সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

লূক লিখিত সুসমাচার

অধ্যায়

বিষয়বস্তুর আউটলাইন

    • থিয়ফিলের উদ্দেশে (১-৪)

    • স্বর্গদূত গাব্রিয়েল যোহন বাপ্তাইজকের জন্ম সম্বন্ধে জানান (৫-২৫)

    • স্বর্গদূত গাব্রিয়েল যিশুর জন্ম সম্বন্ধে জানান (২৬-৩৮)

    • মরিয়ম ইলীশাবেতের সঙ্গে দেখা করতে যান (৩৯-৪৫)

    • মরিয়ম যিহোবার মহিমা করেন (৪৬-৫৬)

    • যোহনের জন্ম ও নামকরণ (৫৭-৬৬)

    • সখরিয়ের ভবিষ্যদ্‌বাণী (৬৭-৮০)

    • যিশুর জন্ম (১-৭)

    • স্বর্গদূতেরা মেষপালকদের দেখা দেন (৮-২০)

    • ত্বকচ্ছেদ ও শুচিকরণ (২১-২৪)

    • শিমিয়োন খ্রিস্টকে দেখেন (২৫-৩৫)

    • হান্না শিশুটির বিষয়ে বলেন (৩৬-৩৮)

    • নাসরতে ফিরে যাওয়া (৩৯, ৪০)

    • ১২ বছর বয়সি যিশু মন্দিরে (৪১-৫২)

    • যোহনের কাজ যখন শুরু হয় (১, ২)

    • যোহন বাপ্তিস্ম সম্বন্ধে প্রচার করেন (৩-২০)

    • যিশুর বাপ্তিস্ম (২১, ২২)

    • যিশু খ্রিস্টের বংশাবলি (২৩-৩৮)

    • দিয়াবল যিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে পরীক্ষা করার চেষ্টা করে (১-১৩)

    • যিশু গালীলে প্রচার করতে লাগলেন (১৪, ১৫)

    • যিশুকে নাসরতে প্রত্যাখ্যান করা হয় (১৬-৩০)

    • কফরনাহূম নগরের সমাজগৃহে (৩১-৩৭)

    • শিমোনের শাশুড়িকে এবং অন্যদের সুস্থ করা হয় (৩৮-৪১)

    • লোকেরা যিশুকে নির্জন জায়গায় খুঁজে পায় (৪২-৪৪)

    • অলৌকিকভাবে মাছ ধরা; প্রথম শিষ্যেরা (১-১১)

    • একজন কুষ্ঠ রোগীকে সুস্থ করা হয় (১২-১৬)

    • যিশু একজন পক্ষাঘাতীকে সুস্থ করেন (১৭-২৬)

    • যিশু লেবিকে আহ্বান করেন (২৭-৩২)

    • উপবাস সম্বন্ধে প্রশ্ন (৩৩-৩৯)

    • যিশু, “বিশ্রামবারের প্রভু” (১-৫)

    • এমন একজন লোককে সুস্থ করা হয়, যার একটা হাত শুকিয়ে গিয়েছিল (৬-১১)

    • ১২ জন প্রেরিত (১২-১৬)

    • যিশু শিক্ষা দেন এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের সুস্থ করেন (১৭-১৯)

    • যে-ব্যক্তিরা সুখী এবং যে-ব্যক্তিদের ধিক্কার করা হয় (২০-২৬)

    • শত্রুদের প্রতি ভালোবাসা (২৭-৩৬)

    • বিচার কোরো না (৩৭-৪২)

    • ফল দ্বারাই চেনা যায় (৪৩-৪৫)

    • মজবুতভাবে নির্মিত বাড়ি; দৃঢ়ভিত্তি ছাড়া নির্মিত বাড়ি (৪৬-৪৯)

    • একজন সেনাপতির বিশ্বাস (১-১০)

    • নায়িন নগরে যিশু একজন বিধবার ছেলেকে পুনরুত্থিত করেন (১১-১৭)

    • যোহন বাপ্তাইজকের প্রশংসা করা হয় (১৮-৩০)

    • সাড়া দেয় না এমন প্রজন্মের নিন্দা করা হয় (৩১-৩৫)

    • যিশু একজন পাপী মহিলাকে ক্ষমা করে দেন (৩৬-৫০)

      • ঋণীদের বিষয়ে দৃষ্টান্ত (৪১-৪৩)

    • যে-মহিলারা যিশুর সঙ্গে সঙ্গে ছিলেন (১-৩)

    • বীজ বপনকারীর দৃষ্টান্ত (৪-৮)

    • যে-কারণে যিশু দৃষ্টান্ত ব্যবহার করেছিলেন (৯, ১০)

    • বীজ বপনকারীর দৃষ্টান্তটা বুঝিয়ে বলা হয় (১১-১৫)

    • প্রদীপ জ্বেলে ঢেকে রাখা হয় না (১৬-১৮)

    • যিশুর মা ও ভাইয়েরা (১৯-২১)

    • যিশু ঝড়কে শান্ত করেন (২২-২৫)

    • যিশু মন্দ স্বর্গদূতদের শূকরের পালের মধ্যে পাঠান (২৬-৩৯)

    • যায়ীরের মেয়ে; একজন মহিলা যিশুর কাপড় স্পর্শ করেন (৪০-৫৬)

    • সেই ১২ জনকে প্রচারের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয় (১-৬)

    • হেরোদ যিশুর কারণে বিচলিত হয়ে পড়েন (৭-৯)

    • যিশু ৫,০০০ জন লোককে খাওয়ান (১০-১৭)

    • পিতর খ্রিস্টকে শনাক্ত করেন (১৮-২০)

    • যিশু তাঁর মৃত্যু সম্বন্ধে বলেন (২১, ২২)

    • যিশুকে অনুসরণ করতে চাইলে যা করতে হবে (২৩-২৭)

    • যিশুর রূপ বদলে যায় (২৮-৩৬)

    • মন্দ স্বর্গদূতে পাওয়া একটি ছেলেকে সুস্থ করা হয় (৩৭-৪৩ক)

    • যিশু তাঁর মৃত্যু সম্বন্ধে আবারও বলেন (৪৩খ-৪৫)

    • কে শ্রেষ্ঠ, তা নিয়ে শিষ্যেরা ঝগড়া করে (৪৬-৪৮)

    • যে-কেউ আমাদের বিপক্ষ নয়, সে আমাদের সপক্ষ (৪৯, ৫০)

    • শমরীয়দের একটা গ্রামে যিশুকে প্রত্যাখ্যান করা হয় (৫১-৫৬)

    • যেভাবে যিশুকে অনুসরণ করতে হয় (৫৭-৬২)

  • ১০

    • যিশু ৭০ জনকে পাঠান (১-১২)

    • অনুতপ্ত হয়নি এমন নগরগুলোর প্রতি ধিক্কার (১৩-১৬)

    • সেই ৭০ জন ফিরে আসে (১৭-২০)

    • যিশু তাঁর পিতার প্রশংসা করেন, কারণ পিতা নম্র লোকদের অনুগ্রহ দেখান (২১-২৪)

    • প্রতিবেশীসুলভ শমরীয়ের দৃষ্টান্ত (২৫-৩৭)

    • যিশু মার্থা ও মরিয়মের সঙ্গে দেখা করতে যান (৩৮-৪২)

  • ১১

    • যেভাবে প্রার্থনা করতে হয় (১-১৩)

      • আদর্শ প্রার্থনা (২-৪)

    • ঈশ্বরের পবিত্র শক্তির সাহায্যে মন্দ স্বর্গদূত ছাড়ানো হয় (১৪-২৩)

    • মন্দ স্বর্গদূত ফিরে আসে (২৪-২৬)

    • প্রকৃত সুখ (২৭, ২৮)

    • যোনার চিহ্ন (২৯-৩২)

    • শরীরের প্রদীপ (৩৩-৩৬)

    • ভণ্ড ধর্মীয় গুরুদের প্রতি ধিক্কার (৩৭-৫৪)

  • ১২

    • ফরীশীদের খামির (১-৩)

    • ঈশ্বরকে ভয় করো, মানুষকে নয় (৪-৭)

    • খ্রিস্টকে স্বীকার করা (৮-১২)

    • একজন নির্বোধ ধনী ব্যক্তির দৃষ্টান্ত (১৩-২১)

    • উদ্‌বিগ্ন হোয়ো না (২২-৩৪)

      • ছোটো মেষপাল (৩২)

    • সতর্ক থাকা (৩৫-৪০)

    • বিশ্বস্ত গৃহাধ্যক্ষ এবং অবিশ্বস্ত গৃহাধ্যক্ষ (৪১-৪৮)

    • শান্তি নয়, বরং বিভেদ (৪৯-৫৩)

    • সময়ের লক্ষণ বুঝতে পারার প্রয়োজনীয়তা (৫৪-৫৬)

    • ঝগড়া মিটমাট করা (৫৭-৫৯)

  • ১৩

    • তোমরা যদি অনুতপ্ত না হও, তা হলে তোমরা বিনষ্ট হবে (১-৫)

    • ফল ধরে না এমন এক ডুমুর গাছের দৃষ্টান্ত (৬-৯)

    • একজন অক্ষম মহিলাকে বিশ্রামবারে সুস্থ করা হয় (১০-১৭)

    • সরষেদানা ও খামিরের দৃষ্টান্ত (১৮-২১)

    • সরু দরজা দিয়ে প্রবেশ করার জন্য প্রচেষ্টা করা প্রয়োজন (২২-৩০)

    • হেরোদ, ‘সেই ধূর্ত শিয়াল’ (৩১-৩৩)

    • যিশু জেরুসালেমের বিষয়ে শোক করেন (৩৪, ৩৫)

  • ১৪

    • শোথ রোগগ্রস্ত একজন লোককে বিশ্রামবারে সুস্থ করা হয় (১-৬)

    • একজন নম্র অতিথি হও (৭-১১)

    • এমন ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানাও, যারা প্রতিদানে তোমাকে কিছু দিতে পারে না (১২-১৪)

    • এমন অতিথিদের দৃষ্টান্ত, যারা আমন্ত্রণ গ্রহণ করেনি (১৫-২৪)

    • যিশুর শিষ্য হওয়ার জন্য আমাদের যা করতে হবে (২৫-৩৩)

    • যে-লবণ স্বাদ হারায় (৩৪, ৩৫)

  • ১৫

    • হারানো মেষের দৃষ্টান্ত (১-৭)

    • হারানো মুদ্রার দৃষ্টান্ত (৮-১০)

    • হারানো ছেলের দৃষ্টান্ত (১১-৩২)

  • ১৬

    • অবিশ্বস্ত গৃহাধ্যক্ষের দৃষ্টান্ত (১-১৩)

      • ‘যে-ব্যক্তি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত, সে অনেক বিষয়ে বিশ্বস্ত’ (১০)

    • ব্যবস্থা এবং ঈশ্বরের রাজ্য (১৪-১৮)

    • ধনী ব্যক্তি ও লাসারের দৃষ্টান্ত (১৯-৩১)

  • ১৭

    • বিশ্বাসের পক্ষে বাধা, ক্ষমা করা ও বিশ্বাস (১-৬)

    • অনুপযোগী দাস (৭-১০)

    • দশ জন কুষ্ঠ রোগীকে সুস্থ করা হয় (১১-১৯)

    • ঈশ্বরের রাজ্য আসা (২০-৩৭)

      • ঈশ্বরের রাজ্য “তোমাদের মাঝেই রয়েছে” (২১)

      • “লোটের স্ত্রীর কথা স্মরণ করো” (৩২)

  • ১৮

    • একজন নাছোড়বান্দা বিধবার দৃষ্টান্ত (১-৮)

    • একজন ফরীশী এবং একজন কর আদায়কারী (৯-১৪)

    • যিশু এবং ছোটো ছেলে-মেয়েরা (১৫-১৭)

    • একজন ধনী শাসকের প্রশ্ন (১৮-৩০)

    • যিশু তাঁর মৃত্যু সম্বন্ধে আবারও বলেন (৩১-৩৪)

    • একজন অন্ধ ভিক্ষুক দৃষ্টি ফিরে পায় (৩৫-৪৩)

  • ১৯

    • যিশু সক্কেয়ের সঙ্গে দেখা করতে যান (১-১০)

    • দশ মিনার দৃষ্টান্ত (১১-২৭)

    • যিশু জেরুসালেমে প্রবেশ করেন (২৮-৪০)

    • যিশু জেরুসালেমের জন্য কাঁদেন (৪১-৪৪)

    • যিশু মন্দির থেকে বণিকদের বের করে দেন (৪৫-৪৮)

  • ২০

    • যিশুর অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় (১-৮)

    • খুনি কৃষকদের দৃষ্টান্ত (৯-১৯)

    • ঈশ্বর ও কৈসর (২০-২৬)

    • পুনরুত্থান সম্বন্ধে প্রশ্ন (২৭-৪০)

    • খ্রিস্ট কি দায়ূদের সন্তান? (৪১-৪৪)

    • অধ্যাপকদের বিরুদ্ধে সাবধানবাণী (৪৫-৪৭)

  • ২১

    • দরিদ্র বিধবার দুটো মুদ্রা (১-৪)

    • যে-ঘটনাগুলো ঘটতে যাচ্ছে, সেগুলোর চিহ্ন (৫-৩৬)

      • যুদ্ধ, বড়ো বড়ো ভূমিকম্প, মহামারী, খাদ্যের অভাব (১০, ১১)

      • জেরুসালেম সৈন্যদের দ্বারা বেষ্টিত (২০)

      • ন-যিহুদিদের জন্য নিরূপিত সময় (২৪)

      • মনুষ্যপুত্রের আসা (২৭)

      • ডুমুর গাছের দৃষ্টান্ত (২৯-৩৩)

      • জেগে থেকো (৩৪-৩৬)

    • যিশু মন্দিরে শিক্ষা দেন (৩৭, ৩৮)

  • ২২

    • যাজকেরা যিশুকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করে (১-৬)

    • শেষ নিস্তারপর্বের জন্য প্রস্তুতি (৭-১৩)

    • প্রভুর সান্ধ্যভোজ প্রবর্তন (১৪-২০)

    • “যে আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে, সে আমার সঙ্গে এই টেবিলে বসে রয়েছে” (২১-২৩)

    • কে সর্বশ্রেষ্ঠ, তা নিয়ে ঝগড়া (২৪-২৭)

    • যিশু একটা রাজ্যের জন্য এক চুক্তি করেন (২৮-৩০)

    • পিতর যে অস্বীকার করবেন, সেই সম্বন্ধে আগে থেকে বলা হয় (৩১-৩৪)

    • প্রস্তুত থাকার প্রয়োজনীয়তা; দুটো খড়্গ (৩৫-৩৮)

    • জৈতুন পর্বতে যিশুর প্রার্থনা (৩৯-৪৬)

    • যিশুকে গ্রেপ্তার করা হয় (৪৭-৫৩)

    • পিতর যিশুকে অস্বীকার করেন (৫৪-৬২)

    • যিশুকে নিয়ে উপহাস করা হয় (৬৩-৬৫)

    • মহাসভার সামনে বিচার (৬৬-৭১)

  • ২৩

    • পীলাতের ও হেরোদের সামনে যিশু (১-২৫)

    • যিশুকে এবং দু-জন অপরাধীকে দণ্ডে ঝোলানো হয় (২৬-৪৩)

      • “তুমি আমার সঙ্গে পরমদেশে থাকবে” (৪৩)

    • যিশুর মৃত্যু (৪৪-৪৯)

    • যিশুর দেহ কবরে রাখা হয় (৫০-৫৬)

  • ২৪

    • যিশু পুনরুত্থিত হন (১-১২)

    • ইম্মায়ূর দিকে যাওয়ার রাস্তায় (১৩-৩৫)

    • যিশু শিষ্যদের দেখা দেন (৩৬-৪৯)

    • যিশু স্বর্গে উঠে যান (৫০-৫৩)