ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেওয়া’!
প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টীয় মণ্ডলী কীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এটি বর্তমানে আমাদের কীভাবে সাহায্য করে, তা এই প্রকাশনা পরীক্ষা করতে সাহায্য করবে।
মানচিত্র
মানচিত্রে দেখানো হয়েছে যে, বর্তমানে কোন জায়গাকে হোলি ল্যাণ্ড বলা হয়ে থাকে এবং প্রেরিত পৌল মিশনারি যাত্রার সময় কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন।
পরিচালকগোষ্ঠীর কাছ থেকে একটা চিঠি
কেন আমরা নিশ্চিত থাকতে পারি যে, ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য’ দিয়ে চলার জন্য ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করবেন?
অধ্যায় ১
“যাও . . . শিষ্য করো”
যিশু ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, রাজ্যের বার্তা সমস্ত জাতির কাছে প্রচার করা হবে। কীভাবে তা সম্পন্ন করা হচ্ছে?
অধ্যায় ২
“তোমরা . . . আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেবে”
কীভাবে যিশু তাঁর প্রেরিতদের প্রচার কাজে নেতৃত্ব নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন?
অধ্যায় ৩
“পবিত্র শক্তিতে পূর্ণ হলেন”
খ্রিস্টীয় মণ্ডলী গঠিত হওয়ার সময় ঈশ্বরের পবিত্র শক্তি কোন ভূমিকা পালন করেছিল?
অধ্যায় ৪
“অশিক্ষিত এবং সাধারণ ব্যক্তি”
প্রেরিতেরা সাহসের সঙ্গে পদক্ষেপ নেন এবং যিহোবা তাদের আশীর্বাদ করেন।
অধ্যায় ৫
“ঈশ্বরের প্রতিই আমাদের বাধ্য হতে হবে“
প্রেরিতেরা এমন একটা দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিলেন, যা সমস্ত সত্য খ্রিস্টানদের জন্য এক উদাহরণ স্থাপন করেছিল।
অধ্যায় ৬
স্তিফান—“অনুগ্রহে ও শক্তিতে পূর্ণ”
যিহুদি উচ্চ আদালতের সামনে স্তিফান যেভাবে সাহসের সঙ্গে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন, সেখান থেকে আমরা যা শিখতে পারি।
অধ্যায় ৭
“যিশুর বিষয়ে সুসমাচার” ঘোষণা করা
ফিলিপ একজন সুসমাচার প্রচারক হিসেবে এক উত্তম উদাহরণ স্থাপন করেছেন।
অধ্যায় ১০
“যিহোবার বাক্য ছড়িয়ে পড়তে লাগল”
পিতরকে কারাগার থেকে মুক্ত করা হয় এবং বিরোধিতা সত্ত্বেও সুসমাচার ছড়িয়ে পড়তে থাকে
অধ্যায় ১১
“আনন্দে এবং পবিত্র শক্তিতে পূর্ণ হতে থাকল”
বিরোধীদের সঙ্গে সঠিকভাবে আচরণ করার ক্ষেত্রে পৌল এক উত্তম উদাহরণ রাখেন।
অধ্যায় ১২
“যিহোবার কাছ থেকে প্রাপ্ত ক্ষমতা সহকারে সাহসের সঙ্গে কথা বললেন”
পৌল ও বার্ণবা নম্রতা ও সাহস দেখান এবং প্রচার কাজ চালিয়ে যান।
অধ্যায় ১৩
‘অনেক কথা কাটাকাটি ও তর্কবিতর্ক হওয়ার পর’
পরিচালকগোষ্ঠীর সামনে ত্বকচ্ছেদের বিষয়টা মীমাংসা করার জন্য নিয়ে আসা হয়
অধ্যায় ১৪
“আমরা একমত হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি”
যেভাবে পরিচালকগোষ্ঠী সঠিক সিদ্ধান্ত নেয় আর এর ফলে মণ্ডলীর একতা বজায় থাকে।
অধ্যায় ১৫
‘তিনি মণ্ডলীগুলোকে শক্তিশালী করলেন’
ভ্রমণ অধ্যক্ষদের সাহায্যে মণ্ডলীগুলো বিশ্বাসে দৃঢ় হতে থাকল।
অধ্যায় ১৬
‘ম্যাসিডোনিয়ায় আসুন’
যিহোবার দেওয়া যেকোনো কাজ গ্রহণ করলে এবং তাড়নার মধ্যেও আনন্দ বজায় রাখলে, আশীর্বাদ লাভ করা যায়।
অধ্যায় ১৭
‘তিনি লোকদের সঙ্গে শাস্ত্র থেকে যুক্তিতর্ক করলেন’
পৌল থিষলনীকী ও বিরয়ার যিহুদিদের কাছে পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেন।
অধ্যায় ১৮
‘ঈশ্বরকে খোঁজার চেষ্টা করো, তা হলে তাঁকে খুঁজে পেতে পার’
পৌল লোকদের আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেন। এর ফলে তার সামনে কোন সুযোগ খুলে গিয়েছিল?
অধ্যায় ১৯
“কথা বলতে থাকো আর থেমে যেয়ো না”
আমরা ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দিতে চাই। আসুন দেখি পৌল করিন্থে যেভাবে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন, সেখান থেকে আমরা কী শিখতে পারি।
অধ্যায় ২০
বিরোধিতা সত্ত্বেও “যিহোবার বাক্য ছড়িয়ে পড়তে এবং প্রবল হতে থাকল”
আসুন দেখি, সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পৌল ও আপল্লো কী করেছিলেন।
অধ্যায় ২১
“আমি কারো রক্তের দায়ে দোষী নই”
পৌল উদ্যোগের সঙ্গে প্রচার করেন এবং প্রাচীনদের পরামর্শ দেন।
অধ্যায় ২২
“যিহোবার ইচ্ছাই পূর্ণ হোক”
পৌল যেকোনো পরিস্থিতিতে ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করতে চেয়েছিলেন, তাই তিনি জেরুসালেমে গিয়েছিলেন
অধ্যায় ২৩
“আমি আপনাদের কাছে আত্মপক্ষ সমর্থন করছি, শুনুন”
উত্তেজিত জনতা এবং মহাসভার সামনে পৌল নিজের আত্মপক্ষ সমর্থন করেন
অধ্যায় ২৪
“সাহস করো!”
পৌল একটা ষড়যন্ত্রের শিকার হওয়া থেকে বেঁচে যান এবং রাজ্যপাল ফিলিক্সের সামনে নিজের আত্মপক্ষ সমর্থন করেন।
অধ্যায় ২৫
“আমি কৈসরের কাছে আপিল করছি!”
সুসমাচারের পক্ষসমর্থন করার ক্ষেত্রে পৌল এক উদাহরণ স্থাপন করেন।
অধ্যায় ২৬
“আপনাদের মধ্যে এক জনও মারা যাবেন না”
জাহাজডুবির শিকার হওয়ার পরও পৌল দেখিয়েছিলেন যে, তিনি বিশ্বাসে দৃঢ় রয়েছেন এবং লোকদের ভালোবাসেন।
অধ্যায় ২৮
“পৃথিবীর প্রান্ত পর্যন্ত”
প্রথম শতাব্দীতে যিশুর শিষ্যেরা যে-কাজ শুরু করেছিল, সেই একই কাজ বর্তমানে যিহোবার সাক্ষিরা করছে।
চিত্রের সূচিপত্র
এই প্রকাশনায় দেওয়া প্রধান ছবির তালিকা।