খ্রিস্টীয় জীবনযাপন
তরুণ-তরুণীরা —‘বৃহৎ দ্বার’ দিয়ে প্রবেশ করতে দেরি কোরো না
এইরকমটা চিন্তা করা খুবই সহজ যে, আমরা চিরকাল তরুণ থাকব আর কখনোই ‘দুঃসময়ের’ মুখোমুখি হব না, যা শয়তানের জগতে বার্ধক্যের কারণে এসে থাকে। (উপ ১২:১) তুমি যদি তরুণ বয়সি হয়ে থাকো, তা হলে তুমি কি এমনটা চিন্তা করো যে, আধ্যাত্মিক লক্ষ্য যেমন, পূর্ণসময়ের পরিচর্যা অনুধাবন করার জন্য তোমার হাতে এখনও অনেক সময় আছে?
আমাদের সকলের প্রতি, যাদের মধ্যে অল্পবয়সিরাও রয়েছে, “দৈব” বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে। (উপ ৯:১১) “তোমরা ত কল্যকার তত্ত্ব জান না; তোমাদের জীবন কি প্রকার?” (যাকোব ৪:১৪) তাই, আধ্যাত্মিক লক্ষ্যগুলো অনুধাবন করার ক্ষেত্রে অহেতুক দেরি কোরো না। তোমার সামনে ‘বৃহৎ ও কার্য্যসাধক দ্বার’ খোলা থাকতে থাকতে, সেটা দিয়ে প্রবেশ করো। (১করি ১৬:৯) এই সিদ্ধান্তের জন্য তোমাকে কখনো আপশোস করতে হবে না।
সম্ভাব্য কিছু আধ্যাত্মিক লক্ষ্য:
-
ভিন্ন ভাষায় প্রচার করা
-
অগ্রগামীর কাজ করা
-
ঈশতান্ত্রিক স্কুলে যোগ দেওয়া
-
নির্মাণ প্রকল্পে সেবা করা
-
বেথেলে সেবা করা
-
সীমার কাজ করা