সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

পারিবারিক সুখের চাবিকাঠি খুঁজে পাওয়া

পারিবারিক সুখের চাবিকাঠি খুঁজে পাওয়া

অধ্যায় ১

পারিবারিক সুখের চাবিকাঠি খুঁজে পাওয়া

মানুষের সুখের চাহিদাগুলির মধ্যে অনেকগুলি পারিবারিক বৃত্তের মধ্যেই পূর্ণ করা যায়। সেই সবই হয়ত আমরা সেখানে পেতে পারি যা স্বাভাবিকভাবে আমরা সকলেই আকাঙ্ক্ষা করে থাকি: আমাদের প্রয়োজন বোধ করুক, উপলব্ধি করুক, ভালবাসুক। প্রাণবন্ত পারিবারিক সম্পর্ক এক অপূর্ব উপায়ে এই চাহিদাগুলি পূরণ করতে পারে। এই সম্পর্ক বিশ্বাস, বোঝাপড়া ও সমবেদনার এক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। বাইরের ঝড়-ঝঞ্ঝা থেকে গৃহ তখনই বিশ্রামের এক প্রকৃত আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়। সন্তানেরা সুরক্ষিত বোধ করে এবং তাদের ব্যক্তিত্ব সম্পূর্ণরূপে প্রস্ফুটিত হয়।

এটিই হল পারিবারিক জীবন, আর এইভাবেই আমরা পরিবারকে দেখতে চাই। কিন্তু এসমস্তই আপনা থেকে আসতে পারে না। কিভাবে পাওয়া যেতে পারে? বর্তমানে জগতের বহু অংশে, কেন পরিবারগুলি গভীর সমস্যার মধ্যে রয়েছে? সাংসারিক সুখ ও দুঃখের মধ্যে, এক প্রাণবন্ত ও ঐক্যবদ্ধ পরিবার এবং এক নিষ্প্রাণ ও বিভক্ত পরিবারের মধ্যে পার্থক্যের চাবিকাঠিটি কী?

আপনার পরিবারের কল্যাণ ও সফলতা সম্বন্ধে আপনি যদি গভীরভাবে চিন্তিত থাকেন, তাহলে তা উত্তম কারণের জন্যই। পারিবারিক ব্যবস্থার গুরুত্ব সম্বন্ধে বর্ণনা করতে গিয়ে, দ্যা ওয়ার্ল্ড বুক এনসাইক্লোপিডিয়া (১৯৭৩) বলে:

“পরিবার হল সবচেয়ে পুরনো মানব সমাজব্যবস্থা। বহুরূপে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের সবথেকে প্রাথমিক একক। পারিবারিক জীবন দৃঢ় অথবা দুর্বল থাকার উপর নির্ভর করেই সম্পূর্ণ সভ্যতা রক্ষা পেয়েছে বা লোপ পেয়েছে।”

কিন্তু আজ কতগুলি পরিবার প্রেমের দৃঢ় বন্ধনে ঘনিষ্ঠভাবে বদ্ধ? পরস্পরের প্রতি দয়া, কৃতজ্ঞতা ও উদার মনোভাবের অভিব্যক্তির আন্তরিকতা আজ কত জন উপভোগ করে? “গ্রহণ করা অপেক্ষা বরং দান করা আনন্দের বিষয়” এই কথাগুলির সত্যতা কত জন জানে?

আজ সারা পৃথিবীতে এক সম্পূর্ণ ভিন্ন মনোভাব ছড়িয়ে পড়ছে। পাশ্চাত্য দেশে লক্ষণীয় হলেও, তা প্রাচ্য ও অন্যান্য স্থানেও প্রবেশ করছে যেখানে পরম্পরাগতভাবে পারিবারিক জীবন বেশ স্থায়ী ছিল। বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গিগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: ‘আপনার যা ইচ্ছা তাই করুন, অন্যদের তাদের জন্য ভাবতে দিন।’ ‘শাসন করা সেকেলে হয়ে গিয়েছে; বাচ্চাদের নিজেদের পথ বেছে নিতে দিন।’ ‘ভাল মন্দের বিচার করবেন না।’ দেশে দেশে বিবাহবিচ্ছেদ, কিশোর অপরাধ এবং প্রাপ্তবয়স্কদের নীতিহীনতা শোচনীয়রূপে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মনোবিজ্ঞানীরা, মানসিক রোগ চিকিৎসকেরা, পাদ্রীরা ও অন্যান্যেরা পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু পরিবারের একতা সুদৃঢ় করার বদলে, বহু পরামর্শদাতা নৈরাশ্যবোধকে হাল্কা করার উপায় রূপে নীতিহীনতাকে সুপারিশ করেন। এই সকল থেকে যে মন্দ প্রতিফল এসেছে তা এই কথাগুলিকে স্বীকৃতি দেয়: “মনুষ্য যাহা কিছু বুনে তাহাই কাটিবে।”

পারিবারিক ব্যবস্থাকে ইতিহাস সমর্থন করে

পরিবারের অতীব প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে ইতিহাস যে শিক্ষা দেয় তা গভীর বিবেচনার যোগ্য। দ্যা স্টোরী অফ্‌ সিভিলাইজেশন্‌ দ্বিতীয় খণ্ডে, ঐতিহাসিক উইল ডোরান্ট প্রাচীন গ্রীসে পরিবারের পতন সম্বন্ধে বর্ণনা করেন, তারপর আরও বলেন: “রোমের গ্রীস বিজয়ের মূল কারণ গ্রীক সভ্যতার আভ্যন্তরীণ বিভক্তিকরণের জন্য।” তারপর তিনি দেখান যে রোমের শক্তি ছিল পরিবার, কিন্তু যখন যৌন নীতিহীনতার জন্য পারিবারিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে যায়, সাম্রাজ্যও পতনের দিকে যায়।

বাস্তবে, সেই প্রাচীন উক্তিকে ইতিহাস সুদৃঢ় করে, “মনুষ্য চলিতে চলিতে আপন পাদবিক্ষেপ স্থির করিতে পারে না।” কিন্তু এটি আরও ইঙ্গিত করে যে মানুষের প্রজ্ঞার বাইরে আর একটি উৎস আছে যার প্রতি আমরা পরিচালনার জন্য তাকাতে পারি, ফলে পারিবারিক একক উন্নতি করবে। ঐতিহাসিকেরা বলেন, যখন রোমীয় সাম্রাজ্য পতনের অভিমুখে তখন “যিহুদী পারিবারিক জীবন ছিল উদাহরণযোগ্য এবং খ্রীষ্টীয় ছোট্ট সমাজের ধার্মিকতা ও শোভনতা পৌত্তলিক প্রমোদ-মত্ত জগতকে বিচলিত করছিল।” (দ্যা স্টোরী অফ্‌ সিভিলাইজেশন্‌, খণ্ড ৩, পৃ. ৩৬৬) এই পরিবারগুলিকে কী পৃথক করেছিল? তাদের পরিচালনার জন্য এক ভিন্ন উৎস ছিল, বাইবেল। ঈশ্বরের বাক্যরূপে তারা এর পরামর্শগুলি যতটা কাজে লাগাত, ঠিক ততটাই তারা শান্তিপূর্ণ, গঠনমূলক পরিবার উপভোগ করত। সেই ফলাফলগুলি পতনমুখী রোমীয় রাজ্যকে অপরাধী বোধ করায়।

পূর্বের অনুচ্ছেদগুলিতে যে উক্তি উদ্ধৃত করা আছে তা বাইবেল থেকেই। এই বইতেই আমরা যীশু খ্রীষ্টের বাক্যগুলি পাই যা হল গ্রহণ করার থেকে দান করাতে আনন্দ বেশি, অনুপ্রাণিত প্রেরিত পৌলের কথাগুলি হল, আমরা যা বুনি তাই কাটি এবং যিরমিয় ভাববাদী বলেন মানুষ নিজের পাদবিক্ষেপ স্থির করতে পারে না। (প্রেরিত ২০:৩৫; গালাতীয় ৬:৭; যিরমিয় ১০:২৩) বাইবেলের এই নীতিগুলি সত্য প্রমাণিত হয়েছে। যীশু আরও বলেন: “প্রজ্ঞা নিজ কর্ম্মসমূহ দ্বারা নির্দ্দোষ বলিয়া গণিত হয়।” (মথি ১১:১৯) পারিবারিক সমস্যাকে সমাধান করতে যদি বাইবেলের পরামর্শ প্রকৃতই কাজ করে তাহলে আমরা কি সম্মানের সাথে তার প্রতি মনোযোগ দেব না?

বিবাহ ও পারিবারিক জীবনের উপর বর্তমানে হাজার হাজার প্রকাশনা আছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগেতেই সাহায্যকারী তথ্যাদি আছে। তবুও পারিবারিক জীবনের ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আরও কিছুর প্রয়োজন আছে, কোন কিছু যা চাপকে প্রতিরোধ করতে শক্তি যোগাবে, যেটি এখন পারিবারিক বৃত্তকে আতঙ্কিত করছে। স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে এবং পিতামাতা ও সন্তানের মধ্যে স্বাভাবিক স্নেহ-মমতাই শক্তি যোগায়। কিন্তু সমস্যার সময়ে পরিবারকে একত্রে ধরে রাখতে বহু পরিবারের ক্ষেত্রেই এমনকি এগুলিও যথেষ্ট নয় বলে প্রমাণিত হচ্ছে। আর কিসের প্রয়োজন?

১০ শুধুমাত্র, বিবাহিত সঙ্গীর বা সন্তানের অথবা পিতামাতার প্রতি কর্তব্যবোধের ও নিষ্ঠার প্রয়োজন আছে, তা নয়। তার সাথে, আরও বেশি দায়িত্ববোধ থাকা দরকার সেই ব্যক্তির প্রতি, বাইবেল যাকে “স্বর্গস্থ ও পৃথিবীস্থ সমস্ত পিতৃকুল যাঁহা হইতে নাম পাইয়াছে, সেই পিতা” বলে। তিনিই হলেন, বিবাহ ও পারিবারিক জীবনের উদ্ভাবক, মানবজাতির স্রষ্টা, যিহোবা ঈশ্বর।—ইফিষীয় ৩:১৪, ১৫.

পারিবারিক ব্যবস্থায় ঈশ্বরের আগ্রহ

১১ যিহোবা ঈশ্বর মানবজাতির চাহিদাগুলি জানেন এবং তিনি চান, আমরা যেন সুখী হই, তাই তিনি সাংসারিক জীবন সম্পর্কে আমাদের পরামর্শ দেন। কিন্তু পরিবারের প্রতি তাঁর চিন্তা, এর চেয়ে আরও মহৎ এক উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে। বাইবেল সেই উদ্দেশ্য সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে। এটি দেখায় যে পৃথিবী আপনা থেকেই তৈরি হয়নি। আমরাও হঠাৎ আসিনি। যিহোবা ঈশ্বর পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছিলেন আর তাঁর উদ্দেশ্য ছিল তা যেন চিরকাল থাকে ও তাতে যেন চিরকাল বসবাস করা হয়। ভাববাদী যিশাইয় লিপিবদ্ধ করেন: “যিনি . . . তাহা স্থাপন করিয়াছেন, ও অনর্থক সৃষ্টি না করিয়া বাসস্থানার্থে নির্ম্মাণ করিয়াছেন।”—যিশাইয় ৪৫:১৮.

১২ তাঁর উদ্দেশ্য সাধন করতে, ঈশ্বর প্রথম মানব দম্পতিকে সৃষ্টি করেন এবং তাদের পরিবার গঠন করতে বলেন: “পুরুষ ও স্ত্রী করিয়া তাহাদিগকে সৃষ্টি করিলেন। পরে ঈশ্বর তাহাদিগকে আশীর্ব্বাদ করিলেন; ঈশ্বর কহিলেন, তোমরা প্রজাবন্ত ও বহুবংশ হও, এবং পৃথিবী পরিপূর্ণ ও বশীভূত কর।” (আদিপুস্তক ১:২৭, ২৮) তাঁর উদ্দেশ্যের সাথে আরও জড়িত ছিল তাদের এবং তাদের সন্তান-সন্ততিদের ঈশ্বরের প্রতি বাধ্য হওয়া ও পৃথিবীর যত্ন নেওয়া। আদিপুস্তক ২:১৫ পদ বলে: “সদাপ্রভু ঈশ্বর আদমকে লইয়া এদনস্থ উদ্যানের কৃষিকর্ম্ম ও রক্ষার্থে তথায় রাখিলেন।” অবশেষে, সেই উদ্যানরূপ পরিস্থিতি সমস্ত গ্রহে বিস্তৃত হবে। পৃথিবীর যত্ন নিতে ও তার সম্পদগুলিকে ব্যবহার করার সময়, পৃথিবীব্যাপী মানবজাতির পরিবারগুলিকে শিখতে ও তাদের দক্ষতাগুলি প্রয়োগ করে তৃপ্ত হতে অশেষ সুযোগ দেবে।

১৩ এখন ৪০০,০০,০০,০০০ বেশি লোক পৃথিবীতে আছে, কিন্তু এই সহস্র সহস্র লোকেরা পৃথিবীর জন্য যিহোবার উদ্দেশ্যটি পরিপূর্ণ করে না। অধিকাংশ তাঁর বাধ্য নয়, এমনকি তারা পৃথিবীর যত্নও নেয় না। পরিবর্তে তারা এর বায়ুমণ্ডল, জল ও ভূমিকে দূষিত করে এটিকে ধ্বংস করছে। তাঁর আদি উদ্দেশ্য অনুসারে তিনি ভাববাণী করেছিলেন যে তিনি শুধুমাত্র সেগুলি রোধই করবেন না কিন্তু তিনি ‘পৃথিবীনাশকদিগকে নাশও’ করবেন।—প্রকাশিত বাক্য ১১:১৮.

যে প্রশ্নগুলির সম্মুখীন আমাদের হতেই হবে

১৪ পৃথিবী ও পারিবারিক জীবন সম্বন্ধে ঈশ্বরের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে না। “আমার মুখনির্গত বাক্য . . . নিৰল হইয়া আমার কাছে ফিরিয়া আসিবে না, কিন্তু আমি যাহা ইচ্ছা করি, তাহা সম্পন্ন করিবে,” তিনি ঘোষণা করেন। (যিশাইয় ৫৫:১১) পরিবার ব্যবস্থা ঈশ্বরই প্রবর্তন করেন এবং তা চালনার তিনি পরামর্শ দেন। তাঁর নির্দেশ, সাংসারিক জীবনের প্রকৃতই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলির উত্তর দিয়ে থাকে—আপনি হয়ত যেগুলির কিছু সম্মুখীন হবেন।

১৫ যেমন: বিবাহের জন্য একজন কিভাবে সহযোগী সঙ্গী পেতে পারে? বিবাহে, জটিল সমস্যার ক্ষেত্রে বনিবনা কী করে করা যায়? এক মস্তিষ্কের থেকে দুটি মস্তিষ্ক ভাল, কিন্তু আলোচনা করার পর কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে? কিভাবে স্বামী স্ত্রীয়ের কাছ থেকে সম্মান পাবে ও কেন তা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ? স্ত্রীয়ের কেন স্বামীর ভালবাসার প্রয়োজন এবং সেটি পেতে সে কী করতে পারে?

১৬ সন্তানকে আপনি কোন্‌ দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেন? কেউ তাদের পদমর্যাদার প্রতীকরূপে, এক স্বব্যৈয়ের শ্রমিক হিসাবে বা বৃদ্ধবয়সের বীমা হিসাবে দেখে; অন্যেরা আবার বোঝা হিসাবে দেখে। কিন্তু বাইবেল তাদের আশীর্বাদরূপ বলে থাকে। তারা যে সত্যি তাই হবে তা কী নিশ্চিত করতে পারে? আর কখন তাদের শিক্ষা শুরু হবে? তাদের শাসন করার প্রয়োজন আছে কি? যদি থাকে, কতটা ও কী প্রকারের? পরিবারের মধ্যে বংশের ব্যবধান থাকা উচিৎ কি? তা কি দূর করা যায়? আরও ভাল, তা সৃষ্টি হওয়ার আগেই কি রোধ করা যেতে পারে?

১৭ এই প্রশ্নগুলির সন্তোষজনক উত্তর খুঁজে পেলে তা আপনার পারিবারিক জীবনের সুখকে আরও নিশ্চিত করবে। তাছাড়াও সেটি আপনাকে আস্থা দেবে যে অসীম ক্ষমতা, দয়া ও প্রজ্ঞায় পূর্ণ এক ব্যক্তি আছেন, প্রয়োজনে তাঁর প্রতি আপনি নির্ভর করতে পারেন যিনি অফুরন্ত সুখের প্রতি আপনার পরিবারকে পরিচালনা করবেন।

[অধ্যয়ন প্রশ্নাবলি]

১, ২. এক গঠনমূলক পারিবারিক জীবন কোন্‌ অপূর্ব বিষয়গুলি প্রদান করে? তাই কোন্‌ প্রশ্নগুলি উত্থাপন করা যায়?

৩. পরিবারের প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে ইতিহাসের তথ্যগুলি কী প্রকাশ করে?

৪, ৫. বহু পরিবারে আপনি কী অবাঞ্ছিত আচরণগুলি দেখেছেন?

৬. প্রাচীন গ্রীস ও রোমে যা হয়েছিল তা পরিবারের গুরুত্ব সম্বন্ধে কিভাবে দেখায়?

৭. রোমীয় সাম্রাজ্যে কিছু ব্যক্তিরা কেন এক গঠনমূলক পারিবারিক জীবন উপভোগ করছিল যেখানে অন্যেরা জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিল?

৮. পারিবারিক সমস্যা সমাধান করতে কেন আমরা বাইবেলের প্রতি মনোযোগ দেব? (গীতসংহিতা ১১৯:১০০-১০৫)

৯, ১০. (ক) সুখী পারিবারিক জীবন উপভোগ করতে সাহায্যকারী পরামর্শ ও স্বাভাবিক স্নেহ-মমতা কেন যথেষ্ট নয়? (খ) আরও কিসের প্রয়োজন আছে? (প্রকাশিত বাক্য ৪:১১)

১১-১৩. পৃথিবী ও মানব পরিবার সম্বন্ধে ঈশ্বরের উদ্দেশ্য কী?

১৪. পারিবারিক জীবন সম্পর্কে ঈশ্বরের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে না বলে কেন আমরা নিশ্চিত থাকতে পারি?

১৫-১৭. (ক) পারিবারিক জীবন সম্পর্কে কোন্‌ প্রশ্নগুলিকে আপনি প্রকৃতই গুরুত্বপূর্ণরূপে বিবেচনা করেন? (খ) এই প্রশ্নগুলির সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া কেন ভাল?

[৪ পৃষ্ঠার চিত্র]