সীমা অধ্যক্ষেরা এবং তাদের স্ত্রীরা সেই ব্যক্তিদের প্রতি নিঃস্বার্থ প্রেম দেখিয়ে থাকে, যাদের তারা সেবা করে। আমাদের সবার মতো তাদেরও ব্যক্তিগত প্রয়োজন রয়েছে আর কখনো কখনো তারাও ক্লান্ত, নিরুৎসাহিত ও উদ্‌বিগ্ন হয়ে পড়ে। (যাকোব ৫:১৭) তা সত্ত্বেও, প্রতি সপ্তাহে তারা যে-মণ্ডলী পরিদর্শন করতে যায়, সেখানকার ভাই-বোনদের উৎসাহ দেয়। সীমা অধ্যক্ষেরা সত্যিই “দ্বিগুণ সমাদর লাভ করার যোগ্য।”—১তীম ৫:১৭.

প্রেরিত পৌল যখন রোমে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন এবং সেখানকার মণ্ডলীর ভাই-বোনদের “ঈশ্বরের কাছ থেকে পাওয়া কোনো দান দিতে” চেয়েছিলেন, তখন তিনি ‘পরস্পরকে উৎসাহিত করার’ জন্য খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে ছিলেন। (রোমীয় ১:১১, ১২) আপনি কি আপনার সীমা অধ্যক্ষকে এবং তিনি যদি বিবাহিত হন, তা হলে তার স্ত্রীকে কীভাবে উৎসাহিত করতে পারেন, সেই বিষয়ে চিন্তা করেছেন?

প্রত্যন্ত এলাকায় সীমা অধ্যক্ষের জীবন শিরোনামের ভিডিওটা দেখুন আর এরপর এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:

• সীমা অধ্যক্ষেরা এবং তাদের স্ত্রীরা কোন কোন উপায়ে মণ্ডলীর প্রতি নিঃস্বার্থ প্রেম দেখায়?

  Your answer

• তারা যে-প্রচেষ্টা করে থাকে, তা থেকে আপনি ব্যক্তিগতভাবে কোন উপকার লাভ করেছেন?

  Your answer

• কীভাবে আমরা তাদের উৎসাহিত করতে পারি?

  Your answer