সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

“অসম্ভব!” এই শব্দটির দ্বারা কী বোঝায়?

“অসম্ভব!” এই শব্দটির দ্বারা কী বোঝায়?

“অসম্ভব!” এই শব্দটির দ্বারা কী বোঝায়?

উনিশশো বারো সালে টাইটানিক যাত্রা শুরু করেছিল আর এটা ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বড়ো এবং বিলাসবহুল সামুদ্রিক জাহাজ। উন্নত বৈজ্ঞানিক নকশার কারণে এটা “কখনো ডুববে না” বলে মনে করা হয়েছিল। অবশ্য যা ঘটেছিল, তা এখন ইতিহাস। প্রথম সমুদ্র যাত্রায়, এটা উত্তর আটলান্টিকে একটা হিমশৈলে ধাক্কা খেয়ে প্রায় ১,৫০০ জন যাত্রীকে নিয়ে ডুবে গিয়েছিল। যে-জাহাজটা কখনো ডুববে না বলে বলা হয়েছিল, সেটা মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে গিয়েছিল।

“অসম্ভব” শব্দটি অনেক কিছুকে বোঝাতে পারে। আমরা হয়তো কোনোকিছুকে এই অর্থে অসম্ভব বলে বর্ণনা করতে পারি যে, আমরা মনে করি এটার সঙ্গে মোকাবিলা করা, তা সম্পন্ন করা অথবা সেটা বোঝা আমাদের সাধ্যের বাইরে। আজকের প্রযুক্তিগত উন্নতির অনেক কিছুই একটা সময়ে অসম্ভব বলে দেখা হতো, কারণ সেই সময়ে সেগুলো করা বা এমনকী আগে থেকে সেই সম্বন্ধে চিন্তা করাও মানুষের সাধ্যের বাইরে ছিল। মানুষকে চাঁদে পাঠানো, মঙ্গল গ্রহে মহাকাশ যান পাঠানো এবং পৃথিবী থেকে সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করা, মানুষের জিনের কোড শনাক্ত করা এবং শহরের কিংবা বিশ্বের অন্য প্রান্তে ঘটা খবরগুলো দেখা—এই সবই এখন বাস্তব, যেগুলোকে হয়তো এমনকী ৫০ বছর আগেও অসম্ভব বলে বর্ণনা করা হতো। এই বিষয়টাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রোনাল্ড রেগন ভালোভাবে সংজ্ঞায়িত করেছিলেন, যখন তিনি বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের একটা দলের উদ্দেশে বলেছিলেন: “অত্যাধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যার এই যুগে আপনারা ইতিমধ্যেই গতকালের অসম্ভবকে আজকের সাধারণ বিষয় করে তুলেছেন।”

যে-সমস্ত বিস্ময়কর উন্নতি ঘটছে, সেগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে, অধ্যাপক জন ব্রোবেক এই মন্তব্য করেছিলেন: “একজন বিজ্ঞানী আর নিশ্চিতভাবে কোনোকিছুকে অসম্ভব বলতে পারেন না। তিনি শুধুমাত্র বলতে পারেন যে, এটা আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব। কিন্তু, তিনি হয়তো আমাদের বর্তমান জ্ঞানের পরিপ্রেক্ষিতে কোনোকিছুকে অসম্ভব বলতে পারেন।” আমাদের কাছে যদি কোনোকিছু অসম্ভব বলে মনে হয়, তাহলে অধ্যাপকের মন্তব্য অনুসারে, “একটা যে-বিষয় আমাদের যোগ করে দিতে হবে সেটা হল, শক্তির এমন এক উৎস রয়েছে, যা জীববিজ্ঞান ও ভৌত বিজ্ঞান অনুসারে আমাদের কাছে অজানা। আমাদের শাস্ত্রগুলোতে শক্তির এই উৎসকে ঈশ্বরের শক্তি বলে শনাক্ত করা হয়েছে।”

ঈশ্বরের পক্ষে সমস্তকিছুই সম্ভব

অধ্যাপক ব্রোবেক এই মন্তব্য করার অনেক আগে, নাসরতীয় যিশু, যাঁকে সর্বকালের সর্বমহান পুরুষ বলা হয়, তিনি বলেছিলেন: “মানুষের পক্ষে যা অসম্ভব ঈশ্বরের পক্ষে তা সম্ভব।” (লূক ১৮:২৭, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারসন) ঈশ্বরের পবিত্র আত্মা হল নিখিলবিশ্বের সবচেয়ে পরাক্রমী শক্তি। এটাকে কোনো প্রযুক্তিগত উপায়ে পরিমাপ করা যায় না। পবিত্র আত্মা আমাদেরকে এমন কাজগুলো করতে সমর্থ করতে পারে, যেগুলো আমাদের নিজেদের শক্তিতে করা অসম্ভব।

মানুষ হিসেবে, আমরা প্রায়ই এমন পরিস্থিতিগুলোর মুখোমুখি হয়ে থাকি, যেগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করা অসম্ভব বলে মনে হয়। উদাহরণস্বরূপ, আমরা হয়তো মৃত্যুতে কোনো প্রিয়জনকে হারাতে পারি অথবা আমাদের পারিবারিক জীবন এতটাই চাপগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে যে, আমরা হয়তো মনে করতে পারি, আমরা আর পারছি না। সম্ভবত আমাদের জীবনযাত্রা আমাদেরকে খুবই হতাশ করতে পারে আর আমরা হয়তো মনে করতে পারি যে, এটাকে কাটিয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। আমরা আশাহীন ও ভারাক্রান্ত বলে মনে করি। আমরা কী করতে পারি?

বাইবেল আমাদের জানায় যে, যে-ব্যক্তি সর্বশক্তিমানের ওপর বিশ্বাস রাখেন এবং তাঁকে খুশি করার জন্য যথাসাধ্য করার সময় তাঁর পবিত্র আত্মা চেয়ে প্রার্থনা করেন, তিনি আপাতদৃষ্টিতে পর্বততুল্য বাধাগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য সাহায্য লাভ করতে পারেন। যিশুর আশ্বাসদায়ক এই কথাগুলো লক্ষ করুন: “আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, যে কেহ এই পর্ব্বতকে বলে, ‘উপড়িয়া যাও, আর সমুদ্রে গিয়া পড়,’ এবং মনে মনে সন্দেহ না করে, কিন্তু বিশ্বাস করে যে, যাহা বলে তাহা ঘটিবে, তবে তাহার জন্য তাহাই হইবে।” (মার্ক ১১:২৩) আমরা যদি ঈশ্বরের বাক্যের শক্তিকে এবং তাঁর আত্মাকে আমাদের জীবনে কাজ করতে দিই, তাহলে এমন কোনো পরিস্থিতি থাকবে না, যা সহ্য করা অথবা মোকাবিলা করা অসম্ভব।

উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তির কথা বিবেচনা করুন, যিনি ৩৮ বছর ধরে বিবাহিত থাকার পর ক্যান্সারে তার স্ত্রীকে হারিয়েছিলেন। তিনি একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন। তিনি মনে করেছিলেন যে, এইরকম পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকা অসম্ভব। এমন সময়ও এসেছিল, যখন স্ত্রী ছাড়া বেঁচে থাকার পরিবর্তে, তিনি মারা যেতে চেয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, তার মনে হয়েছিল যেন তিনি “মৃত্যুচ্ছায়ার উপত্যকা” দিয়ে গমন করছিলেন। (গীতসংহিতা ২৩:৪) অতীতের কথা চিন্তা করে তিনি মনে করেন যে, প্রার্থনায় ঈশ্বরের কাছে তার দুঃখ প্রকাশ করা এবং প্রতিদিন বাইবেল পড়া ও সেইসঙ্গে আন্তরিকভাবে ঈশ্বরের আত্মার নির্দেশনা খোঁজা, তিনি যেটাকে অসম্ভব বলে মনে করেছিলেন, সেটার সঙ্গে মোকাবিলা করতে তাকে সাহায্য করেছিল।

এক দম্পতির বিয়ে ভেঙে যাওয়ার মুখে ছিল। স্বামী প্রচণ্ড রাগী ছিলেন এবং তার অনেক খারাপ অভ্যাস ছিল। তার স্ত্রীর পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। তিনি আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন। এরপর স্বামী যিহোবার সাক্ষিদের সঙ্গে বাইবেল অধ্যয়ন করতে শুরু করেছিলেন। তিনি যা শিখেছিলেন, তা তাকে তার খারাপ অভ্যাসগুলো এবং বদমেজাজ কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল। এই “অসম্ভব” পরিবর্তনগুলো দেখে তার স্ত্রী অবাক হয়ে গিয়েছিলেন।

আরেকজন ব্যক্তি মাদকদ্রব্যে আসক্ত ও অনৈতিকতার জীবনকে খুবই হতাশার এক জীবন হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। তিনি বলেন, “আমি আমার সমস্ত মর্যাদা হারিয়েছিলাম।” তিনি আন্তরিকভাবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন: “প্রভু, আমি জানি তুমি রয়েছ। দয়া করে আমাকে সাহায্য করো!” তার প্রার্থনা তাকে যিহোবার সাক্ষিদের সঙ্গে বাইবেল অধ্যয়ন করতে পরিচালিত করেছিল আর এর ফলে তিনি তার জীবনে অবিশ্বাস্য পরিবর্তনগুলো করেছিলেন। “আমি প্রায়ই দোষী বোধের এবং অযোগ্যতার অনুভূতির দ্বারা জর্জরিত হতাম,” তিনি বলেন। “কখনো কখনো আমি খুবই হতাশ হয়ে পড়তাম। কিন্তু, ঈশ্বরের বাক্য আমাকে এই দুঃখজনক অনুভূতিগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করেছে। নিদ্রাহীন রাতগুলোতে আমি নিজে নিজেই সেই শাস্ত্রপদগুলো জোরে জোরে বলতাম, যেগুলো আমি শিখেছিলাম। আমার মনকে পরিষ্কার করার জন্য এগুলো খুবই উপকারী ছিল।” তিনি এখন একজন বিবাহিত সুখী ব্যক্তি। তিনি এবং তার স্ত্রী এখন অন্যদেরকে ঈশ্বরের বাক্যের শক্তির ওপর আস্থা রাখতে সাহায্য করার ব্যাপারে খুবই সক্রিয়। সমস্যায় জর্জরিত একজন যুবক হিসেবে, তিনি হয়তো বর্তমানে বেঁচে থাকাকে অসম্ভব বলে মনে করেছিলেন।

এই অভিজ্ঞতাগুলো দেখায় যে, ঈশ্বরের বাক্য প্রকৃতই শক্তিশালী এবং তাঁর পবিত্র আত্মা আমাদের জীবনের “অসম্ভব” বিষয়গুলো সম্পাদন করতে পারে। কিন্তু, আপনি হয়তো বলতে পারেন, “এটার জন্য বিশ্বাস থাকা প্রয়োজন!” হ্যাঁ, তা ঠিক। বস্তুতপক্ষে, বাইবেল বলে যে, “বিশ্বাস ছাড়া ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করা অসম্ভব।” (ইব্রীয় ১১:৬, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারসন) কিন্তু, এটাকে এভাবে চিন্তা করুন: একজন ভালো বন্ধু, তিনি হয়তো একজন ব্যাঙ্ক ম্যানেজার অথবা কর্তৃত্বে থাকা কোনো ব্যক্তি, আপনাকে বলেন: “আপনি চিন্তা করবেন না। আপনার যদি কখনো কোনোকিছুর প্রয়োজন হয়, তাহলে আমার কাছে চলে আসবেন।” নিঃসন্দেহে, আপনি এইরকম এক প্রতিজ্ঞা থেকে সান্ত্বনা লাভ করবেন। কিন্তু, দুঃখের বিষয় যে, মানুষ প্রায়ই আমাদের হতাশ করে। আপনার বন্ধুর পরিস্থিতির হয়তো পরিবর্তন হতে পারে আর এর ফলে তার পক্ষে তার সদুদ্দেশ্যপূর্ণ প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করা অসম্ভব হয়ে উঠতে পারে। আপনার বন্ধু যদি মারা যান, তাহলে আপনাকে সাহায্য করার তার সমস্ত সদিচ্ছা ও ক্ষমতা অপ্রত্যাশিতভাবে শেষ হয়ে যাবে। অন্যদিকে, মানুষের প্রতি যে-বিষয়গুলো ঘটে, সেগুলোর কোনোটাই ঈশ্বরের ওপর কোনো প্রভাব ফেলতে পারে না। বাইবেল আমাদের আশ্বাস দেয়: “ঈশ্বরের কাছে অসম্ভব বলে কোন কিছুই নেই।”লূক ১:৩৭, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারসন।

“ইহা কি বিশ্বাস কর?”

এমন অসংখ্য ঘটনা সম্বন্ধে বাইবেলে লিপিবদ্ধ রয়েছে, যেগুলো আগের মন্তব্যটির সত্যতাকে প্রমাণিত করে। কয়েকটা উদাহরণ বিবেচনা করুন।

সারা নামে ৯০ বছর বয়সি একজন মহিলাকে যখন বলা হয়েছিল যে, তিনি একটি পুত্রের জন্ম দেবেন, তখন তিনি তা শুনে হেসেছিলেন, কিন্তু ইস্রায়েলীয় লোকেদের অস্তিত্বই প্রমাণ দেয় যে, তিনি পুত্রের জন্ম দিয়েছিলেন। একজন ব্যক্তিকে বিশাল একটা মাছ গিলে ফেলেছিল, তিনি তিন দিন সেই মাছের পেটের মধ্যে ছিলেন আর তার নিজের সেই কাহিনী লেখার জন্য বেঁচেও ছিলেন। তার নাম ছিল যোনা। লূক নামে একজন ডাক্তার, যিনি অজ্ঞান অবস্থা ও মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্য জানতেন, তিনি লিপিবদ্ধ করেন যে, কীভাবে উতুখ নামে একজন যুবক ব্যক্তি ওপরের ঘরের জানালা থেকে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছিল কিন্তু পরে তাকে আবারও জীবিত করা হয়েছিল। এগুলো কোনো বানানো গল্প নয়। এই বিবরণগুলোর প্রত্যেকটা মনোযোগপূর্বক পরীক্ষা করা, এগুলোর সত্যতাকে প্রমাণ করবে।—আদিপুস্তক ১৮:১০-১৪; ২১:১, ২; যোনা ১:১৭; ২:১, ১০; প্রেরিত ২০:৯-১২.

যিশু তাঁর বন্ধু মার্থার প্রতি এই বিস্ময়কর উক্তিটি করেছিলেন: “যে কেহ জীবিত আছে, এবং আমাতে বিশ্বাস করে, সে কখনও মরিবে না।” আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব এই প্রতিজ্ঞাটির সঙ্গে যিশু এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটা যোগ করেছিলেন: “ইহা কি বিশ্বাস কর?” আজকের দিনেও আমাদের জন্য এই প্রশ্নটা মনোযোগপূর্বক বিবেচনা করা যথার্থ হবে।—যোহন ১১:২৬.

পৃথিবীতে চিরকাল বেঁচে থাকা—অসম্ভব?

এক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় লেখকরা এই মন্তব্য করে: “সেই সময় হয়তো খুব বেশি দূরে নেই, যখন আমরা হয়তো এখনকার চেয়ে আরও বেশি সময়—সম্ভবত চিরকাল—বেঁচে থাকতে পারব।” দ্য নিউ এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা বলে যে, কোষ নষ্ট হওয়া, ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়া অথবা অন্যান্য প্রক্রিয়া নয় বরং এমন কিছু অজানা কারণেই মৃত্যু হয়ে থাকে, যা শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে অথবা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। এটি বলে: “এমনটা হতে পারে যে, এক জটিল কাজ সম্পাদন করার জন্য যে নিয়ন্ত্রণকারী প্রক্রিয়া প্রয়োজন, সেটা নষ্ট হওয়ার কারণেই একজন ব্যক্তি বৃদ্ধ হন।”

এই বিষয়গুলো আগ্রহজনক হলেও, চিরকাল বেঁচে থাকার বিষয়টা বিশ্বাস করার জন্য যুক্তি ও বিজ্ঞানের চেয়ে বরং বাইবেল আমাদেরকে আরও দৃঢ় কারণ জোগায়। আমাদের সৃষ্টিকর্তা ও জীবনের উৎস, যিহোবা ঈশ্বর প্রতিজ্ঞা করেছেন যে, ‘তিনি মৃত্যুকে অনন্তকালের জন্য বিনষ্ট করিবেন।’ (গীতসংহিতা ৩৬:৯; যিশাইয় ২৫:৮) আপনি কি এটা বিশ্বাস করেন? যিহোবা এই প্রতিজ্ঞাটি করেছেন আর তাঁর পক্ষে মিথ্যা কথা বলা অসম্ভব।—তীত ১:২. (w১২-E ০৬/০১)

[১১ পৃষ্ঠার ব্লার্ব]

‘গতকালের অসম্ভব আজকে সাধারণ বিষয় [হয়ে উঠেছে]।’—রোনাল্ড রেগন

[১২ পৃষ্ঠার ব্লার্ব]

যখন বেঁচে থাকা অসম্ভব বলে মনে হয়, তখন আপনি কার দিকে তাকান?

[১১ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]

NASA photo