সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

উদাহরণের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া

উদাহরণের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া

অধ্যায় ৪৩

উদাহরণের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া

যীশু যখন ফরীশীদের ভর্ৎসনা করেন তখন সবেত তিনি কফরনাহূমে। পরে সেই দিন বেলার দিকে, তিনি তাঁর গৃহ ছেড়ে গালীল সমুদ্রের তীরের দিকে যান, যেখানে অনেক লোক একত্র হয়। সেখানে তিনি একটি নৌকা নেন, তীর থেকে একটু সরে যান, আর সেখান থেকে লোকদের শিক্ষা দেন স্বর্গ রাজ্য সম্বন্ধে। তিনি তা করেন পরপর কয়েকটি নীতিগর্ভ রূপক-কাহিনী, বা উদাহরণ দ্বারা, যার প্রত্যেকটির পরিবেশের সাথে লোকে পরিচিত।

প্রথমে, যীশু একজন বীজবাপক সম্বন্ধে বলেন যে বীজ বপন করে। কিছু বীজ পথের পার্শ্বে পড়ে ও পাখিরা খেয়ে ফেলে। অন্য বীজ এমন ভূমিতে পড়ে যার নিচে পাথর আছে। যেহেতু শিকড় নিচে পর্যন্ত যেতে পারে না, গাছগুলি শুকিয়ে যায় রোদের তাপে। আবার কিছু বীজ কাঁটা বনে পড়ে, যা সেই গাছগুলিকে চাপা দিয়ে দেয় যখন সেইগুলি বড় হয়। অবশেষে, কতক উত্তম ভূমিতে পড়ে যা ফল দেয় কতক শতগুণ, কতক ষাটগুণ, আর কতক তিরিশগুণ।

আরও একটি উপমায়, যীশু ঈশ্বরের রাজ্য এমন এক ব্যক্তির সাথে তুলনা করেন যে বীজ বপন করে। যেমন দিন চলে যায়, সে ঘুমিয়ে পড়ে আর যখন তার নিদ্রা ভঙ্গ হয়, বীজগুলি বেড়ে ওঠে। সে জানে না কিভাবে তা হয়। আপনা থেকেই বীজ বড় হয়ে শীষ উৎপন্ন করে। যখন ফল পেকে যায়, ব্যক্তিটি তা কাটে।

যীশু তৃতীয় উদাহরণ দেন একজন এমন ব্যক্তি সম্বন্ধে যে ভাল বীজ বপন করে, কিন্তু “লোকে নিদ্রা গেলে পর,” এক শত্রু এসে ঐ গোমের মধ্যে শ্যামাঘাসের বীজ বপন করে চলে যায়। তাহাতে গৃহকর্ত্তার দাসেরা জিজ্ঞাসা করে আমরা গিয়ে কি শ্যামাঘাস তুলে ফেলব। কিন্তু তিনি উত্তর দেন: ‘না, কি জানি শ্যামাঘাস সংগ্রহ করিবার সময় তোমরা তাহার সাথে গোমও উপড়াইয়া ফেলিবে। শস্যচ্ছেদনের সময় পর্য্যন্ত উভয়কে একত্রে বাড়তে দাও। পরে ছেদনের সময় আমি ছেদকদের বলিব, শ্যামাঘাস সংগ্রহ করতে পোড়াবার জন্য, কিন্তু গোম আমার গোলাঘরে সংগ্রহ কর।’

তীরে যীশু লোকেদের কাছে বক্তৃতা পুনরারম্ভ করেন, ও আরও দুইটি উদাহরণ দেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন যে “স্বর্গরাজ্য” এমন সরিষা দানার তুল্য যা কোন ব্যক্তি বপন করে। যদিও তা সব দানার থেকে খুব ছোট, তিনি বলেন, তা সব শাক থেকে বড় হয়। এমন এক গাছে পরিণত হয়, যাতে পাখিরা এসে শাখাগুলিতে বাস করে।

অনেকে আজ আপত্তি জানিয়ে বলে থাকে যে সরিষার দানা থেকেও ছোট দানা আছে। কিন্তু যীশু উদ্ভিদ্‌-বিদ্যা সম্বন্ধে শিক্ষা দিচ্ছেন না। যে বীজগুলির সাথে তাঁর সময়ের গালীলীয় শ্রোতারা পরিচিত, তার মধ্যে সরিষার দানা সত্যই সব থেকে ছোট। তাই যীশু যে বিস্ময়কর বেড়ে উঠার বিষয় উদাহরণ দিচ্ছিলেন তা তারা বুঝতে পারে।

শেষে, যীশু “স্বর্গরাজ্যকে” তুলনা করেন তাড়ীর সাথে যা এক স্ত্রীলোক নিয়ে তিন মাণ ময়দার মধ্যে ঢাকিয়া রাখিল। আর সময়ে, তিনি বলেন, তা সমস্তই তাড়ীময় করিল।

এই পাঁচটি উদাহরণ দেবার পর, যীশু লোকেদের বিদায় করেন ও তাঁর গৃহে ফিরে যান যেখানে তিনি থাকেন। শীঘ্রই তাঁর ১২ জন প্রেরিত ও অন্যরা সেখানে তাঁর কাছে আসেন।

যীশুর উদাহরণ থেকে উপকার পাওয়া

যখন যীশুর শিষ্যরা তাঁর তীরে বক্তৃতা দেবার পর তাঁর কাছে আসেন, তারা তাঁর নূতন ধরনের শিক্ষা সম্বন্ধে খুব উৎসুক। তারা তাঁকে আগেও উদাহরণ ব্যবহার করতে শুনেছেন, কিন্তু এমন বিশদভাবে নয়। তাই তারা জিজ্ঞাসা করে: “আপনি কেন তাহাদের সাথে কেবল উদাহরণ দ্বারা কথা বলেন?”

একটি কারণ ছিল যাতে ভাববাদীর বচন পূর্ণ হয়: “আমি দৃষ্টান্ত কথায় আপন মুখ খুলিব, জগতের পত্তনাবধি যাহা যাহা গুপ্ত আছে, সে সকল ব্যক্ত করিব।” কিন্তু তার থেকেও বেশী কিছু এর সাথে যুক্ত আছে। তাঁর উদাহরণের ব্যবহার লোকেদের হৃদয়ের অবস্থা জানতে সাহায্য করে।

আসলে, বেশীরভাগ লোক কেবল যীশুতে অগ্রহী কারণ তিনি খুব উত্তম গল্প বলেন এবং আশ্চর্য্য কার্য করেন, এমন ব্যক্তি যাকে প্রভু বলে সেবা করতে হবে ও নিঃস্বার্থপর হয়ে অনুসরণ করতে হবে বলে নয়। তারা তাদের চিন্তাধারা ও জীবন যাপনে কোন ব্যাঘাত ঘটাতে চায় না। তারা চায় না যেন এই বার্তা ততদূর অবধি তাদের জীবনে প্রভাব ফেলে।

তাই যীশু বলেন: “এই জন্য আমি তাহাদিগকে দৃষ্টান্ত দ্বারা কথা বলিতেছি, কারণ তাহারা দেখিয়াও দেখে না, শুনিয়াও শুনে না, এবং বুঝেও না, আর তাহাদের সম্বন্ধে যিশাইয়ের এই ভাববাণী পূর্ণ হইতেছে, যাহা বলে, ‘. . . কেননা এই লোকদের হৃদয় অসাড় হইয়াছে।’”

“যাহাহোক,” যীশু বলে চলেন, “কিন্তু ধন্য তোমাদের চক্ষু, কেননা তাহা দেখে, এবং তোমাদের কর্ণ, কেননা তাহা শুনে। কারণ আমি তোমাদিগকে সত্য বলিতেছি, তোমরা যাহা যাহা দেখিতেছ, তাহা অনেক ভাববাদী ও ধার্ম্মিক লোক দেখিতে বাঞ্ছা করিয়াও দেখিতে পান নাই, এবং তোমরা যাহা যাহা শুনিতেছ, তাহা তাঁহারা শুনিতে বাঞ্ছা করিয়াও শুনিতে পান নাই।”

হ্যাঁ, সেই ১২ জন শিষ্য এবং তাদের সাথে যারা আছে তাদের গ্রহণশীল হৃদয় ছিল। সুতরাং যীশু বলেন: “স্বর্গরাজ্যের নিগূঢ় তত্ত্ব সকল তোমাদিগকে জানিতে দেওয়া হইয়াছে, কিন্তু তাহাদিগকে দেওয়া হয় নাই।” বোঝার জন্য তাদের ইচ্ছার জন্য, যীশু তাঁর শিষ্যদের বীজবাপকের দৃষ্টান্তের ব্যাখ্যা দিলেন।

“সেই বীজ ঈশ্বরের বাক্য,” যীশু বলেন, আর ভূমি হচ্ছে হৃদয়। যে বীজ পথের ধারে কঠিন ভূমিতে পড়েছে, তিনি ব্যাখ্যা করেন: “তখন দিয়াবল আসিয়া, তাহার হৃদয়ে যাহা বপন করা হইয়াছিল, তাহা হরণ করিয়া লয় যাতে সে বিশ্বাস না করে ও রক্ষা পায়।”

অন্যদিকে, যে বীজ সেই ভূমিতে পড়ে যার নীচে পাথর আছে ইহা সেই ব্যক্তিদের নির্দেশ করে যারা আনন্দের সাথে বাক্য গ্রহণ করে। কিন্তু যেহেতু বাক্য তাদের হৃদয়ে দৃঢ়ভাবে শিকড় গাড়ে না, এই লোকেরা যখন তাড়না ও পরীক্ষা আসে তখন সরে পড়ে।

আর যে বীজ কাঁটা বনে পড়ে, যীশু বলে চলেন, ইহা সেই ধরনের লোকদের বোঝায় যারা বাক্য শুনে। এই ব্যক্তিরা, অবশ্য, জীবিকার চিন্তায় ও ধন ও আমোদপ্রমোদ দ্বারা প্রভাবিত হয়, তাই তারা সম্পূর্ণভাবে চাপা পড়ে যায় আর কোন কিছুই সিদ্ধতায় আনতে পারে না।

শেষে, যে বীজ উত্তম ভূমিতে বপন করা হয়েছে, যীশু বলেন, এরা হচ্ছে তারা, যারা বাক্য উত্তম হৃদয় দিয়ে শোনার পর, তা ধরে রাখে ও ধৈর্য্য দেখিয়ে ফল উৎপন্ন করে।

যে শিষ্যরা যীশুর কাছে এসে এই দৃষ্টান্তের মানে বুঝল তারা কত আশীর্বাদপ্রাপ্ত! যীশু চান তাঁর দৃষ্টান্ত বোধগম্য হোক যাতে সত্য অন্যদের কাছেও দেওয়া যায়। “কাঠার নিচে বা খাটের নিচে রাখিবার জন্য কেহ প্রদীপ আনে কি?” তিনি জিজ্ঞাসা করেন। না, “দীপাধারে রাখিবার জন্য।” যীশু যোগ দেন: “তোমরা দেখিও, কি শুন।”

অধিক শিক্ষার মাধ্যমে আশীর্বাদপ্রাপ্ত

যীশুর নিকট থেকে বীজবাপকের দৃষ্টান্তের ব্যাখ্যা শোনার পর, শিষ্যরা আরও শিখতে চায়। “আমাদিগকে স্পষ্ট করিয়া বলুন,” তারা অনুরোধ করে, “ক্ষেত্রের শ্যামাঘাসের দৃষ্টান্তটি।”

অন্যান্যরা যারা সেই সমুদ্র তটে ছিলেন তাদের থেকে শিষ্যদের মনোভাব কত আলাদা! সেই ব্যক্তিদের দৃষ্টান্ত সম্বন্ধে জানার অধীর আগ্রহের অভাব ছিল, খালি উপরে উপরে তারা যা বুঝেছিল তাতেই তারা সন্তুষ্ট ছিল। সেই সমুদ্র তটে যে আগ্রহহীন শ্রোতারা ছিল তাদের সাথে যারা তাঁর কাছে গৃহে এসেছিল, সেই আগ্রহী শিষ্যদের পার্থক্য দেখিয়ে যীশু বলেন:

“যে পরিমাণে পরিমাণ কর, সেই পরিমাণে তোমাদের নিমিত্ত পরিমাণ করা যাইবে, আর তোমাদের আরও দেওয়া যাইবে।” শিষ্যরা যীশুকে অধিক পরিমাণে আগ্রহ দেখাচ্ছে, সেই কারণে তারা আশীর্বাদপ্রাপ্ত হচ্ছে আরও শিক্ষা পাবার দ্বারা। তাই শিষ্যদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে, যীশু ব্যাখ্যা করেন:

“যিনি ভাল বীজ বপন করেন, তিনি মনুষ্যপুত্র। ক্ষেত্র জগৎ, ভাল বীজ রাজ্যের সন্তানগণ; শ্যামাঘাস সেই পাপাত্মার সন্তানগণ; যে শত্রু তাহা বুনিয়াছিল, সে দিয়াবল; ছেদনের সময় যুগান্ত; ছেদকেরা স্বর্গদূত।”

যীশু তাঁর দৃষ্টান্তের প্রত্যেকটি অংশ সনাক্ত করার পর, এর ফল সম্বন্ধে বলেন। যুগান্তে, তিনি বলেন, ছেদকেরা, বা স্বর্গদূতরা শ্যামাঘাস তুল্য নকল খ্রীষ্টানদের আলাদা করবেন সত্য “রাজ্যের সন্তানদের” থেকে। তারপর “সেই পাপাত্মার সন্তানগণ” ধ্বংসের জন্য চিহ্নিত হবে, কিন্তু ঈশ্বরের রাজ্যের সন্তানগণ, “ধার্মিকগণ,” তাদের পিতার রাজ্যে উজ্জ্বলরূপে দীপ্তিময় হবে।

এরপর যীশু তাঁর আগ্রহী শিষ্যদের আরও তিনটি দৃষ্টান্ত দিয়ে আশীর্বাদ করেন। প্রথমে, তিনি বলেন: “স্বর্গ-রাজ্য ক্ষেত্রমধ্যে গুপ্ত এমন ধনের তুল্য, যাহা দেখিতে পাইয়া এক ব্যক্তি গোপন করিয়া রাখিল, পরে আনন্দ হেতু গিয়া সর্ব্বস্ব বিআয় করিয়া সেই ক্ষেত্র আয় করিল।”

“আবার,” তিনি বলে চলেন, “স্বর্গ রাজ্য এমন এক বণিকের তুল্য, যে উত্তম উত্তম মুক্তা অন্বেষণ করিতেছিল। সে একটি মহামূল্য মুক্তা দেখিতে পাইয়া গিয়া সর্ব্বস্ব বিআয় করিয়া তাহা আয় করিল।”

যীশু হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি গুপ্ত ধন খুঁজে পেয়েছেন এবং সেই বণিকের মত মহামূল্য মুক্তা খুঁজে পেয়েছেন। তিনি সব কিছু বিআয় করিলেন তার অর্থ, তাঁর স্বর্গে যে গৌরবময় স্থান ছিল তা পরিত্যাগ করে একজন হীন মানুষরূপে আসেন। তারপর, পৃথিবীতে মানুষরূপে, তিনি অনেক নিন্দা ও অত্যাচার স করেন, যা প্রদর্শন করে তিনি ঈশ্বরের রাজ্যের শাসক হবার যোগ্য।

আর যীশুর অনুগামীদের সামনেও ইহা এক বিরাট প্রতিদ্বন্দ্বিতা যে তারা সব কিছু বিআয় করবে কিনা যাতে মহা পুরস্কার পেতে পারে, হয় খ্রীষ্টের সাথে সহশাসক হিসাবে অথবা পৃথিবীতে তাঁর রাজ্যের প্রজা হিসাবে। আমরা কি ঈশ্বরের রাজ্যে অংশ নেওয়াকে জীবনের সব থেকে মূল্যবান বিষয় বলে দেখব, যেমন মহা মূল্যবান ধন বা সেই মহামূল্য মুক্তার মত?

শেষে, যীশু “স্বর্গ রাজ্যকে” এক টানা জালের সাথে তুলনা করেন যাতে সর্বপ্রকার মাছ সংগ্রহ করা হল। যখন মাছ ভাগ করা হয়, যেগুলি ভাল সেগুলিকে রেখে দেওয়া হয়, আর যেগুলি ভাল নয় সেগুলিকে ফেলে দেওয়া হয়। সুতরাং, যীশু বলেন, যুগান্তে তদ্রূপ হইবে; দূতেরা দুষ্টদের ধার্ম্মিকদের থেকে আলাদা করবেন, দুষ্টদের ধ্বংসের জন্য পৃথক রাখবেন।

যীশু নিজে এই মাছ ধরার কাজ শুরু করেন, তাঁর প্রথম শিষ্যদের “মনুষ্যধারী” হতে ডাকেন। স্বর্গদূতদের পরিচালনায়, এই কাজ শতাব্দী ধরে হয়ে আসছে। অবশেষে সময় আসছে সেই “জাল” টেনে তুলবার, রূপকভাবে যা বোঝায় পৃথিবীতে সেই সংগঠনগুলি যারা খ্রীষ্টান বলে দাবি করে।

যদিও মন্দ মাছগুলি ধ্বংস করা হবে, আমরা ধন্যবাদ দিতে পারি যে আমাদের ‘ভাল মাছের’ মধ্যে রাখা হবে। যীশুর শিষ্যদের মত অধিক জ্ঞানের ও বুঝবার জন্য একই আগ্রহ দেখিয়ে আমরা যে কেবল আশীর্বাদপ্রাপ্ত হব অধিক শিক্ষার মাধ্যমে তা নয়, কিন্তু অনন্ত জীবনের আশীর্বাদ পাব ঈশ্বরের কাছ থেকে। মথি ১৩:১-৫২; মার্ক ৪:১-৩৪; লূক ৮:৪-১৮; গীতসংহিতা ৭৮:২; যিশাইয় ৬:৯, ১০.

▪ কোথায় এবং কখন যীশু বিরাট জনতার সাথে দৃষ্টান্ত দিয়ে কথা বলেন?

▪ কি পাঁচটি দৃষ্টান্ত যীশু সেই জনতাকে বলেন?

▪ কেন যীশু বলেন যে সরিষার দানা সব থেকে ছোট?

▪ কেন যীশু দৃষ্টান্ত ব্যবহার করে কথা বলেন?

▪ কিভাবে যীশুর শিষ্যরা দেখান যে তারা সেই জনতার থেকে পৃথক?

▪ বীজবাপকের দৃষ্টান্ত সম্বন্ধে যীশু কি ব্যাখ্যা দেন?

▪ কিভাবে শিষ্যরা সমুদ্র তটে সেই জনতার থেকে আলাদা ছিল?

▪ কে বা কি বাপক, ক্ষেত্র, উত্তম বীজ, শত্রু, শষ্যছেদন, ও ছেদক দ্বারা চিহ্নিত হয়?

▪ আর কি তিনটি অতিরিক্ত দৃষ্টান্ত যীশু দেন, আর সেগুলি থেকে আমরা কি শিখতে পারি?