শতাব্দীর এশিয়া মাইনরের বেশির ভাগ বিশ্বস্ত সুসমাচার প্রচারকের মতো, আধুনিক দিনের অধিকাংশ সুসমাচার প্রচারকও খুব একটা পরিচিত নয়। কিন্তু, তারাও এক ব্যস্ত, ফলপ্রসূ জীবন উপভোগ করে এবং এটা জেনে গভীর পরিতৃপ্তি লাভ করে যে, অন্যদের পরিত্রাণের জন্য তারা বাধ্যতার সঙ্গে নিজেদের বিলিয়ে দিচ্ছে।—১ তীমথিয় ২:৩-৬.

[পাদটীকাগুলো]

^ খ্রিস্টান গ্রিক শাস্ত্রে এবং এই প্রবন্ধে “এশিয়া” বলতে এশিয়া মহাদেশকে নয় বরং রোমীয় প্রদেশকে নির্দেশ করে, যা এশিয়া মাইনরের পশ্চিমে অবস্থিত ছিল।

^ ইতিহাসবেত্তা ইউসেবিয়াস (সা.কা. ২৬০-৩৪০ সাল) বলেন যে, সা.কা. ৬৬ সালের কিছু সময় আগে “প্রেরিতেরা, সর্বদা হত্যার গুপ্ত চক্রান্তের বিপদের মধ্যে থাকায়, যিহূদিয়া থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু তাদের বার্তা শিক্ষা দেওয়ার জন্য, খ্রিস্টের শক্তিতে তারা প্রতিটা দেশে ভ্রমণ করেছিল।”

[১১ পৃষ্ঠার বাক্স]

বিথুনিয়া ও পন্তে প্রাথমিক খ্রিস্টধর্ম

সংযুক্ত প্রদেশ বিথুনিয়া ও পন্ত, এশিয়া মাইনরের কৃষ্ণ সাগরের উপকূলে অবস্থিত। এখানকার একজন সরকারি কর্মকর্তা প্লিনি দ্যা ইয়ংগার, রোমীয় সম্রাট ট্র্যাজেনের কাছে যা লিখেছিলেন, সেখান থেকে এই প্রদেশের রোজকার জীবন সম্বন্ধে অনেকটাই জানা যায়।

এই এলাকার মণ্ডলীগুলোতে পিতরের চিঠিগুলো বিতরিত হওয়ার প্রায় ৫০ বছর পর, প্লিনি খ্রিস্টানদের সঙ্গে কীভাবে আচরণ করা যায়, সেই বিষয়ে ট্র্যাজেনের কাছে উপদেশ চেয়েছিলেন। “আমি খ্রিস্টানদের কোনো পরীক্ষার সময়ই উপস্থিত থাকিনি। তাই, তাদেরকে সাধারণত কতটা ব্যাপক মাত্রায় শাস্তি দেওয়া হয়, সেই সম্বন্ধে আমি জানি না,” প্লিনি লিখেছিলেন। “সব বয়সের ও শ্রেণীর অনেক ব্যক্তি, নারী ও পুরুষ উভয়কেই বিচারের জন্য আনা হচ্ছে এবং সম্ভবত তা চলবে। কেবলমাত্র শহরগুলোই নয় কিন্তু সেইসঙ্গে গ্রাম এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোও এই ঘৃণ্য কাল্টের সংস্পর্শে কলুষিত হয়েছে।”

[৯ পৃষ্ঠার ডায়াগ্রাম/মানচিত্র]

(পুরোপুরি ফরম্যাট করা টেক্সটের জন্য এই প্রকাশনা দেখুন)

পৌলের ভ্রমণগুলো

প্রথম মিশনারি যাত্রা

কুপ্র

পাম্ফলিয়া

পর্গাম

(পিষিদিয়ার) আন্তিয়খিয়া

ইকনিয়

লুস্ত্রা

দর্বী

দ্বিতীয় মিশনারি যাত্রা

কিলিকিয়া

তার্ষ

দর্বী

লুস্ত্রা

ইকনিয়

(পিষিদিয়ার) আন্তিয়খিয়া

ফরুগিয়া

গালাতিয়া

ত্রোয়া

তৃতীয় মিশনারি যাত্রা

কিলিকিয়া

তার্ষ

দর্বী

লুস্ত্রা

ইকনিয়

(পিষিদিয়ার) আন্তিয়খিয়া

ইফিষ

এশিয়া

ত্রোয়া

[সাতটা মণ্ডলী]

পর্গা

থুয়াতীরা

সার্দ্দি

স্মুর্ণা

ইফিষ

ফিলাদিল্‌ফিয়া

লায়দিকেয়া

[অন্যান্য জায়গা]

হিয়রাপলি

কলসী

লুকিয়া

বিথুনিয়া

পন্ত

কাপ্পাদকিয়া

[৯ পৃষ্ঠার চিত্র]

আন্তিয়খিয়া

[৯ পৃষ্ঠার চিত্র]

ত্রোয়া

[সৌজন্যে]

© ২০০৩ BiblePlaces.com

[১০ পৃষ্ঠার চিত্র]

ইফিষের রঙ্গভূমি।—প্রেরিত ১৯:২৯

[১০ পৃষ্ঠার চিত্র]

পর্গামে জিউসের বেদির ভিত্তি। সেই শহরের খ্রিস্টানরা সেখানে বাস করত, যেখানে “শয়তানের সিংহাসন” ছিল।—প্রকাশিত বাক্য ২:১৩

[সৌজন্যে]

Pictorial Archive (Near Eastern History) Est.